Dibyendu Adhikari: শুভেন্দুর ভাইকে 'প্রাণনাশের' হুমকি , প্রশ্ন তুললেন কুণাল ঘোষ
Dibyendu Death Treats: কয়লা চুরির অভিযোগ জানানোর জের ? ফোন করে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, বিস্ফোরক অভিযোগ দিব্যেন্দু অধিকারীর। কী বলছেন তমলুকের সাংসদ ?
![Dibyendu Adhikari: শুভেন্দুর ভাইকে 'প্রাণনাশের' হুমকি , প্রশ্ন তুললেন কুণাল ঘোষ East Midnapore News Death treats to Dibyendu Adhikari Dibyendu Adhikari: শুভেন্দুর ভাইকে 'প্রাণনাশের' হুমকি , প্রশ্ন তুললেন কুণাল ঘোষ](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/02/18/3bb29d23fe26c15e4ad86591c54342971676721423919484_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
পূর্ব মেদিনীপুর: হলদিয়া বন্দরে (Haldia) কয়লা চুরির (Coal Scam) অভিযোগ করায় প্রাণনাশের হুমকির অভিযোগ দিব্যেন্দু অধিকারীর (Dibendu Adhikari)। ফোন করে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, বিস্ফোরক অভিযোগ তমলুকের সাংসদের।
'বাড়ি থেকেই ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছেন না তো?' খোঁচা কুণালের
সাংসদের গতিবিধির উপরেও নজরদারি চলছে, দাবি দিব্যেন্দুর। হলদিয়া বন্দরে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তারক্ষীরাও আক্রান্ত হচ্ছেন বলে অভিযোগ। 'বাড়ি থেকেই ষড়যন্ত্রের শিকার হচ্ছেন না তো?' খোঁচা কুণালের (Kunal Ghosh)। প্রসঙ্গত, রাজ্য রাজনীতিতে একটা বড় ইস্যু কয়লা পাচার মামলা। যে মামলায় কেন্দ্রীয় সংস্থার স্ক্যানারে বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবার। একাধিকবার কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তলবের মুখোমুখী হয়েছেন সর্ব ভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সাংবাদিকদের সামনে বলেছেন, দোষী প্রমাণ করতে পারলে নিজেই নিজেকে শাস্তি দেবেন। এদিকে এই ইস্যুটা প্রকটও হয়েছে অধিকারী পরিবারে পদ্ম ফোঁটার পরেই।
একুশের বিধানসভা ভোটের আগে তৃণমূল ছেড়ে যাওয়ার পর, প্রথম বড় জনসভাতেই কয়লাপাচার ইস্যু তুলেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বলেছিলেন, 'তোলাবাজ ভাইপো।' তাই পুরনো ঘর বদলের পর স্বাভাবিকভাবেই শুভেন্দুর রোষের মুখে পড়েছিল শাসকদল। যদিও একদিকে শাসকদলের দাবি, দুর্নীতির মামলা থেকে গা বাঁচাতেই দলবদলুদের তালিকায় নাম লিখিয়েছিলেন তিনি। তবে এত ইস্যুর মধ্যে এর আগেও 'গো ব্যাক স্লোগান' হোক, কিংবা বিক্ষোভের সামনাসামনি হলেই, দল ছাড়ার পর শাসকদলের দিকেই আঙুল তুলেছে অধিকারী পরিবার। যার ভুরি ভুরি নির্দশনও রয়েছে।
২০২১ সাল। মারিশদায় শুভেন্দু অধিকারীকে কটূক্তি ও কনভয়ে হামলার অভিযোগ ওঠে সেবার। প্রতিবাদে ১৬৬ বি জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। থানাতেও বিক্ষোভ দেখানো হয়। এফআইআরে নাম থাকা সাতজন তৃণমূল (TMC) কর্মীকে গ্রেফতারের দাবি তোলে গেরুয়া শিবির। যদিও হামলার সঙ্গে দলের কোনও যোগ নেই, মিথ্যে মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা, পাল্টা অভিযোগ অস্বীকার করে তৃণমূল।
আরও পড়ুন, ফের শ্যুটআউটের প্ল্যান ? বারুইপুরে বড় সাফল্য পুলিশের
এরপর বাইশ সালের একেবারে শেষদিক। ডায়মন্ডহারবারের লাইট হাউস ময়দানে শুভেন্দুর সভার ঠিক আগে সভা মঞ্চ বাধার সময় ওঠে দুষ্কৃতী হামলার অভিযোগ। জোর করে মঞ্চ খুলে দেওয়ার চেষ্টা, চেয়ার ছোড়াছুড়ি থেকে বিজেপি কর্মীদের মারধরের অভিযোগ ওঠে। কাঠগড়ায় ওঠে ফের তৃণমূল। বিরোধী দলনেতা ঘটনার ভিডিও ট্যুইট করে অভিযোগ করেন, হাইকোর্ট তাঁর সভায় অনুমতি দেওয়া পরও, তা বানচালের চেষ্টা করছে লুম্পেনবাহিনী।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)