![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Arjun Singh: মুচলেকার পর এবার পদত্যাগপত্র লেখানোর ফরমান, দলবদল রুখতে ফের কড়া অর্জুন
এবার একধাপ এগিয়ে আগেভাগেই পদত্যাগপত্র লেখানোর কথা বললেন তিনি। যাতে জয়ের পর দলবদল করলে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে কাউন্সিলর পদ ছেড়ে যোগ দিতে হয়। পাল্টা কটাক্ষ ছুড়ে দিয়েছে তৃণমূল।
![Arjun Singh: মুচলেকার পর এবার পদত্যাগপত্র লেখানোর ফরমান, দলবদল রুখতে ফের কড়া অর্জুন BJP arjun singh order to write the resignation letter to stop the change of party Arjun Singh: মুচলেকার পর এবার পদত্যাগপত্র লেখানোর ফরমান, দলবদল রুখতে ফের কড়া অর্জুন](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/01/03/9bc133ccfeeecda5684ce37f7d8932e6_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সমীরণ পাল, উত্তর ২৪ পরগনা: জেতার পর যাতে কেউ দল ছাড়তে না পারেন সেজন্য আগে থেকেই লিখিয়ে নেওয়া হবে পদত্যাগপত্র। জানালেন ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিংহ (Arjun Singh)। বিজেপি (BJP) কাউকে বিশ্বাস করতে পারছে না, পাল্টা কটাক্ষ তৃণমূলের (TMC)। এদিকে, গেরুয়া শিবিরের বৈঠকে চার বিধায়কের অনুপস্থিতিতেও জল্পনা চলছে।
ব্যারাকপুরের বিজেপি (BJP) সাংসদ অর্জুন সিংহ বলেন, জেতার পর যাতে কেউ দল ছাড়তে না পারেন সেজন্য আগে থেকেই লিখিয়ে নেওয়া হবে পদত্যাগপত্র।
মুচলেকার পর এবার পদত্যাগপত্র লেখানোর ফরমান। পুরভোটের (Municipality Corporation) পর দলবদল রুখতে ফের কড়া বার্তা অর্জুন সিংহের। একুশের বিধানসভা ভোটে বিজেপির টিকিটে জিতে পরে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন একঝাঁক বিধায়ক।
এই পরিস্থিতিতে বিজেপির তরফে পুরভোটে জিতে, কেউ যাতে অন্য দলে যোগ দিতে না পারেন, তার জন্য গত সপ্তাহে দলীয় নেতাদের কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন ব্যারাকপুরের বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং।
এবার একধাপ এগিয়ে আগেভাগেই পদত্যাগপত্র লেখানোর কথা বললেন তিনি। যাতে জয়ের পর দলবদল করলে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে কাউন্সিলর পদ ছেড়ে যোগ দিতে হয়। বিজেপি সাংসদ তাঁর দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে এমন বার্তা দিতেই পাল্টা কটাক্ষ ছুড়ে দিয়েছে তৃণমূল।
২৭ ফেব্রুয়ারি রাজ্যের শতাধিক পুরসভায় ভোট হওয়ার কথা। সেই উপলক্ষে সোমবার উত্তর ২৪ পরগনার গোপালনগরে প্রশিক্ষণ শিবির করে বিজেপি।
বনগাঁ, গোবরডাঙা, হরিণঘাটা, কল্যাণী ও গয়েশপুর পুর এলাকার বিজেপি কর্মীদের নিয়ে হয় প্রশিক্ষণ শিবির। তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, এই বৈঠকেই গরহাজির ছিলেন বনগাঁ উত্তরের বিজেপি বিধায়ক অশোক কীর্তনীয়া। গাইঘাটার বিজেপি বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর হরিণঘাটা ও কল্যাণীর বিজেপি বিধায়ক অসীম সরকার এবং অম্বিকা রায়। কেন এই বিজেপি বিধায়করা উপস্থিত থাকলেন না? গোষ্ঠী কোন্দল না অন্য কারণ? তা নিয়েই শুরু হয়েছে জল্পনা।
এবিষয়ে বনগাঁ উত্তরের বিজেপি বিধায়ক জানিয়েছেন, বিধানসভায় বৈঠক থাকায় তিনি প্রশিক্ষণ শিবিরে যেতে পারেননি। বাকি তিন বিজেপি বিধায়কের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলেও, তাঁদের প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)