অল্পবয়সে স্ট্রোক সম্পর্কে লুনা এখন সচেতনতা প্রচারের কাজ করছেন। সাধারণত, অল্প বয়সে এভাবে একের পর এক স্ট্রোক ব্যতিক্রমী। ছবি -ফেসবুক
2/10
লিঙ্কন বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া প্রোডাকশন কোর্সের ছাত্রী লুনা এখন স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। ছবি -ফেসবুক
3/10
সারাজীবন লুনাকে ওষুধপত্রের ওপরই নির্ভরশীল থাকতে হবে। ছবি -ফেসবুক
4/10
পরীক্ষায় ধরা পড়ে, লুনার মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তাই তাঁর মস্তিষ্কের মাত্র ২০ শতাংশই কাজ করবে। ছবি -ফেসবুক
5/10
এরপরও ডাক্তাররা ভালোভাবে খতিয়ে দেখে নেন, লুনা আসলেই নেশাগ্রস্ত নন কিনা। পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়ার পর ওষুধ দেন তাঁরা। ছবি -ফেসবুক
6/10
কিন্তু স্ট্রোকের কারণে লুনার মুখের বাঁদিক আচমকা বেঁকে যায় এবং তিনি মাটিতে পড়ে যান। তখন ডাক্তাররা বুঝতে পারেন যে, মেয়েটি আসলে সত্যিই অসুস্থ। এরপর তাঁরা চিকিত্সা শুরু করেন। ছবি -ফেসবুক
7/10
আসলে হাসপাতালে বসে ডাক্তারের অপেক্ষা করতে করতে লুনা মোবাইলে নিজের সেলফি তুলতে শুরু করেন। ডাক্তার যখন আসেন, তখন লুনাকে সেলফি তুলতে ব্যস্ত দেখে তাঁরা ভেবে বসেন, মেয়েটি নিশ্চয় নেশা করেছে।ছবি -ফেসবুক
8/10
এরপরও ডাক্তাররা তাঁর চিকিৎসা করতে অস্বীকার করেন। ছবি -ফেসবুক
9/10
ইংল্যান্ডের নরফোকের বাসিন্দা লুনা জার্ভিসের বয়স মাত্র ২০। তাঁর একই দিনে ৭ বার স্ট্রোক হয়েছিল। ছবি -ফেসবুক
10/10
কেউ কি এমন কথা শুনেছেন? মাত্র ২০ বছরের মেয়ে। তার একটা দিনেই সাত বার স্ট্রোক হয়েছে? শুনতে অবাক ঘটনা মনে হলেও বাস্তবে সে রকমই ঘটেছে একটি মেয়ের সঙ্গে। ছবি -ফেসবুক