Tehatta Fraud Case: ২৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে সরকারি চাকরির নামে প্রতারণা, অভিযুক্ত বিধায়ক
যদিও প্রবীর কয়ালকে নিজের আপ্ত সহায়ক মানতে অস্বীকার করেছেন বিধায়ক। তেহট্টর তৃণমূল বিধায়কের দাবি, আর্থিক লেনদেনের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নেই।
![Tehatta Fraud Case: ২৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে সরকারি চাকরির নামে প্রতারণা, অভিযুক্ত বিধায়ক Nadia Tehatta Fraud in the name of government job for 25 lakh rupees, accused MLA Tehatta Fraud Case: ২৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে সরকারি চাকরির নামে প্রতারণা, অভিযুক্ত বিধায়ক](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/04/30/343de20cc29195fd64d8388291789dd9_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
তেহট্ট (নদিয়া): সরকারি চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগ, এফআইআরে রয়েছে বিধায়কের নাম। এফআইআরে নাম তেহট্টের তৃণমূল বিধায়ক তাপস সাহার। ২৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে চাকরির নামে প্রতারণার অভিযোগ। পুলিশের দাবি, ধৃত ৩ জনের মধ্যে রয়েছেন বিধায়কের আপ্ত সহায়ক প্রবীর কয়াল। যদিও প্রবীর কয়ালকে নিজের আপ্ত সহায়ক মানতে অস্বীকার করেছেন বিধায়ক। তেহট্টর তৃণমূল বিধায়কের দাবি, আর্থিক লেনদেনের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নেই। এ দিকে তৃণমূল বিধায়ককে গ্রেফতারির দাবিতে তেহট্ট থানার সামনে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি।
নন্দীগ্রামে প্রতারণা: ১০ বছরের মধ্যেই সমবায় ব্যাঙ্কের গ্রুপ D কর্মী থেকে একেবারে ম্যানেজার পদে পদোন্নতি! আর, রকেট গতিতে এই উত্থানের পুরোটাই হয়েছে শিক্ষাগত যোগ্যতার ভুয়ো শংসাপত্র দাখিল করে। এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠেছে পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক কৃষি সমবায় ব্যাঙ্কের নন্দীগ্রাম শাখার ম্যানেজার মহুয়া পালের বিরুদ্ধে। ২০০২ সালে তমলুক কৃষি সমবায় ব্যাঙ্কের নন্দীগ্রাম শাখায় গ্রুপ D পদে যোগ দেন তিনি। ১০ বছর বাদে, ২০১২ সালে ওই শাখারই ম্যানেজার হন। যাঁর বিরুদ্ধে এমন চাঞ্চল্যকর অভিযোগ, সেই মহুয়া পাল নন্দীগ্রামের বিজেপি নেতা মেঘনাদ পালের স্ত্রী।
বিস্ফোরক অভিযোগ তৃণমূল বিধায়কের: উত্তর ২৪ পরগনার (North 24 parganas) আমডাঙা থানার (Amdanga Police Station) আইসিকে মাটি মাফিয়া বলে বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক (TMC MLA) রফিকুর রহমান। যদিও আমডাঙা পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূলের পরিষদীয় দলনেতার বক্তব্য, বেআইনি কারবার বন্ধে নিজেদেরই উদ্যোগ নিতে হবে। পুলিশ সূত্রে দাবি, আইসি-র বিরুদ্ধে মিথ্যে অভিযোগ করা হচ্ছে। আর এনিয়ে কটাক্ষ করেছে বিজেপি (BJP)।
আমডাঙা থানার IC অঞ্জনকুমার দত্ত মাটি মাফিয়া, স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক রফিকুর রহমানের এই বিস্ফোরক অভিযোগ ঘিরে সরগরম উত্তর ২৪ পরগনার রাজনৈতিক মহল। কেন এক পুলিশ আধিকারিকের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করলেন খোদ শাসক দলের বিধায়ক? রফিকুর রহমানের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে আমডাঙার বিভিন্ন এলাকায় বেআইনি ভাবে মাটি কাটা হচ্ছে। IC’র মদতেই বেআইনি কারবার চলছে। কিন্তু প্রশাসনের বিভিন্ন মহলে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি বলে দাবি করেছেন তৃণমূল বিধায়ক।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)