![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Firhad Hakim on Talk to Mayor : অভিযোগ আসার পরও কাজ না হলে আমাকে চেয়ার ছাড়তে হবে', পদ ছাড়ার কথা বলে ক্ষোভপ্রকাশ মেয়র ফিরহাদ হাকিমের
মেয়দ ফিরহাদ হাকিম বলেন, 'আমার কাছে কমপ্লেন আসার পরেও যদি কাজ না হয়, তাহলে আই হ্যাভ টু লিভ দিজ চেয়ার।'
![Firhad Hakim on Talk to Mayor : অভিযোগ আসার পরও কাজ না হলে আমাকে চেয়ার ছাড়তে হবে', পদ ছাড়ার কথা বলে ক্ষোভপ্রকাশ মেয়র ফিরহাদ হাকিমের Firhad Hakim shows displeasure after grievance not addressed at live Talk to Mayor phone call threats to resign Firhad Hakim on Talk to Mayor : অভিযোগ আসার পরও কাজ না হলে আমাকে চেয়ার ছাড়তে হবে', পদ ছাড়ার কথা বলে ক্ষোভপ্রকাশ মেয়র ফিরহাদ হাকিমের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/01/23/06d7c6cbad2184fe8453441c11058870_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
অণির্বাণ বিশ্বাস, কলকাতা : পুর পরিষেবা নিয়ে কলকাতার (Kolkata) নাগরিকরা যাতে নিজেদের অভাব অভিযোগ (grievance), দাবিদাওয়ার কথা সরাসরি মেয়রকে জানাতে পারেন, তার জন্য ফের ‘টক-টু-মেয়র’ (Talk To Mayor) অনুষ্ঠান শুরু করেছেন ফিরহাদ হাকিম (Firhad Hakim)। শনিবার সেই অনুষ্ঠানেই মেজাজ হারালেন কলকাতার মেয়র (Mayor Of Kolkata)। আশ্বাসের পরেও কাজ বাস্তবায়িত না হলে, প্রয়োজনে মেয়রের চেয়ার ছেড়ে দেওয়ার কথা বললেন তিনি। রাগের মাথায় অনুষ্ঠানের মধ্যেই কলকাতার মেয়দ ফিরহাদ হাকিম বলেন, 'আমার কাছে কমপ্লেন আসার পরেও যদি কাজ না হয়, তাহলে আই হ্যাভ টু লিভ দিজ চেয়ার।'
ঘটনার সূত্রপাত কলকাতা পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা দিব্যেন্দু দত্তর ফোনকলকে ঘিরে। ফোনের অপর প্রান্ত থেকে মেয়রের উদ্দেশে বলা হয়, '৫১এ বিটি রোড এলাকা থেকে বলছি। গতবছর দু'বার ফোন করেছিলাম এই সমস্যার জন্য। সাউথ সিটি রোড থেকে রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় বরাবর নিকাশি নালা আটকে রয়েছে ফলে আমাদের অ্যাপার্টমেন্ট থেকে জল বেরোচ্ছে না।' যারপরই ফিরহাদ হাকিম বলেন, 'পিকে দুয়া সাহেব, বরো ওয়ান কী করছে? এটা ছোটখাটো ব্যাপার। বরো দেখে নেবে। তারপর সে সুয়ারেজ এবং ড্রেনেজ ডিপার্টমেন্টকে জানাবে।'
এরপর নিজের OSDকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দিয়ে মেয়র বলেন, 'এটা তুমি একা পারবে না। একটা দফতর তৈরি করো। এটা আমার জন্য খুব অসম্মানজনক। দিজ ইজ ইনসাল্টিং টু মি। আমাকে ফোন করার পরও কর্পোরেশনে কাজ হল না। আই হ্যাভ টু স্টে ইন দিজ পোস্ট ফর ডুইং দিজ জব অর আই হ্যাভ টু লিভ দিজ চেয়ার।'
এদিকে, মেয়র এদিন জানিয়েছেন, কলকাতার নাগরিকরা যাতে ঘরে বসেই তাঁদের পরিবারের সদস্যের জন্ম ও মৃত্যুর শংসাপত্র পান, কলকাতা পুরসভার তরফে সেই চেষ্টা চলছে। বিভিন্ন পুরপরিষেবাকে কীভাবে মানুষের ঘরের দরজায় পৌঁছে দেওয়া যায়, সেবিষয়ে জোর দিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম।
আরও পড়ুন- অনলাইনে আবেদন, জন্ম-মৃত্যু শংসাপত্রের হোম ডেলিভারি, পরিকল্পনা কলকাতা পুরসভার
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)