CV Ananda Bose: একসময় শ্যামবাজারের এই ব্যাঙ্কেই কাজ করতেন রাজ্যপাল! সেই অফিসেই ফিরলেন সি ভি আনন্দ বোস
Kolkata Governor: নেতাজির জন্মজয়ন্তিতে সেখানেই হাজির হয়ে স্মৃতি হাতড়ালেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। সোমবার বেলা ১১টা নাগাদ এসবিআই-র শ্যামবাজার শাখায় আসেন তিনি।
![CV Ananda Bose: একসময় শ্যামবাজারের এই ব্যাঙ্কেই কাজ করতেন রাজ্যপাল! সেই অফিসেই ফিরলেন সি ভি আনন্দ বোস governor once worked in this bank of Shyambazar! CV Anand Bose returned to that office CV Ananda Bose: একসময় শ্যামবাজারের এই ব্যাঙ্কেই কাজ করতেন রাজ্যপাল! সেই অফিসেই ফিরলেন সি ভি আনন্দ বোস](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/01/24/78804ab2e46d54a03b428ea084e962191674527867831223_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
ময়ূখ ঠাকুর চক্রবর্তী, কলকাতা: কয়েক দশক আগে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (State Bank of India) শ্য়ামবাজার শাখায় (Shyambazar Branch) কাজ করেছেন তরুণ প্রবেশনারি অফিসার (Probationary Officers) হিসেবে। নেতাজির (Netaji) জন্মজয়ন্তিতে সেখানেই হাজির হয়ে স্মৃতি হাতড়ালেন রাজ্যপাল (Governor) সি ভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)।
আদতে কেরলের (Kerala) বাসিন্দা। তবে কলকাতার (Kolkata) সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক বহুদিনের। কয়েক দশক আগে এই কলকাতাতেই স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার তরুণ প্রবেশনারি অফিসার হিসেবে কাজ করেছেন। কলকাতার বিভিন্ন শাখায় কাজ করলেও, তার মধ্য়ে অন্যতম হল শ্যামবাজার শাখা।
নেতাজির জন্মজয়ন্তিতে সেখানেই হাজির হয়ে স্মৃতি হাতড়ালেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। সোমবার বেলা ১১টা নাগাদ এসবিআই-র শ্যামবাজার শাখায় আসেন তিনি। ডিজিটাল মাধ্যমে কীভাবে এসবিআইয়ের পরিষেবা আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়, তা নিয়ে পরামর্শও দেন। রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস বলেন, "মেমোরি, কীভাবে এসবিআইকে ডিজিটালাইজ করা যায় সেই পরামর্শ দিয়েছি।"
রাজ্যপাল নিজের কর্মজীবনের কথা তাঁদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ায়, খুশি ব্যাঙ্কের কর্মী-আধিকারিকরাও।
আরও পড়ুন, ঘন কুয়াশায় পথ দুর্ঘটনা বাসন্তীতে, রাস্তার পাশে পুকুরে উল্টোল ট্যাক্সি
অন্যদিকে, আচমকাই রাজ্যপালের বলরুমে আগুন লাগে বলে খবর সূত্রের। রাজভবনের বলরুমে টিউব ও বিদ্যুতের তারে আগুন লাগে বলে সূত্রের খবর। অনেকদিন বিদ্যুতের তারের কোনও রক্ষণাবেক্ষণ হয়নি বলে অভিযোগ। যেখানে আগুন লাগে তার কাছেই রাজ্যপাল বৈঠক করছিলেন।
এদিকে বলরুমের পাশেই রয়েছে রাজ্যপালের থাকার ঘর বা রাজ্যপালের স্যুইট। সূত্রের খবর, আগুন লাগার খবর দেন চাপরাশি। চাপরাশির মুখে সেই খবর পেয়েই বৈঠক ছেড়ে ওই জায়গায় চলে আসেন রাজ্যপাল। ততক্ষণে রাজভবনের নিরাপত্তারক্ষীরা অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র নিয়ে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। রাজভবন সূত্রের খবর, আগুন লাগার ঘটনায় উদ্বেগের কারণ আর নেই।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)