Unlucky Plants : বাড়িতে ভুল করেও এই গাছগুলি বসাবেন না, নষ্ট হয়ে যাবে সুখ-সমৃদ্ধি !
Trees which bring Bad Luck : অনেক গাছপালা সুখের পরিবর্তে বৃদ্ধিতে বাধা দিতে শুরু করে।
কলকাতা : আমাদের জীবনে গাছ-গাছালির (Trees) গুরুত্ব অপরিসীম। বাড়ির গাছ-গাছালি আমাদের বিশুদ্ধ বাতাস দিয়ে সুন্দর পরিবেশ (Pleasant Environment) দেয়। তবে, এমন কিছু গাছপালা রয়েছে, যা বাড়ির জন্যই সমস্যার হয়ে দাঁড়ায়। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে (According to Vastu), এই গাছ এবং গাছপালা আমাদের ভাগ্য এবং দুর্ভাগ্যের সাথে জড়িত। বাড়িতে কিছু গাছ লাগানো উচিত নয়, কারণ এই গাছগুলির মাধ্যমে নেতিবাচক শক্তি সঞ্চারিত হয়। অনেক গাছপালা সুখের পরিবর্তে বৃদ্ধিতে বাধা দিতে শুরু করে। একই গাছের কারণে ঘরের সুখ-শান্তি বিঘ্নিত হতে থাকে। আসুন জেনে নিই বাড়িতে কোন গাছ লাগানো উচিত নয়।
বাড়িতে এইসব গাছ লাগাবেন না-
মেহেদি গাছ- বাড়ির ভিতরে মেহেদি গাছ লাগাবেন না। এর একটি নেতিবাচক প্রভাব আছে। কথিত আছে যে, মেহেন্দিতে অশুভ আত্মার প্রভাব রয়েছে। তাই বাড়িতে মেহেন্দির গাছ লাগাবেন না।
আরও পড়ুন ; ঘুমানোর সময় মাথার কাছে রাখুন এগুলি, ভাল থাকবে স্বাস্থ্য ; বৃদ্ধি পাবে ধন-সম্পত্তি
বনসাই উদ্ভিদ- বনসাই বানিয়ে বাড়িতে কখনোই অনেক গাছ লাগাবেন না। এই ধরনের গাছ দেখতে খুবই সুন্দর, কিন্তু বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে এই গাছগুলো অগ্রগতিতে বাধা সৃষ্টি করে। এই কারণেই বাড়ির ভিতরে বা উঠানে বনসাই গাছ লাগানো উচিত নয়।
তেঁতুল গাছ- বাড়িতে তেঁতুল গাছ লাগাবেন না। বাস্তু অনুসারে, এতে নেতিবাচক শক্তি থাকে বলে বিশ্বাস করা হয়। এই গাছটি কাউকে উপহার হিসাবে দেবেন না।
বাবলা - বাবলা ঔষধি গাছে সমৃদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও বাড়িতে লাগাবেন না। এতে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। এর পাশাপাশি মানসিক রোগেও পড়তে হয়।
কাঁটাযুক্ত গাছ- গোলাপ ছাড়াও ঘরে কাঁটাযুক্ত যে কোনও ধরনের ক্যাকটাস বা আকর্ষণীয় গাছ লাগানো থেকে বিরত থাকুন। এই ধরনের গাছ লাগালে ঘরে নেতিবাচক শক্তি বাস করে।
শুকনো উদ্ভিদ- ঘরে কখনোই শুকিয়ে যাওয়া গাছ লাগাবেন না। এই ধরনের গাছপালা বাড়ির কাজ নষ্ট করে। ঘরে তোড়া রাখলে শুকিয়ে যাওয়ার আগেই সরিয়ে ফেলুন। এতে ঘরে ঝগড়া শুরু হতে পারে।
ডিসক্লেমার : (কোনও রাশির জাতক বা জাতিকার ভাগ্যে কী রয়েছে সেই সংক্রান্ত কোনো মতামত এবিপি লাইভের নেই। এবিপি লাইভ জ্যোতিষ সম্পর্কিত কোনো সম্পাদকীয় নিয়ন্ত্রিত তথ্য প্রদান করে না। প্রদত্ত পরামর্শ ও তথ্য প্রয়োগের আগে প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)