Birbhum News: ছ’দিন পরও অধরা মূল অভিযুক্ত, মহম্মদবাজারে গুলি চালানোয় ধৃত চতুর্থ যুবক
Mohammed Bazar Firing: গুলি চলানোর ঘটনায় শুক্রবার চতুর্থ জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ধৃতের নাম রবিলাল কিসকু।

ভাস্কর মুখোপাধ্যায়, বীরভূম: মহম্মদবাজারে গুলি (Mohammed Bazar Firing) চালানোর ঘটনায় আরও একজনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। এখনও পর্যন্ত এ নিয়ে চার জনকে গ্রেফতার করা হল। তবে ঘটনার পর ছ'দিন কেটে গেলেও, এখনও পর্যন্ত মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যায়নি। তাতে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন স্থানীয় বাসিন্দারা (Birbhum News)।
ঘটনার পর ছ'দিন কেটে গেলেও, এখনও পর্যন্ত মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা যায়নি
গুলি চলানোর ঘটনায় শুক্রবার চতুর্থ জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ (Arrest)। ধৃতের নাম রবিলাল কিসকু। মহম্মদবাজারের সাগরবাঁধি গ্রামের বাসিন্দা তিনি। এর আগে বৃহস্পতিবার আরও তিন জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ওই দিন গ্রেফতার হন লোকপুর থানার অন্তর্গত পলাশবুনি গ্রামের বাসিন্দা অশোক বাউরি, দুবরাজপুর থানার লক্ষ্মীনারায়ণপুরের বাসিন্দা কমল বাউরি এবং বড় সালুঁচি গ্রামের বাসিন্দা বাউরির।
কিন্তু চার জনকে গ্রেফতার করা হলেও, ঘটনার ছ'দিন পরও অধরা মূল অভিযুক্ত। সূত্রের খবর, মূল অভিযুক্তের বাড়িও মহম্মদবাজার থানা এলাকায়। পুলিশ সুত্রে জানা গিয়েছে, মুল অভিযুক্তের সঙ্গে গ্রেফতার হওয়া চার জনের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। গুলি চালানোর ঘটনায় মূল অভিযুক্তের ফেলে যাওয়া মোবাইলের সুত্র থেকেই এই চার জনের নাম পাওয়া গিয়েছে।
আরও পড়ুন: South 24 Parganas: পরিত্যক্ত ব্যাগ থেকে ৪টি তাজা বোমা উদ্ধার ভাঙড়ে, চাঞ্চল্য এলাকায়
শনিবার রবিলালকে সিউড়ি আদালতে তোলা হবে৷ এই তিন জনকে হেফাজতে নিয়ে মূল অভিযুক্ত সম্পর্কে আরও তথ্য পেতে চাইছে পুলিশ। কিন্তু কী কারণে সেদিন অভিযুক্ত গুলি চালিয়েছিলেন, সেটা পুলিশের কাছে এখনও পর্যন্ত পরিষ্কার নয়।
গত সোমবার রাতে হাবরাপাহাড়ি গ্রামে দুস্কৃতীর গুলিতে মৃত্যু হয় এক খাদান কর্মীর
গত সোমবার রাতে হাবরাপাহাড়ি গ্রামে দুস্কৃতীর গুলিতে মৃত্যু হয় এক খাদান কর্মীর। তাঁর নাম ধানু শেখ। তাঁর বুকে গুলি লাগে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ওই ব্যক্তির। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, স্থানীয় একটি পাথর খাদানে কাজ করতেন ধানু। তাঁর বাড়ি মুর্শিদাবাদের বেলডাঙায়। ওই ঘটনায় আহত হন স্থানীয় বাসিন্দা, পেশায় শিক্ষক ধনা হাঁসদাও। তাঁর পিঠে গুলি লাগে। তিনি স্থানীয় ডোলকাটা প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক। তাঁকে প্রথমে সিউড়ি সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজেহাসপাতালে স্থান্তরিত করা হয়। পরে মারা যান ওই শিক্ষক।






















