![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Jalpaiguri Elephant Attack: জলপাইগুড়ি হাসপাতালের পাঁচিল ভেঙে হাতির হানা, আক্রমণ প্রতিরোধে শহর ঘিরে বিশাল পুলিশ বাহিনী ও র্যাফ
বর্তমানে জলপাইগুড়ি শহরের পবিত্রপাড়া এলাকায় করলা নদী সংলগ্ন ঝোপে আশ্রয় নিয়েছে দুই দাঁতাল। বন দফতরের পদস্থ আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এলাকা ঘিরে রেখেছে বিশাল পুলিশ বাহিনী ও র্যাফ।
![Jalpaiguri Elephant Attack: জলপাইগুড়ি হাসপাতালের পাঁচিল ভেঙে হাতির হানা, আক্রমণ প্রতিরোধে শহর ঘিরে বিশাল পুলিশ বাহিনী ও র্যাফ Jalpaiguri Elephant Attack update, The wall of Jalpaiguri Hospital was smashed by elephants, huge police force and RAF surrounded the city to prevent the attack. Jalpaiguri Elephant Attack: জলপাইগুড়ি হাসপাতালের পাঁচিল ভেঙে হাতির হানা, আক্রমণ প্রতিরোধে শহর ঘিরে বিশাল পুলিশ বাহিনী ও র্যাফ](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/11/14/722dc6fd4f86524f741fec76bd8035e1_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
জলপাইগুড়ি: জলপাইগুড়িতে (Jalpaiguri) ফের লোকালয়ে হাতি (Elephant)। স্থানীয় সূত্রে খবর, রাত ২টো নাগাদ বৈকুণ্ঠপুরের জঙ্গল ছেড়ে তিস্তার পাড় ধরে লোকালয়ে ঢুকে পড়ে দুটি হাতি। দাপিয়ে বেড়ায় জলপাইগুড়ি শহরে (Jalpaiguri Town)। বন দফতর (Forest Department) সূত্রে খবর, সরকারি কোভিড হাসপাতালের (Government Covid Hospital) পাঁচিল ভেঙে দেয় হাতি দুটি। বর্তমানে জলপাইগুড়ি শহরের পবিত্রপাড়া এলাকায় করলা নদী সংলগ্ন ঝোপে আশ্রয় নিয়েছে দুই দাঁতাল। বন দফতরের পদস্থ আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে রয়েছেন। এলাকা ঘিরে রেখেছে বিশাল পুলিশ বাহিনী ও র্যাফ। হাতিদুটিকে ঘুমপাড়ানি গুলি ছুড়ে বাগে আনার চেষ্টা চলছে।
গত ১২ নভেম্বর পূর্ব বর্ধমান জেলায় হাতির তাণ্ডব চলে। গলসি, আউশগ্রাম হয়ে এবার গুসকরা শহরের কাছাকাছি পৌঁছয় হাতির পাল। দিনকয়েক ধরেই জেলায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছিল ৪০টি হাতির দল। গলসি হয়ে হাতির পাল এখন আউশগ্রাম ব্লকে ঘোরাফেরা করছে। বন কর্মীরা বাঁকুড়ার দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। হাতির তাণ্ডবে নষ্ট হচ্ছে পাকা ফসল। বড়সড় ক্ষতির আশঙ্কায় গ্রামবাসীরা। বন দফতরের দাবি, গ্রামবাসীদের চিত্কারে ভয় পেয়ে যাওয়ায় হাতির দলটিকে তাড়ানো সম্ভব হয়নি।
গত ১১ নভেম্বর, একদিকে ঝাড়গ্রামে ধান খেতে উদ্ধার হয় হাতির দেহ। অন্যদিকে, পশ্চিম মেদিনীপুরে হাতির তাণ্ড চলে। এদিন সকালে ঝাড়গ্রামের নয়াগ্রাম ব্লকের কুকুড়াখুপি গ্রামে ধান খেতের মধ্যে পূর্ণবয়স্ক দাঁতালের দেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা। পরে বন দফতরের কর্মীরা এসে দেহ উদ্ধার করে। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট হবে বলে বন দফতর জানিয়েছে।
অন্যদিকে, এদিন ভোর থেকে পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনির পাথরি গ্রামে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ১৮-২০টি হাতির দল। চাষের জমিতে নেমে নষ্ট করছে ফসল। আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা। স্থানীয় সূত্রে খবর, গত ২ সপ্তাহ ধরেই শালবনি ও মেদিনীপুর সদর ব্লকের বিস্তীর্ণ এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে হাতির দুটি দল। নষ্ট করছে পাকা ফসল। একটি দলকে জঙ্গলে পাঠাতে পারলেও, অন্য দলে হস্তিশাবক থাকায় জোর করেননি বন কর্মীরা। সেই দলটিই এদিন তাণ্ডব চালায়। বন দফতরের প্রতিক্রিয়া এখনও জানা যায়নি।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)