Howrah: হাওড়া কদমতলা বাজারে কোভিড সচেতনতায় পথে নামল ব্যাঁটরা থানার পুলিশ
Howrah News: ব্যাঁটরা থানার পুলিশ অভিযান চালাল বাজারে। যারা যারা মাস্ক পরে আসছেন না তাঁদেরকে কোভিড বিধি মেনে চলার নির্দেশ দেওয়া হল। এছাড়াও মাস্ক তুলে দেওয়া হল তাঁদের হাতে।
![Howrah: হাওড়া কদমতলা বাজারে কোভিড সচেতনতায় পথে নামল ব্যাঁটরা থানার পুলিশ Bantra Police the way to Covid Awareness in Howrah Kadamtala Bazar Howrah: হাওড়া কদমতলা বাজারে কোভিড সচেতনতায় পথে নামল ব্যাঁটরা থানার পুলিশ](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/01/02/24dc97d16f948d40746f9611cd5cfc49_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
শুভেন্দু দাস, হাওড়া: রাজ্যজুড়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে প্রতিনিয়ত। কিন্তু তাতেও কোনো হেলদোল নেই সাধারণ মানুষের। রবিবার সকালে হাওড়া কদমতলা বাজারে কোভিড সচেতনতায় কড়া পদক্ষেপ নিতে পথে নামল পুলিশ। ব্যাঁটরা থানার পুলিশ অভিযান চালাল বাজারে। যারা যারা মাস্ক পরে আসছেন না তাঁদেরকে কোভিড বিধি মেনে চলার নির্দেশ দেওয়া হল। এছাড়াও মাস্ক তুলে দেওয়া হল তাঁদের হাতে। এছাড়াও ব্যাঁটরা থানার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে মাস্ক না পরায় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
কোভিড অসচেতনতার ছবি ধরা পড়েছে রাজ্যের অন্য প্রান্তেও। রাজ্যজুড়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে প্রতিনিয়ত। অশোকনগর (ashok nagar) কল্যাণগড়ের সবচেয়ে বড় সবজি বাজার কল্যাণগড় বাজার। সেখানে সকাল থেকেই মানুষের ভিড়। কয়েক হাজার মানুষ এই বাজারে টাটকা শাক সবজি কিনতে জড়ো হন প্রতিদিন। করোনার এই ভয়াবহ অবস্থার মধ্যেও দেখা গেল চূড়ান্ত অসচেতনতার ছবি। ক্রেতা বিক্রেতা কারো মুখেই মাস্ক নেই। আর হাতে গোনা যারা মাস্ক পড়ে এসেছেন আতঙ্কিত তাঁরাও। করোনার ওপর আবার ওমিক্রনও তার দাপট দেখাচ্ছে। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। রাজ্য়ে আক্রান্তের সংখ্যার নিরিখে কলকাতার পরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। কিন্তু তাতেও কোনও হেলদোল নেই সাধারণ মানুষ ও ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে। এলাকার সাধারণ মানুষদের দাবি প্রশাসন, পুলিশ সচেতন না হলে কিছুতেই মাস্ক পড়বেননা ক্রেতা-বিক্রেতা কেউ। তাই প্রশাসনের উচিত অবিলম্বে এই বাজারে নজরদারি বাড়ানো ও করা ব্যবস্থা নেওয়া।
এদিকে, কলকাতার হাজরার (Hazra) চিত্তরঞ্জন সেবাসদনে (Chittaranjan Seva Sadan) বাড়ল করোনা আক্রান্তের (Covid-19) সংখ্যা। এখনও পর্যন্ত ২৪ জনের শরীরে মিলেছে সংক্রমণ। এঁদের মধ্যে ২৩ জনই চিকিত্সক, একজন নার্সিং স্টাফ। এই পরিস্থিতিতে চিকিত্সা পরিষেবা স্বাভাবিক রাখতে চিকিত্সকদের তিনটি দল তৈরি করা হয়েছে। ডিউটির সময়সূচি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে হাসপাতালের পরিষেবা থমকে না যায়। সূত্রের খবর, আজ কলকাতার পাঁচটি বড় বেসরকারি হাসপাতালে করোনা আক্রান্তদের ভর্তির হার দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)