![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Dengue: 'শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গই ডেঙ্গি সংক্রান্ত পরিসংখ্যান দেয়নি', কেন্দ্রীয় সংস্থার ওয়েবসাইটের তথ্য ঘিরে শুরু তরজা
Information on Dengue : এর আগে ২০১৮ এবং ’১৯ সালেও রাজ্যের বিরুদ্ধে ডেঙ্গি সংক্রান্ত তথ্য না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল
![Dengue: 'শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গই ডেঙ্গি সংক্রান্ত পরিসংখ্যান দেয়নি', কেন্দ্রীয় সংস্থার ওয়েবসাইটের তথ্য ঘিরে শুরু তরজা Dengue Update : West Bengal till to submit report on Dengue, mentions Centre For Vector Borne Disease Control Programme Dengue: 'শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গই ডেঙ্গি সংক্রান্ত পরিসংখ্যান দেয়নি', কেন্দ্রীয় সংস্থার ওয়েবসাইটের তথ্য ঘিরে শুরু তরজা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/09/23/202eacc92e1ea7dbed3cc4defc16aefa1695456886187170_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা : রাজ্যে বাড়ছে ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। পুজো পেরিয়েও এই দাপট বজায় থাকতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নভেম্বর পর্যন্ত থাকতে পারে ডেঙ্গির দাপট। এই উদ্বেগের মধ্যেই নতুন বিতর্ক দানা বাঁধল। চলতি বছরে ডেঙ্গি সংক্রান্ত তথ্য রাজ্য সরকার কেন্দ্রকে দেয়নি বলে দাবি সেন্টার ফর ভেক্টর বোর্ন ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রামের (Centre For Vector Borne Disease Control Programme) । কেন্দ্রীয় সংস্থার ওয়েবসাইটে উল্লেখ রয়েছে, শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গই এখনও পর্যন্ত ডেঙ্গি সংক্রান্ত কোনও পরিসংখ্যান দেয়নি। এর আগে ২০১৮ এবং ’১৯ সালেও রাজ্যের বিরুদ্ধে ডেঙ্গি সংক্রান্ত তথ্য না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। এই ইস্যুতে এবার শুরু রাজনৈতিক তরজা। একদিকে বিরোধীদের আক্রমণ, অন্যদিকে পাল্টা জবাব দিয়েছে শাসক শিবিরও।
রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, "ডেঙ্গি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের কোথাও কোনও তৎপরতা নেই। ডেঙ্গি রোধ করার জন্য পুরনিগমের যে ভূমিকা থাকা উচিত, জনসচেতনতা বাড়ানোর জন্য যে কর্মসূচি নেওয়া উচিত এবং কীটনাশক ব্যবহার করা উচিত সেটা একবিন্দু মানে না। সেটা দিয়ে কোনও কাজ হচ্ছে না। আমাদের রাজ্যে সমাজবিরোধীরা যেমন ভয়মুক্ত হয়ে গেছে, যে পুলিশ তাদের কিছু করতে পারবে না, সেরকমই মশারাও ভয়মুক্ত হয়ে গেছে যে এই সরকার বা পুরনিগম তাদের কোনও ক্ষতি করতে পারবে না। তারাও নির্ভয়ে বিচরণ করছে। দুর্ভাগ্যের বিষয় এটাই যে, এখনও পর্যন্ত বিভিন্ন জেলা হাসপাতাল কলকাতায় রেফার করছে। বিভিন্ন জায়গায় তারা প্রেসক্রিপশনে উল্লেখ করছে, সেখানে ডেঙ্গি শব্দ নেই। কোথাও বলছে, অজানা জ্বর, কোথাও বলছে পাহাড়ি জ্বর। মুর্শিদাবাদ জেলা, মালদা জেলায় এধরনের ব্যবহার দেখা যাচ্ছে। এখানেও ডেঙ্গি প্রতিরোধ করার যে পরিকাঠামোর প্রয়োজন আছে, সরকারকে যতটা তৎপর হতে হয়, মুখ্যমন্ত্রী-স্বাস্থ্যমন্ত্রীর যতটা মধ্যস্থতার প্রয়োজন আছে সেটা হচ্ছে না। কার্যত মানুষকে খোলা মৃত্যুর দিকে, অসহায় অবস্থার দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।"
পাল্টা জবাব দিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন। তিনি বলেন, "সেন্টারের ভেক্টর বোর্ন ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রামের যে প্রতিষ্ঠান আছে, তারা এর আগে বহুবার বাংলার তথ্যকে প্রশংসা করেছে। আজকে তারা যে তথ্যটা দিচ্ছে, সেই তথ্যটা ঠিক নয়। বাংলায় ডেঙ্গি সংক্রান্ত যে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা সেটা স্বাস্থ্য দফতরের তরফে সঠিক সময়ে সঠিক জায়গায় পাঠানো হয়। ডেঙ্গি শুধু পশ্চিমবঙ্গে ইস্যু নয়, এটা একটা গ্লোবাল ইস্যু। অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় বাংলায় নিয়ন্ত্রণে আছে ডেঙ্গি।"
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)