Cooch Behar: আবাস যোজনায় দুর্নীতির অভিযোগ, পুন্ডিবাড়ি গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে বিক্ষোভ বিজেপি কর্মীদের
Cooch Behar Update: কিন্তু বিজেপি কর্মীরা অবিলম্বে প্রধানের পদত্যাগের দাবি করেছেন ও বুথ সভাপতিকে গ্রেফতারের দাবি করেছেন। যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন প্রধান নুর ইসলাম।

শুভেন্দু ভট্টাচার্য, কোচবিহার: আবাস যোজনায় তৃণমূলের প্রধান ও বুথ সভাপতি বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে পুন্ডিবাড়ি (Pundibari) গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে বিক্ষোভ দেখালেন বিজেপি (BJP) কর্মীরা। সেখান থেকে পুন্ডিবাড়ি সোনারপুর রোড পথ অবরোধ করেন তাঁরা। তাঁদের দাবি প্রধান এবং তৃণমূলের বুথ সভাপতি প্রাপকদের বঞ্চিত করে টাকার বিনিময়ে ঘর দিচ্ছে। পরবর্তীতে পুলিশ এসে পথ অবরোধ তুলে নেন। কিন্তু বিজেপি কর্মীরা অবিলম্বে প্রধানের পদত্যাগের দাবি করেছেন ও বুথ সভাপতিকে গ্রেফতারের দাবি করেছেন। যদিও সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন প্রধান নুর ইসলাম। তাঁর দাবি বিরোধী দল প্রচারে আসার জন্য এই ধরনের চক্রান্ত করছে।
সরকারি আধিকারিকদের সামনেই বেআইনিভাবে টাকা তোলার অভিযোগ
ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতরের কর্মীদের সামনেই পাথরের ট্রাক থেকে বেআইনিভাবে টাকা তোলার অভিযোগ উঠল বীরভূমের (Birbhum) রামপুরহাট ও মল্লারপুরে। প্রতিবাদে পথ অবরোধ করলেন পাথর ব্যবসায়ীরা। বিষয়টি নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন জেলাশাসক (District Magistrate)।
ঠিক কী ঘটেছে
টোল ট্যাক্স আদায় করার ঘরে বসে রয়েছেন ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতরের কর্মীরা (Land and Land Reforms Employees)। তাঁদের সামনেই স্থানীয় যুবকরা অবৈধভাবে পাথর বোঝাই ট্রাক চালকদের চালান কাটছেন ! এমনই অভিযোগ উঠেছে বীরভূমের রামপুরহাট ও মল্লারপুরে। নলহাটি ও রামপুরহাটে রয়েছে একাধিক পাথর খাদান ও ক্র্যাশার । সেখান থেকে প্রতিদিন শয়ে শয়ে ট্রাক পাথর বোঝাই করে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে যায়।
কী অভিযোগ
পাথর ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, বেআইনিভাবে টাকা আদায় করা হচ্ছে। স্থানীয় যুবকদের দেওয়া রসিদ নকল বলে জানিয়ে জরিমানা করছে পুলিশ (Police)। রামপুরহাটের স্থানীয় পাথর ব্যবসায়ী হুমায়ুন কবীরের অভিযোগ, 'ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতরের কর্মীরাই আগে পাথর বোঝাই ট্রাকের চালকদের চালান কেটে রসিদ দিতেন। ৩ জানুয়ারি থেকে সরকারি কর্মীদের দাঁড় করিয়েই এই টাকা নিচ্ছেন স্থানীয় যুবকরা'।
প্রতিবাদে বুধবার রাতে রামপুরহাটে বিক্ষোভ-অবরোধ শুরু করেন পাথর ব্যবসায়ীরা। বৃহস্পতিবার সকালেও মল্লারপুরে অবরোধ করেন তাঁরা। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করে ভূমি ও ভূমি রাজস্ব দফতরের কর্মীরা জানিয়েছেন, আমরা টাকা তুলিনি পাবলিকে তুলছে।






















