Twitter CEO: 'আমি কি ট্যুইটারের সিইও হতে পারি' ? জনপ্রিয় ইউটিউবারের প্রশ্নে কী বললেন মাস্ক ?
Elon Musk: সম্প্রতি ট্যুইটারের এই টানাপোড়েনে মাস্কের কাছে ট্যুইটারের সিইও হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার 'মিস্টার বিস্ট' ডোনাল্ডসন।
Mr Beast CEO Remark: ট্যুইটারের সিইও পদ থেকে সরে যেতে পারেন এলন মাস্ক(Elon Musk)। মাইক্রো ব্লগিং সাইটের পোলে সিইও পদে মাস্ককে দেখতে চাননি বেশিরভাগ ব্যবহারকারী। টেক সাইটগুলির রিপোর্ট বলছে, নিজের পদ থেকে সরে যেতে চান ট্যুইটারের নতুন মালিক। তবে যোগ্য ব্যক্তি পেলেই সরবেন তিনি।
Elon Musk: সম্প্রতি ট্যুইটারের এই টানাপোড়েনে মাস্কের কাছে ট্যুইটারের সিইও হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার 'মিস্টার বিস্ট' ডোনাল্ডসন। যার উত্তরে মজার কথা বলেছেন এই ধনকুবের। সম্প্রতি ট্যুইটারের সিইও সিইও পদের জন্য একটি পোল পরিচালনা করেছিলেন এলন মাস্ক (Elon Musk)। টুইটারের সেই ভোটে তিনি কোম্পানির সিইও পদে থাকবেন না ছেড়ে দেবেন, তা গ্রাহকের কাছে জানতে চান মাস্ক। যাতে দেখা যায়, ১.৭ মিলিয়ন ট্যুইটার ব্যবহারকারীর মধ্যে বেশিরভাগ ৫৭ শতাংশ মাস্ককে পদত্যাগ করার পরামর্শ দিয়েছেন।
Twitter CEO: ভোটের আগে কী বলেছিলেন মাস্ক ?
এলন মাস্ক ভোটের আগে জানিয়েছিলেন, টুইটার চালানোর জন্য 'বোকা' খুঁজে পেলেই তিনি এই পোস্টটি ছেড়ে দেবেন।তিনি কেবল সফ্টওয়্যার ও সার্ভার টিম পরিচালনা করবেন। তবে ট্যুইটারের পোলে যা ফল আসবে তাই মেনে নেবেন তিনি। এরপর থেকেই অনুমান করা হচ্ছে, শীঘ্রই টুইটারের সিইও পদ ছাড়তে পারেন মাস্ক।
Mr Beast CEO Remark: কে এই মিস্টার বিস্ট ?
বিশ্বখ্যাত ইউটিউবার বলেই তাঁর পরিচিতি রয়েছে। ইউটিউবে মোট ১২ মিলিয়ন ও ট্যুইটারে ১৬ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার রয়েছে বিস্টের। তিনিই ট্যুইটারের সিইও হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী ইউটিউবার মাস্ককে জিজ্ঞাসা করেছেন, তিনি কি ট্যুইটারের সিইও হতে পারেন ? ট্যুইটারে যার জবাব দিয়েছেন মাস্ক। তিনি বলেছেন, ''এটি কোনও প্রশ্নের উত্তর নয়''।
মাস্ক কোম্পানি হাতে নেওয়ার পরই অনেক পরিবর্তন
২০২২-এর অক্টোবরে ট্যুইটার কিনে নেন মাস্ক। মোট ৪৪ বিলিয়ন ডলারে ট্যুইটারের চুক্তি সম্পন্ন করেন তিনি। যারপরই বর্তমান সিইও পরাগ আগরওয়ালকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেন টেসলার মালিক। মাস্কের ট্যুইটারে দায়িত্ব নেওয়ার পরে ঘটে যায় অনেক পরিবর্তন। মাস্ক সম্প্রতি টুইটারের অর্ধেকেরও বেশি কর্মীকে বরখাস্ত করেছেন। এছাড়াও, টুইটারে ব্লু টিক-এর জন্য টাকা নিতে শুরু করেছেন। পাশাপাশি সাবস্ক্রিপশনের মতো অনেক পরিবর্তন করা হয়েছে ট্যুইটারে।
আরও পড়ুন : Cyber Fraud: অনলাইন কেনাকাটা নিয়ে নতুন পরিকল্পনা, এই কাজ করতে চলেছে সরকার