Krishak Bandhu : কৃষকবন্ধু-দের জন্য একাধিক সুবিধা দিচ্ছে রাজ্য , নাম লেখাতে কীভাবে ধাপে ধাপে এগোবেন ?
Krishak Bandhu Scheme: একাধিক সুবিধাসম্পন্ন চাষীদের কৃষকবন্ধু প্রকল্পে (Krishak Bandhu Scheme) নাম নথিভুক্ত করতে হলে কয়েকটা সহজ পদক্ষেপে এগোতে হবে।
কলকাতা : বছরে দুই কিস্তিতে সর্বাধিক ১০ হাজার টাকা। বাংলার কৃষকদের সুবিধার্থে কৃষকবন্ধু প্রকল্পে নতুন সুবিধা নিয়ে এসেছে রাজ্য সরকার (West Bengal Government)। চাষীদের থেকে ফসল কিনে তার জন্য অর্থ দেওয়ার পাশাপাশি নথিভুক্ত কৃষকবন্ধুদের মৃত্যু হলে তাঁর পরিবারের লোককে আর্থিক সহায়তাও করা হবে। একাধিক সুবিধাসম্পন্ন চাষীদের কৃষকবন্ধু প্রকল্পে (Krishak Bandhu Scheme) নাম নথিভুক্ত করতে হলে কয়েকটা সহজ পদক্ষেপে এগোতে হবে।
১) চাষী যে জমিতে চাষ করেন সেখানকার জমির পরচা বা বর্গা। নিবন্ধীকরণের নথি বা পাট্টা বা বনবিভাগের পাট্টা থাকলেও চলবে। ২) ভোটার কার্ড ও আধার কার্ড থাকা ও সুবিধা পেতে জমা দেওয়া আবশ্যিক। ৩) আধার যুক্ত রয়েছে যে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে তার পাশবুকের প্রথম পাতার কপি বা বাতিল চেক। চলবে না জন-ধন অ্যাকাউন্ট। ৪) ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও আধার কার্ডের সঙ্গে সংযুক্ত মোবাইল নম্বর। ৫) চাষীর পাসপোর্ট মাপের সাম্প্রতিক ছবি।
৬) কোনও চাষীর যদি নিজের নামে জমি না থাকে থাকলে দলিল বা দানপত্র বা অন্যান্য নথি। সঙ্গে স্বঘোষণাপত্র ও পঞ্চায়েত প্রধানের দেওয়া ওয়ারিশন সার্টিফিকেট। ৭) চাষীর মৃত্যুর পর এককালীন ২ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য পেতে তাঁর পরিচয়পত্র ও মৃত্যুর শংসাপত্র (ডেথ সার্টিফিকেট)।
দুয়ারে সরকার শিবির ছাড়া ও www.matirkatha.gov.in ওয়েবসাইটে মিলবে কৃষকবন্ধু নিয়ে খোঁজ। বিডিও অফিস বা মহকুমা অফিস থেকেও খোঁজ মিলবে।
প্রসঙ্গত, খরিফ ও রবি মরশুমে এক একর বা তাঁর বেশি জমিতে উৎপন্ন ফসলের ভিত্তিতে বার্ষিক সর্বাধিক ১০ হাজার টাকা দুই কিস্তিতে দেওয়া হবে চাষীদের। জমি এক একরের কম হলে আনুপাতিক হারে দুই কিস্তিতে সর্বাধিক ৪ হাজার টাকা দেওয়া হবে চাষীদের। মৃত্যু হলে পরিবারের লোককে এককালীন ২ লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য। (তথ্যসূত্র- পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ওয়েবসাইট)
আরও পড়ুন- হারিয়েছে ফোন ? খুঁজে দেবে পুলিশই ! কী কী ধাপে এগোবেন ?
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রামেও। যুক্ত হোন https://t.me/abpanandaofficial