![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Sanskrit College: বিশ্ববিদ্যালয়ের মুকুটে নতুন সম্মান, সংস্কৃত কলেজকে হেরিটেজ ঘোষণা
Sanskrit College Heritage Honor: হেরিটেজ তকমা পাচ্ছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। স্বীকৃতি দিচ্ছে হেরিটেজ কমিশন। সংস্কৃত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পথ চলা শুরু ১৮২৪ সালে।
![Sanskrit College: বিশ্ববিদ্যালয়ের মুকুটে নতুন সম্মান, সংস্কৃত কলেজকে হেরিটেজ ঘোষণা Kolkata Sanskrit College got heritage honor another feather add in bengal university Sanskrit College: বিশ্ববিদ্যালয়ের মুকুটে নতুন সম্মান, সংস্কৃত কলেজকে হেরিটেজ ঘোষণা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/01/26/734f1ba23e694f681d432abea55169ba_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
রুমা পাল, কলকাতা: সংস্কৃত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়কে হেরিটেজ বলে ঘোষণা করতে চলেছে হেরিটেজ কমিশন। পয়লা ফেব্রুয়ারি বসানো হবে ফলক। নতুন সম্মান পেয়ে আপ্লুত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মুকুটে নতুন পালক। হেরিটেজ তকমা পাচ্ছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। স্বীকৃতি দিচ্ছে হেরিটেজ কমিশন। সংস্কৃত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পথ চলা শুরু ১৮২৪ সালে। তখন নাম ছিল সংস্কৃত কলেজ। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ছিলেন এই কলেজের অধ্যক্ষ। ২০১৫ সালে সংস্কৃত কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ঘোষণা করে রাজ্য সরকার।
এবার এই ঐতিহ্যশালী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে হেরিটেজ ঘোষণা করে পয়লা ফেব্রুয়ারি ফলক বসাচ্ছে হেরিটেজ কমিশন। যাতে বাংলা ও ইংরেজিতে লেখা থাকবে সংক্ষিপ্ত ইতিহাস।
প্রসঙ্গত, সংস্কৃত কলেজ উত্তর কলকাতার কলেজ স্ট্রিট চত্বরের এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিতে সংস্কৃত ভাষা, পালি ভাষা, ভারতীয় এবং বিশ্ব ইতিহাস প্রভৃতি বিষয়ে স্নাতক ও স্নাকত্তোর পর্যায়ে পড়ানো হয়। ২০১৬ খ্রিস্টাব্দে কলেজটি রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় সংস্কৃত কলেজ আইন ২০১৫-এর মাধ্যমে। অতীতে কলেজটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় ছিল। সংস্কৃত কলেজ স্থাপিত হয় ১৮২৪ খ্রিস্টাব্দে। কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর প্রতিষ্ঠানটিতে অনেক সংস্কার প্রবর্তন করেন।
তৎকালীন সময়ে পরিমিত শিক্ষা ফি প্রবর্তন করা হয় এবং এর সঙ্গে শৃঙ্খলার ও নিয়মিত উপস্থিতির ওপর অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়। একটি আবশ্যিক বিষয় হিসেবে আরো বেশি জোর প্রদান করে ইংরেজি পুনঃপ্রবর্তন করা হয় এবং গণিত বিষয়টি ইংরেজি মাধ্যমে পড়ানোর ব্যবস্থা করা হয়। উপযোগিতার ওপর ভিত্তি করে পাঠক্রম পুরোপুরিভাবে ঢেলে সাজানো হয়। ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের সময়ে কলেজের মূল ভবনকে সাময়িকভাবে যুদ্ধকালীন হাসপাতাল ও শুশ্রূষা কেন্দ্রে পরিণত করা হয়। ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর অধ্যক্ষের পদ থেকে ইস্তফা দেন এবং দীনবন্ধু শর্মা তার স্থলাভিষিক্ত হন।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)