Kolkata: খালের পাশ থেকে তরুণীর পচাগলা দেহ উদ্ধার, ঘটনায় চাঞ্চল্য দমদম থানা এলাকায়
Dead Body Recovered: পুলিশ সূত্রে খবর, দুই তিন আগে কেউ বা কারা তরুণীকে মেরে ফেলে রেখে যায়। মহিলার মৃতদেহের ওপর বালির বস্তাও চাপা দিয়ে রাখা হয়।
জয়ন্ত পাল, কলকাতা: দমদম থানা (Dumdum Police Station) এলাকা থেকে তরুণীর পচাগলা (Girl Dead Body) দেহ উদ্ধার হল। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। ঘটনাস্থলে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে এসে পৌঁছয় দমদম থানা ও ব্যারাকপুর কমিশনারের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা।
দমদমে খালের পাশ থেকে উদ্ধার তরুণীর পচাগলা মৃতদেহ
দমদম থানার অন্তর্গত নলতা কালীবাড়ি রোডে, খালের পাশ থেকে এক তরুণীর পচাগলা কঙ্কালসার মৃতদেহ উদ্ধার হল। চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমদম থানা ও ব্যারাকপুর কমিশনারের উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা।
পুলিশ সূত্রে খবর, দুই তিন আগে কেউ বা কারা তরুণীকে মেরে ফেলে রেখে যায়। মহিলার মৃতদেহের ওপর বালির বস্তাও চাপা দিয়ে রাখা হয়। ব্যারাকপুর পুলিশের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক জানান যে পচাগলা অর্ধেক কঙ্কালসার মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। এখন তদন্ত চলবে বলেই জানা গেছে। প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান, পরিকল্পনা করেই ওই তরুণীকে খুন করা হয়েছে। জানা গেছে, যাতে কোনওরকম দুর্গন্ধ না বের হয় বা খুনির পরিচয় প্রকাশ না পায় সেই কারণেই তরুণীকে মেরে বালির বস্তা দিয়ে চেপে রাখা হয়।
ছাত্রীর দেহ উদ্ধার বর্ধমানে
দিন দুই আগে মেমারিতে ছাত্রীর দেহ উদ্ধার (Dead body) হয়। পড়াশোনায় অমনযোগী হওয়ায়, মায়ের বকুনিতেই অভিমানে কি চরম সিদ্ধান্ত? প্রশ্ন ওঠে এমনই। পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বর্ধমান হাসপাতালে (Burdwan Hospital) পাঠায়। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে, মেমারী শহরের হরেকৃষ্ণ পল্লিতে।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে খবর, বেশ কয়েক দিন ধরেই ঠিকঠাক পড়াশোনা করছিল না ওই ছাত্রী। তাই মা তাকে বকাঝকা করে। 'অভিমানে গলায় ওড়নার ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে সে', বলে পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বর্ধমান হাসপাতালে পাঠায় পুলিশ।
আরও পড়ুন: Job Seeker's Agitation: নিয়োগ-আন্দোলনে চাকরিপ্রার্থীকে কামড়! পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি আরও একটি মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে আলিপুরদুয়ারে। চকোলেট ‘চুরি’র (shoplifting) ছবি ভাইরাল (viral) হওয়ায় অপমানে আত্মঘাতী হন আলিপুরদুয়ারের এক (suicide) ছাত্রী। স্থানীয় একটি শপিং মল থেকে চকোলেট চুরির অভিযোগ উঠেছিল ওই কলেজছাত্রীর বিরুদ্ধে। পরিবারের দাবি, সেই সংক্রান্ত ছবি ভাইরাল হওয়ার অপমানেই আত্মঘাতী হয়েছেন তিনি। মৃতার বাবা রতন ঘোষ জানান, তাঁর বড় মেয়ে কলেজের তৃতীয় বর্ষে পড়ত। গত ২৯ সেপ্টেম্বর ছোট বোনকে নিয়ে শপিং মলে গিয়েছিল সে। প্রাথমিক ভাবে পুলিশ জেনেছে, ওই শপিং মল থেকে সকলের অজান্তে একটি চকোলেট তুলে নিয়েছিলেন সুভাষপল্লির বাসিন্দা ওই তরুণী। কিন্তু পরে ধরা পড়ে যান। তরুণীর বাবার অভিযোগ, সেই সময়ে মলের কর্মচারীরা তাঁদের দুই ঘণ্টা আটকেও রাখেন ৷ শেষমেশ দোষ স্বীকার করে নিয়েছিলেন ছাত্রী।