Malda Youth Death: যুবককে খুনের অভিযোগ প্রেমিকার পরিবারের বিরুদ্ধে, আমবাগানে উদ্ধার দেহ
মাথার পিছনে ভারী কিছু দিয়ে আঘাতের চিহ্ন মেলে। স্থানীয় সূত্রে দাবি, প্রতিবেশী এক যুবতীর সঙ্গে টোটনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। যা মেয়েটির পরিবার মেনে নিতে পারেনি।
করুণাময় সিংহ, মালদা: ইংরেজবাজারে (Englishbazar ) এক যুবককে খুনের (Murder) অভিযোগ উঠল প্রেমিকার পরিবারের বিরুদ্ধে। গতকাল বিকেলে ইংরেজবাজারের (Engrejbazar) লক্ষ্মীপুর (Laxnipur) এলাকায় বাড়ি থেকে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে এক আমবাগানে ২১ বছরের টোটন মণ্ডলের মৃতদেহ উদ্ধার হয়। মাথার পিছনে ভারী কিছু দিয়ে আঘাতের চিহ্ন মেলে। স্থানীয় সূত্রে দাবি, প্রতিবেশী এক যুবতীর সঙ্গে টোটনের প্রেমের সম্পর্ক (Love Affair) ছিল। যা মেয়েটির পরিবার মেনে নিতে পারেনি। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, প্রেমিকার বাড়িতে ডেকে নিয়ে গিয়ে খুন করা হয় টোটন মণ্ডলকে। ঘটনায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে ইংরেজবাজার থানায়। অভিযুক্তরা পলাতক।
উল্লেখ্য আজই গড়িয়াহাটের কাঁকুলিয়া রোডে কর্পোরেট কর্তা ও তাঁর গাড়ি চালকের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের রেশ এখনও কাটেনি। এরমধ্যেই কলকাতায় ঘটে গেছে বেশ কয়েকটি রোমহর্ষক খুনের ঘটনা ! টার্গেট হয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত এক শিক্ষিকা! গ্রেফতার করা হয়ে প্রাক্তন গাড়িচালককে।
গত ২০ নভেম্বর প্রকাশ্যে আসে এমনই এক ঘটনা। খোয়া যাওয়া সোনার গহনা মিমাংসা করতে গিয়ে ছোট ছেলের হাতে খুন হন বাবা। ঘটনাটি ঘটেছে মল্লারপুর থানার (Mollarpur Police Station) হাজিপুর গ্রামে। মৃত ব্যক্তির নাম সাবির আলি (৫০)। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, হাজিপুরে বাসিন্দা সাবির আলি পেশায় শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী সিকিউরিটি গার্ড। তাঁর তিন ছেলে বড় ছেলে থাকেন গুজরাটে। ছোট ছেলে ও মেজো ছেলে দুই জন বাড়িতে থাকে। কিছু দিন আগে মেজো ছেলের একটা সোনার বেসলেট হারিয়ে যায়। এই নিয়ে দুই ভায়ের মধ্যে প্রায় অশান্তি হত।
এদিন সন্ধেতে বাবা সাবির শান্তিনিকেতন থেকে বাড়ি আসে মিমাংসা করার জন্য। রাত্রে দিকে দুই ভাইকে নিয়ে মিমাংসা করার জন্য বসে। মিমাংসা চলাকালীন ছোট ছেলে সাহাউদ্দিন আলী হাঠাৎ করে মেজো ভাই আবুতালিম আলী কে একটি ধারালো অস্ত্র দিয়ে হাতে আঘাত করে। তখন বাবা তাদের আটকাতে গেলে ছোট ছেলে তার বাবার বুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ মেরে পালিয়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে সে মাটিতে লুটিয়ে পরে। রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনার তদন্ত শুরু করে মল্লারপুর থানার পুলিশ।