![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Bankura: বাঁকুড়ায় খাবারে বিষক্রিয়ায় মৃত ১, অসুস্থ একই পরিবারের আরও ৩
Bankura News: স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার সকাল থেকে পরিবারের চারজনেরই বমি ও পায়খানার উপসর্গ দেখা যায়। অসুস্থ চারজনকেই প্রথমে গোগড়া গ্রামীন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
![Bankura: বাঁকুড়ায় খাবারে বিষক্রিয়ায় মৃত ১, অসুস্থ একই পরিবারের আরও ৩ Bankura: 1 dead due to food poisoning in Bankura, 3 more from the same family are sick Bankura: বাঁকুড়ায় খাবারে বিষক্রিয়ায় মৃত ১, অসুস্থ একই পরিবারের আরও ৩](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/08/25/8d239508c14a4419e6cbe292ad1303a11692978313519206_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
তুহিন অধিকারী, বাঁকুড়া: খাবারে বিষক্রিয়ায় মৃত্যু হল এক শিশুর। বিষক্রিয়ায় (food poisoning) গুরুতর অসুস্থ ওই পরিবারেরই আরও তিন জন। ঘটনাটি ঘটেছে বাঁকুড়ার (Bankura) কোতুলপুর (Kotalpur) থানার ফুটিডাঙ্গা গ্রামে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দুপুরে রান্না করা ভাত সন্ধ্যেবেলায় খেয়েছিলেন কোতুলপুর ব্লকের ফুটিডাঙ্গা গ্রামের সোরেন পরিবার। বিধান সোরেন ও বীরেন্দ্রনাথ সোরেন নামের এই দুই ছেলেকে নিয়ে ওই ভাত সব্জি দিয়ে খান বাদল সোরেন ও তাঁর স্ত্রী চম্পা সোরেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার সকাল থেকে পরিবারের চারজনেরই বমি ও মলের উপসর্গ দেখা যায়। অসুস্থ চারজনকেই প্রথমে গোগড়া গ্রামীন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে চারজনকেই বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে রেফার করা হয়। হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই মৃত্যু হয় বিধান সোরেনের। তার বয়স ১২ বছর। প্রাথমিক ভাবে অনুমান খাবারে বিষক্রিয়ার কারনেই এই ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কোতুলপুর থানার পুলিশ।
এদিকে, রাজ্যের অন্য প্রান্তে ভিন্ন একটি খবরের দিকে চোখ রাখা যাক। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়ার রহস্যমৃত্যু ঘিরে এখনও উত্তাল রাজ্য। এরই মধ্যে দুর্গাপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের হস্টেলে এক পড়ুয়ার মৃত্যু ঘিরে দানা বাধল রহস্য! ৩ দিন ধরে নিখোঁজ থাকার পর, ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ মিলল হস্টেলেরই বন্ধ ঘরে!
সন্তানকে হারিয়ে বুক ফাটা কান্না, আরও এক বাবার। মৃত ছাত্রের নাম সৌরভ রায়। বিহারের ভাগলপুরের বাসিন্দা। ২২ বছরের, ছোট ছেলেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে দুর্গাপুরে পাঠিয়েছিলেন ফল ব্যবসায়ী বাবা সুরেন্দ্র রায়। বিধানচন্দ্র রায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের কম্পিউটার সায়েন্সের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন সৌরভ। থাকতেন হস্টেলে।
পরিবারের দাবি, কলেজ কর্তৃপক্ষের তরফে বুধবার তাদের ফোন করে জানানো হয়, মঙ্গলবার দুপুরের পর থেকে খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না সৌরভের।বৃহস্পতিবার ভোরে, তাঁর বাবা দুর্গাপুরে চলে আসেন। ওই দিন বিকেলে দুর্গাপুরের নিউ টাউনশিপ থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করে পরিবার। এরপরই আসে পড়ুয়ার মৃতদেহ উদ্ধারের খবর। তবে যে ২১৯ নম্বর ঘরে ছাত্রটি থাকতেন, তার উপর তলায় অব্যবহৃত ৩১৬ নম্বর ঘর থেকে মেলে তাঁর ঝুলন্ত দেহ।
হস্টেল কর্তৃপক্ষের দাবি, যে ঘর থেকে ছাত্রের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে, সেই ঘরের দরজা বাইরে থেকে বন্ধ ছিল। ডিন অফ স্টুডেন্টস ওয়েলফেয়ার রাজদীপ রায় বলেছেন, 'রুমগুলি যেহেতু আমরা অ্যালটমেন্ট করিনি, সেই কারণে লক অ্যান্ড কি অবস্থায় ছিল। ভিতরে ঢুকল কী করে? সেটা তদন্তসাপেক্ষ। ওই ফ্লোরে সিসিটিভি (CCTV Camera) নেই, প্রথম বর্ষ যেখানে আছে, সেখানে আছে। ওই ফ্লোরে লাগাব বলেই কাজটা শুরু করেছি।'
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)