Kolkata Metro: রয়েছে একাধিক চমক, নতুন রূপে আত্মপ্রকাশের পথে সুপার জংশন এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন
Esplanade Metro: কলকাতায় এক টুকরো পিকাডেলি সার্কাস উঠে এলে মন্দ কী? ইস্ট-ওয়েস্ট প্রকল্পে বউবাজার-বিপত্তি না কাটলেও, এসপ্ল্যানেড থেকে হাওড়া ময়দান মেট্রোর পথ প্রস্তুত।
![Kolkata Metro: রয়েছে একাধিক চমক, নতুন রূপে আত্মপ্রকাশের পথে সুপার জংশন এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন Kolkata Metro: Super Junction Esplanade Metro Station is about to debut in a new look Kolkata Metro: রয়েছে একাধিক চমক, নতুন রূপে আত্মপ্রকাশের পথে সুপার জংশন এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশন](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/10/28/130b5fad9c37322d303b92e08bf54d2a166697971334051_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
অরিত্রিক ভট্টাচার্য, কলকাতা: নতুন রূপে আত্মপ্রকাশ ঘটতে চলেছে সুপার জংশন এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশনের (Esplanade Metro Station)। ইতিমধ্যেই লাইন পাতার কাজ শেষ হয়ে গেছে। বাকি কাজও শেষ হবে দ্রুত।
নতুন রূপে আত্মপ্রকাশ এসপ্ল্যানেড মেট্রোর: পিকাডেলি সার্কাস! সে তো লন্ডনে! কিন্তু, কলকাতায় এক টুকরো পিকাডেলি সার্কাস উঠে এলে মন্দ কী? ইস্ট-ওয়েস্ট প্রকল্পে বউবাজার-বিপত্তি না কাটলেও, এসপ্ল্যানেড থেকে হাওড়া ময়দান মেট্রোর পথ প্রস্তুত। সেই সংযোগস্থল - এসপ্ল্যানেড মেট্রো স্টেশনকে দিয়েছে কলকাতার পিকাডেলি সার্কাসের পরিচিতি। নিউ গড়িয়া থেকে দক্ষিণেশ্বর অবধি মেট্রো পথে গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন এসপ্ল্যানেড। হাওড়া ময়দান থেকে সেক্টর ফাইভের মেট্রো এসে জুড়ছে এখানে।জোকা - ধর্মতলা মেট্রো এসে যুক্ত হচ্ছে এসপ্ল্যানেড স্টেশনেই। এককথায় সুপার জংশন এসপ্ল্যানেড। সেই মেট্রো স্টেশনের কাজ আপাতত শেষের পথে।
মেট্রো সূত্রে যা জানা গেছে, মাটি থেকে ২৭ মিটার নিচে এই স্টেশনের অবস্থান। দু’দিকে থাকবে প্রবেশ ও প্রস্থান পথ। একটা কে সি দাসের দিকে। অন্যটা কার্জন পার্কের দিকে। টিকিট কাউন্টার হচ্ছে ১৬টি। এসক্যালেটার সংখ্যা ২০। এছাড়াও সিঁড়ি থাকছে ১২টি। ৮টি লিফট থাকছে এই মেট্রো স্টেশনে। মোট প্ল্যাটফর্ম সংখ্যা ৩। ১৬টি AFC গেট থাকবে এই স্টেশনে। থাকছে শৌচাগারের ব্যবস্থা। ইতিমধ্যেই লাইন পাতার কাজ শেষ হয়ে গেছে। বাকি কাজও শেষ হবে দ্রুত। কলকাতায় থেকেই যদি লন্ডনের পিকাডেলি সার্কাসের আস্বাদ উপভোগ করা যায়, তাতে আর মন্দ কী!
এদিকে, বউবাজারে মেট্রোর কাজের জন্য বিপর্যয়ের জেরে ঘরছাড়াদের রাতের ঘুম উড়েছে। কোথায় ফিরবেন, কবে ফিরবেন, এই নিয়ে দুশ্চিন্তা। KMRCL বাসস্থানের বিকল্প প্রস্তাব দিয়েছিল। কিন্তু সেই প্রস্তাব মানতে নারাজ ঘরছাড়া বাসিন্দারা। কী সেই প্রস্তাব? KMRCL প্রস্তাব দিয়েছিল, ক্ষতিগ্রস্তদের প্রত্যেককে আলাদা বাড়ি করে দেওয়া যাবে না। বদলে কমপ্লেক্স করে দেওয়া হবে। স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের জন্যও আলাদা দোকানের বদলে গড়া হবে কমপ্লেক্স।সেই প্রস্তাব পত্রপাঠ ফিরিয়ে দিয়েছেন ঘরছাড়ারা। ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন নিয়ে চিন্তিত রাজ্য প্রশাসনও। সপ্তাহখানেক আগে কলকাতা পুরভার বৈঠকেও বউবাজার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়। পুরসভা সূত্রে খবর, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি মাস দুয়েক আগে যে অন্তর্বর্তী রিপোর্ট দিয়েছিল, তাতে ৭০টি বাড়ি ভাঙার কথা বলা হয়েছিল।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)