![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Professor Death: উল্টোডাঙায় অধ্যাপকের রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় নতুন তথ্য
তাঁর মায়ের দাবি, মৃত্যুর এক সপ্তাহ আগে ক্লাস চলাকালীন এক ছাত্রের অভব্য আচরণের জন্য তাঁর অভিভাবককে ডেকে পাঠান ওই অধ্যাপক। ওই ছাত্র অধ্যাপকের সঙ্গেও অভব্য আচরণ করেছিলেন বলে অভিযোগ।
![Professor Death: উল্টোডাঙায় অধ্যাপকের রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় নতুন তথ্য Professor Death: New information on the mysterious death of Maulana Azad College professor Professor Death: উল্টোডাঙায় অধ্যাপকের রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় নতুন তথ্য](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/04/20/c0e510b63fd701e209275adb4c1c336e_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সুকান্ত মুখোপাধ্যায়, কলকাতা: উল্টোডাঙায় (Ultadanga) অধ্যাপকের রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় নতুন তথ্য। মৌলানা আজাদ কলেজের (Maulana Azad College) ইংরেজির বিভাগীয় প্রধান ছিলেন অভিজিৎ শর্মা রায়। তাঁর মায়ের দাবি, মৃত্যুর এক সপ্তাহ আগে ক্লাস চলাকালীন এক ছাত্রের অভব্য আচরণের জন্য তাঁর অভিভাবককে ডেকে পাঠান ওই অধ্যাপক। ওই ছাত্র অধ্যাপকের সঙ্গেও অভব্য আচরণ করেছিলেন বলে অভিযোগ। ঘটনাটি স্ত্রীকে জানালেও, তারপর থেকেই মনমরা ছিলেন অধ্যাপক। এমনই দাবি মায়ের। যদিও ঘটনার কথা জানা নেই বলে দাবি করেছেন মৌলানা আজাদ কলেজের (Maulana Azad College) অধ্যক্ষ। পরিবার সূত্রে খবর, স্নায়ুরোগের চিকিত্সা চলছিল ওই অধ্যাপকের। মৃত্যুর সঙ্গে তার কোনও যোগ রয়েছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
অধ্যাপকের দেহ উদ্ধার: দীর্ঘক্ষণ নিখোঁজ থাকার পর অবশেষে গতকাল মৌলানা আজাদ কলেজের অধ্যাপকতের দেহ উদ্ধার হয়। সোমবার সন্ধেয় হাঁটতে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়ে যান মৌলানা আজাদ কলেজের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক (English Professor) অভিজিৎ শর্মা (৫১)। গতকাল সকালে উল্টোডাঙ্গা স্টেশনের (Ultadanga Station) কাছে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। ওই অধ্যাপক দমদম ক্যান্টনমেন্ট এলাকার বাসিন্দা। পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনই নিয়ম করে সন্ধে সাতটা নাগাদ হাঁটতে বেরোতেন ওই অধ্যাপকষ রাত ৯টার মধ্যে তিনি ফিরে আসতেন।
কিন্তু, সোমবার ৯টা বেজে গেলেও অভিজিৎবাবু না ফেরায় খোঁজাখুঁজি শুরু করা হয়। এমনকী নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। এরপরে গতকাল সকাল ১১টা নাগাদ পরিবারের কাছে ফোন আসে যে একজনের দেহ পাওয়া গিয়েছে যার সঙ্গে অভিজিৎবাবুর মিল রয়েছে। তার পরে পরিবারের তরফে দেহ শনাক্ত করা হয়। অভিজিৎবাবুর এক ছেলে রয়েছে। যিনি দিল্লিতে পড়াশোনা করেন। বাড়িতে স্ত্রী ও মা রয়েছেন। কীভাবে মৃত্যু হল অধ্যাপকের? ইতিমধ্যেই তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
এদিকে বাঁশদ্রোণীকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য। গুলিবিদ্ধ প্রোমোটার বিশ্বনাথ ওরফে বাচ্চা সিংকে রাজপুর-সোনারপুরের এলাকার তৃণমূল নেতা বিশ্বজিৎ দাসের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে সেই ছবি। ওইদিন গুলিবিদ্ধ প্রোমোটার বাচ্চা সিংকে বাইকে চাপিয়ে নরেন্দ্রপুর গ্রিন পার্কে তৃণমূল নেতার বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। বাড়ির সামনে পুকুরপাড়ে কংক্রিটের স্ল্যাবের ওপর শুইয়ে রাখা হয় গুলিবিদ্ধ প্রোমোটারকে। তৃণমূল নেতার মায়ের দাবি, সেখান থেকেই ওই প্রোমোটারকে অটোয় করে নিয়ে যাওয়া হয় বাইপাসের ধারে বেসরকারি হাসপাতালে। যদিও তৃণমূল নেতা বিশ্বজিৎ দাসের খোঁজ মেলেনি। তিনি হিমাচলে ঘুরতে গিয়েছেন বলে দাবি পরিবারের।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)