(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Suvendu Adhikari: 'রাজ্য সরকারের দূত হয়ে কাজ করছিলেন নন্দিনী', টুইট শুভেন্দুর
Suvendu on Nandini : নন্দিনী চক্রবর্তী ইস্যুতে বিস্ফোরক টুইট, কী বললেন শুভেন্দু ?
কলকাতা: রাজ্যপালের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি নন্দিনী চক্রবর্তীকে অব্যহতি দিতে চলেছে রাজভবন। 'মুখ্য়মন্ত্রীর গোপন উদ্দেশ্য় বাস্তবায়িত করতে রাজ্য়পালের দফতরকে কাজে লাগান', নন্দিনী চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক টুইট করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।
প্রশসানিক সূত্রে খবর, রাজ্যপালের ইচ্ছায়, তাঁকে অব্যহতি দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যেই রাজভবনের তরফ থেকে নন্দিনী চক্রবর্তীকে অব্যহতি দিতে নবান্নতে জানানো হয়েছে। মূলত পশ্চিমবঙ্গের ১৯৯৪ ব্যাচের আইএএস নন্দিনী চক্রবর্তী রাজ্যের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ দফতরের সচিবের কাজ দক্ষতার সঙ্গে সামলেছেন। প্রশাসনিক সূত্রে খবর, রাজ্যপালের ইচ্ছায় তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে রাজভবনের তরফ থেকে নন্দিনী চক্রবর্তীকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য নবান্নকে জানানো হয়েছে। তবে নবান্নর তরফে এখনও কোনও নির্দেশিকা জারি করা হয়নি। এখনও কোনও সিদ্ধান্তও নেয়নি নবান্ন। নন্দিনী চক্রবর্তীর ঘনিষ্ঠ মহল সূত্রের খবর , তাঁকেও এবিষয়ে এখনও কিছু জানানো হয়নি।
সি ভি আনন্দ বোস রাজ্যপাল হওয়ার পর থেকে রাজ্য সরকারের সঙ্গে রাজভবনের সম্পর্ক নতুন খাতে বইতে শুরু করে। এনিয়ে বারবারই সরব হয়েছে বিজেপি। রাজ্যপালের হাতেখড়ির দিন, শুভেন্দু অধিকারী ট্যুইট করে বলেন, রাজ্য়পালের প্রধান সচিব নন্দিনী চক্রবর্তী, যিনি রাজ্য় সরকারের বিশেষ দূত হিসেবে কাজ করছেন, তিনি কৌশলে রাজ্য়পালের দফতরকে কাজে লাগিয়ে, মুখ্য়মন্ত্রীর গোপন উদ্দেশ্য় বাস্তবায়িত করতে, তৎপর হয়েছেন।' এরপর রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে রাজ্য সরকারের সম্পর্কের রসায়ন নিয়ে অসন্তোষের আবহ তৈরি হয় বঙ্গ বিজেপির অন্দরে।
‘Caesar’s wife must be Above Suspicion’ but Kartik's wife must be granted impunity !
— Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) February 12, 2023
Because she's Her Majesty's relative or Tolamul Councillor?
From "don't know who" to "Hindi Cell Leader" to "just acquaintance" to "old friends" to "business associate" to "partners in crime"? pic.twitter.com/UJ9NedK4bO
আরও পড়ুন, 'বিচারপতি ঠিক জায়গায় হাত দিয়েছেন', চাকরি বাতিলের ইস্যুতে প্রতিক্রিয়া দিলীপের
এদিকে প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি নন্দিনী চক্রবর্তীকে অব্যহতি দেওয়ার সিদ্ধান্তের ঠিক আগের দিন, অর্থাৎ শনিবার রাজ্যপালের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তারপর পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদারকে ডেকে পাঠান রাজ্যপাল। তার কাছে গ্রামোনয়ন্নন, কৃষি উন্নয়ন ও জব কার্ড প্রসঙ্গে জানতে চান। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বরাদ্দ টাকা না দেওয়ার অভিযোগ কেন তোলা হচ্ছে, এবিষয়েও জানতে চান রাজ্যপাল।