![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
East Burdwan Businessman Murder: বন্ধুর সামনেই খুনের পরিকল্পনা নিহত ব্যবসায়ীর খুড়তুতো ভাইয়ের! তদন্তে দাবি পুলিশের
East Burdwan Businessman Murder Update: পুলিশ সূত্রে খবর, জিজ্ঞাসাবাদে সোমনাথের বন্ধু জানিয়েছেন, খুন বা তার পরিকল্পনার কথা জানতেন না তিনি। কিন্তু, পরে খুনের কথা জেনেও এতদিন কেন চুপ করে থাকলেন তিনি?
![East Burdwan Businessman Murder: বন্ধুর সামনেই খুনের পরিকল্পনা নিহত ব্যবসায়ীর খুড়তুতো ভাইয়ের! তদন্তে দাবি পুলিশের East Burdwan Businessman Murder: murder plot created in front of a friend of the burrabazar businessman's cousin! East Burdwan Businessman Murder: বন্ধুর সামনেই খুনের পরিকল্পনা নিহত ব্যবসায়ীর খুড়তুতো ভাইয়ের! তদন্তে দাবি পুলিশের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/11/06/4181346b4da53393a25900ee5e56d650_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কমলকৃষ্ণ দে, রায়না: খুনের দিন বিকেলে রায়নার (Raina) দেরিয়াপুরের বাড়িতে গিয়েছিলেন, নিহত সব্যসাচী মণ্ডলের (Sabyasachi Mondol) খুড়তুতো ভাই সোমনাথ মণ্ডল। কথা বলেন সুপারি কিলার ও অন্যদের সঙ্গে। সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজের সূত্র ধরে, অভিযুক্তের বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানতে পেরেছে পুলিশ।
কাকা মেরে ফেলার চেষ্টা করছেন বলে আড়াই মাস আগে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন বড়বাজারের (Burrabazar) ব্যবসায়ী সব্যসাচী মণ্ডল। এরপর খুন হন তিনি। গ্রেফতার করা হয় এক সুপারি কিলারকে। জেরায় সে দাবি করে, সব্যসাচীকে খুনের জন্য টাকা দিয়েছিলেন তাঁর কাকার ছেলে। এই পরিস্থিতিতে এবার বড়সড় ব্রেক থ্রু পেল পুলিশ। খুনের কিছুক্ষণ আগে অবধি ঘটনাস্থলে খুন হওয়া ব্যবসায়ীর কাকার ছেলের উপস্থিত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে পুলিশ সূত্রে দাবি।
পুলিশ সূত্রে খবর, সিসি ফুটেজে এই মোটরবাইকের পেছনের আসনে বসে থাকা যুবকই নিহত ব্যবসায়ীর কাকার ছেলে সোমনাথ মণ্ডল। এই গাড়ির সূত্র ধরে, সব্যসাচীর কাকার ছেলে সোমনাথ মণ্ডলের এক সোনারপুরের বন্ধুকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। শুক্রবার পূর্ব বর্ধমান জেলা আদালতে তার গোপন জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, জিজ্ঞাসাবাদে সোমনাথ মণ্ডলের বন্ধু জানিয়েছেন, রায়নার দেরিয়াপুরে বন্ধুকে দেশের বাড়ি দেখাতে নিয়ে যাবেন বলে সোমনাথ। সেইমতো, ২২ তারিখ সকাল ১২টা নাগাদ মোটরবাইকে চেপে বেরোয় সোমনাথ ও তাঁর বন্ধু। ২ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে একটি হোটেলে খাওয়ার জন্য গাড়ি থামান তাঁরা। পুলিশকে, সোমনাথের বন্ধু বলেন, একটি চারচাকা গাড়িও তাঁদের পরপরই ওই হোটেলের সামনে এসে পৌঁছয়। গাড়িতে থাকা ওই ৬ জনের খাবারের বিল মেটান সোমনাথ মণ্ডলই।
সন্দেহ হওয়ায়, বন্ধু সোমনাথকে প্রশ্ন করেন? এরা কারা? সোমনাথ বলেন, আমার কারখানার কর্মী, বাড়িতে কাজ আছে তাই নিয়ে যাচ্ছি। দেরিয়াপুরে পৌঁছে বাড়িতে ঢোকেন সোমনাথ। বন্ধুকে বাইরে অপেক্ষা করতে বলেন। বাড়ি থেকে বেরিয়ে বলেন, আজ অনেক লোক, অন্যদিন আসব। বন্ধুর সামনেই ওই ৬ জনের সঙ্গে কথা বলেন সোমনাথ। এরপর ফের কলকাতার উদ্দেশে রওনা হন তাঁরা। পুলিশ সূত্রে খবর, জিজ্ঞাসাবাদে সোমনাথের বন্ধু জানিয়েছেন, খুন বা তার পরিকল্পনার কথা বিন্দু বিসর্গ জানতেন না তিনি। কিন্তু, পরে খুনের কথা জেনেও এতদিন কেন চুপ করে থাকলেন তিনি? এই প্রশ্নের উত্তর এখনও অবধি নেই।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)