এক্সপ্লোর
Advertisement
যুক্তি-তক্কো : প্রস্তাব: (পর্ব ১) “জয় শ্রীরাম ধ্বনি উঠল নেতাজির জন্মদিনে, বঙ্গবাসীর আবেগ বিজেপি উঠতে পারেনি চিনে।"
যুক্তি-তক্কো : সভার প্রস্তাব: “জয় শ্রীরাম ধ্বনি উঠল /নেতাজির জন্মদিনে,/বঙ্গবাসীর আবেগ বিজেপি /উঠতে পারেনি চিনে।" পক্ষে বক্তা ব্রাত্য বসু, সমীর চক্রবর্তী, পার্থ ভৌমিক, সুজাত ভদ্র। বিপক্ষে বক্তা তথাগত রায়, সায়ন্তন বসু, শমীক ভট্টাচার্য, মোহিত রায়।
রবীন্দ্রনাথ সেই কবে লিখে গেছেন, ‘‘ভক্তি নেই বলেই মানুষের বাঁধন, দড়ির বাঁধন হয়, নাড়ির বাঁধন হয় না।’’ এখন আপনি যদি খুব মন দিয়ে, গত দু’মাসের আমাদের এই রাজ্যে রাজনৈতিক বিতর্কগুলো লক্ষ্য করেন, তাহলে দেখবেন, মূলত প্রশ্ন একটাই। বঙ্গসংস্কৃতির প্রতি কার খাঁটি ভক্তি আর কার মেকি ভক্তি। বঙ্গসংস্কৃতির সঙ্গে কার ওই ‘দড়ির বাঁধন’ আর কারই বা ‘নাড়ির বাঁধন’-যাবতীয় তর্ক-তরজা কিন্তু সেটা নিয়েই। গত তেইশে জানুয়ারির ঘটনা যেন সেই বিতর্কেই ঘি ঢেলেছে।
সমস্ত শো
যুক্তি-তক্কো
আদালত বিচার করেন, রাষ্ট্রর দায়িত্ব বিচার দেওয়া। বললেন আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়
"কথার পিঠে কথা হল, অভিযোগ-স্তূপ পড়ল জমা, ভাঙবে শেষে অচলায়তন? বিচার পাবে তিলোত্তমা?"
"কথার পিঠে কথা হল, অভিযোগ-স্তূপ পড়ল জমা, ভাঙবে শেষে অচলায়তন? বিচার পাবে তিলোত্তমা?"
কতদূর যায় নাগরিক-স্বর, বুঝিয়ে দিল আর জি কর।পথে প্রতিবাদের ঝড়, ভাঙতে পারবে দানব-গড়
কতদূর যায় নাগরিক-স্বর, বুঝিয়ে দিল আর জি কর।পথে প্রতিবাদের ঝড়, ভাঙতে পারবে দানব-গড়?
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
খবর
ব্যবসা-বাণিজ্যের
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement