![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
KK Demise : 'হজমের সমস্যা ছিল ভেবে প্রচুর অ্যান্টাসিড খেতেন কে কে’, জানিয়েছেন সঙ্গীতশিল্পীর স্ত্রী
Singer KK Death : সূত্রের খবর ‘দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগের সমস্যা যে ছিল, সেটা জানতেনই না কেকে’, পুলিশকে এমনই জানিয়েছেন অটোপসি বিশেষজ্ঞরা।
![KK Demise : 'হজমের সমস্যা ছিল ভেবে প্রচুর অ্যান্টাসিড খেতেন কে কে’, জানিয়েছেন সঙ্গীতশিল্পীর স্ত্রী KK Demise Singer Krishnakumar Kunnath suffering from heart alignment was regularly taking antacid wife confirms to police KK Demise : 'হজমের সমস্যা ছিল ভেবে প্রচুর অ্যান্টাসিড খেতেন কে কে’, জানিয়েছেন সঙ্গীতশিল্পীর স্ত্রী](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/06/01/e192b926af45a4f0141a7fa963351392_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা : সঙ্গীতশিল্পী কে কে-র (KK Death) অকালপ্রয়াণে শোকস্তব্ধ সকলেই। ঠিক কী কারণে কলকাতায় অনুষ্ঠানের পর তাঁর মৃত্যু তা এখনও চূড়ান্তভাবে জানা যায়নি। তবে পুলিশ (Police) সূত্রে খবর, ময়নাতদন্তের (Post Mortem) প্রাথমিক রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে, ‘হৃদযন্ত্রজনিত সমস্যা ছিল কেকে-র’। যদিও রাসায়নিক বিশ্লেষণের পর মিলবে চূড়ান্ত রিপোর্ট।
পাশাপাশি উঠে এসেছে আরও একটি তথ্য, সূত্রের খবর ‘দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগের সমস্যা যে ছিল, সেটা জানতেনই না কেকে’, পুলিশকে এমনই জানিয়েছেন অটোপসি বিশেষজ্ঞরা। সঙ্গীতশিল্পীর হঠাৎ শরীর খারাপের পর তাঁর অকালপ্রয়াণ হলেও সমস্যা যে লম্বা সময় ধরেই ছিল, সেটা উঠে এসেছে কে কে-র স্ত্রীর কথাতেও।
সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ‘হজমের সমস্যা ছিল ভেবে প্রচুর অ্যান্টাসিড (Antacid) খেতেন কে কে। ৩০ মে কলকাতায় এসে বলেন হাত-কাঁধে ব্যথা হচ্ছিল।' পুলিশের কাছে এমনই জানিয়েছেন সঙ্গীতশিল্পীর স্ত্রী।
অনুষ্ঠানের পর হোটেলে ফেরার পরের ঘটনাক্রম
নজরুল মঞ্চ থেকে কনসার্ট সেরে রাত ৯টা ১০ মিনিটে হোটেলে ফেরেন কেকে। লিফটে ওঠার আগে কয়েকজন ফ্যানের সঙ্গে সেলফিও তোলেন কেকে। লিফটে ঢুকেই অসুস্থ হয়ে পড়েন কে কে, ঝুঁকে যায় মাথা। হোটেলের ঘরে ঢোকার পরেই সোফায় বসতে গিয়ে পড়ে যান কে কে। সোফায় বসার সময় পড়ে গিয়ে টেবিলে মাথা ঠুকে যায় কে কের। কে কে-কে অসুস্থ হতে দেখে ছোটাছুটি শুরু করেন ম্যানেজার। সঙ্গে সঙ্গে ছুটে আসেন হোটেলকর্মীরা, খবর দেওয়া হয় চিকিৎসককে। অ্যাম্বুল্যান্স না থাকায় হোটেলের গাড়িতেই নিয়ে যাওয়া হয় সিএমআরআইতে। চিকিৎসকের পরামর্শে সঙ্গে সঙ্গে কে কে-কে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরেই সঙ্গীতশিল্পীকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
কে কে-র ময়নাতদন্তের রিপোর্ট-
সঙ্গীতশিল্পী কে কে-র মৃত্যুতে নিউ মার্কেট থানায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। শারীরিক অসুস্থতা নাকি অন্য কোনও কারণে সঙ্গীতশিল্পীর মৃত্যু তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এদিন গ্র্যান্ড হোটেলে যান কলকাতা পুলিশের জয়েন্ট সিপি ক্রাইম মুরলীধর শর্মা ও ডিসি সেন্ট্রাল রূপেশ কুমার। গ্র্যান্ড হোটেলের শিফট ম্যানেজার, হোটেল কর্মী ও প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলেন পুলিশ আধিকারিকরা। খতিয়ে দেখা হচ্ছে হোটেলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ। পাশাপাশি কে কে-র ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট প্রকাশ্যে এসেছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে যে, হৃদযন্ত্রজনিত সমস্যা ছিল কে কে-র। তবে, রাসায়নিক বিশ্লেষণের পর পাওয়া যাবে চূড়ান্ত রিপোর্ট। এখনও পর্যন্ত ময়নাতদন্তের রিপোর্টে অস্বাভাবিক কিছু পাওয়া যায়নি। কিন্তু চূড়ান্ত রিপোর্টেই আসল কারণ জানা যাবে কে কে-র প্রয়াণের।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)