Jaldapara Fire: বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছাই ঐতিহ্যের হলং বন বাংলো, এসি থেকে আগুন, অনুমান বন দফতরের
ABP Ananda LIVE: পুড়ে ছাই জলদাপাড়ার ন্যাশনাল পার্কের হলং বনবাংলো। 'রাত ৯: হঠাৎ আগুন দেখতে পান এক কর্মী।' ক্লোজিং পিরিয়ডে বন্ধই ছিল হলং বনবাংলো। এসিতে ফেটেই আগুন, অনুমান বন দফতরের। আগুন লাগার পরেই পুড়ে ছাই কাঠের বন বাংলো। আগুন লাগার খবর পেয়ে ফালাকাটা-হাসিমারা থেকে আসে দমকল। বন্ধ থাকায় ছিল না কোনও পর্যটক, কেউ হতাহত হয়নি: বন দফতর। বন্ধ বন বাংলোতে কীভাবে চলল এসি: মনোজ টিগ্গা। গর্বের হলং বন বাংলোকে রক্ষা করা গেল না: সুমন কাঞ্জিলাল।
রেলবোর্ডের (railboard)কথায় 'মৃত', মালগাড়ির সহকারি চালক এখনও জীবিত। শিলিগুড়ির(siliguri) বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি মালগাড়ির সহকারি চালক। হাসপাতালে ভর্তি মনু কুমার, তাহলে কীভাবে মৃত বলল রেলবোর্ড? কথা বলার মতো অবস্থায় এলে বয়ান নেওয়া হবে, দাবি রেল সূত্রে। ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে শিয়ালদামুখী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস(Kanchenjunga Express Train Accident) । কীভাবে হল এই দুর্ঘটনা? কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস ও মালগাড়ির চালক দুজনকেই কি একই লাইনে এগোনোর জন্য় ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল? দেওয়া হয়ে থাকলে কেন হয়েছিল? দুর্ঘটনার দায় কি ট্রেন চালক না মালগাড়ির চালকের? রাজধানী এক্সপ্রেস প্রাক্তন চালকভিবি সিংহ বলেছেন,বেশিরভাগ সময় ওটা লোকোপাইলটের উপর ফেলে দেওয়া হবে, সব যত নিজের ত্রুটিগুলো আছে চেপে দেওয়া হবে। ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে শিয়ালদামুখী কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস। ফাঁসিদেওয়ার কাছে পিছন থেকে ধাক্কা মারে একটি মালগাড়ি। ধাক্কার অভিঘাতে মালগাড়ির ইঞ্জিনের উপর উঠে যায় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের পার্সেল ভ্যান। এই অবস্থায়, দুর্ঘটনার প্রাথমিক কারণ হিসাবে রেলের তরফে, মালগাড়ির চালকের বিরুদ্ধে সিগনাল না মানার অভিযোগ করা হচ্ছে। রেলবোর্ড চেয়ারপার্সন জয়া বর্মা সিনহা বলেছেন,'সিগন্যাল ছিল থামানোর জন্য। তা সত্ত্বেও ট্রেন এগিয়ে গেছে। পিছনের ট্রেনের থেমে যাওয়া উচিত ছিল।' কিন্তু, সংবাদ সংস্থা PTI রেলের একটি সূত্রকে উদ্ধৃত করে দাবি করেছে, সোমবার ভোর সাড়ে ৫টা থেকে রাঙাপানি এবং আলুয়াবাড়ি অংশের স্বয়ংক্রিয় সিগন্যাল ‘অকেজো’ ছিল।স্বয়ংক্রিয় সিগনাল বন্ধ থাকায় ওই অংশে খুবই ধীর গতিতে ট্রেন চলাচল করছিল। কখনও আবার ট্রেন দাঁড় করিয়ে দেওয়াও হচ্ছিল।