![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Municipal Election 2022 : বুথ-কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করেই প্রার্থী নির্বাচন, পুরভোটে পূর্ব বর্ধমানে নতুন কৌশল তৃণমূলের
Municipal Election 2022 : মানা হবে না কোনও নেতার সুপারিশ, জানাল তৃণমূল নেতৃত্ব। বিদায়ী কাউন্সিলররা দুর্নীতিগ্রস্ত, তাই নতুন মুখ এনে সামাল দেওয়ার চেষ্টা বলে কটাক্ষ করেছে বিজেপি
![Municipal Election 2022 : বুথ-কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করেই প্রার্থী নির্বাচন, পুরভোটে পূর্ব বর্ধমানে নতুন কৌশল তৃণমূলের Municipal Election 2022 : TMC to select candidates after consulting with workers from booth level in East Burdwan Municipal Election 2022 : বুথ-কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করেই প্রার্থী নির্বাচন, পুরভোটে পূর্ব বর্ধমানে নতুন কৌশল তৃণমূলের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/01/20/09b9fe56a1902ff14b6674f7f705cff0_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
রাণা দাস, বর্ধমান : পুর নির্বাচনে পূর্ব বর্ধমানের (East Burdwan) সবকটি পুরসভা দখলে রাখতে নতুন কৌশল নিল তৃণমূল (TMC)। বুথ স্তরের কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে। মানা হবে না কোনও নেতার সুপারিশ, জানাল তৃণমূল নেতৃত্ব। বিদায়ী কাউন্সিলররা দুর্নীতিগ্রস্ত, তাই নতুন মুখ এনে সামাল দেওয়ার চেষ্টা বলে কটাক্ষ করেছে বিজেপি (BJP)।
প্রার্থী নির্বাচনে মানা হবে না সুপারিশ। বুথ স্তরের কর্মীরা ঠিক করবেন প্রার্থী। এর জন্য জেতা প্রার্থীদেরও সরানো হতে পারে। পুরভোটে পূর্ব বর্ধমান জেলায় নতুন রণকৌশল তৃণমূলের।
আরও পড়ুন ; নির্ঘণ্ট ঘোষণার আগেই কোচবিহার শহরে পুরভোটের প্রচার শুরু তৃণমূল, উন্নয়ন-প্রশ্নে তরজা
এই জেলায় ৬টি পুরসভা। লোকসভা ও বিধানসভা ভোটের ফলাফলের নিরিখে কাটোয়া, কালনা, দাঁইহাট ও গুসকরা এই ৪টি পুরসভায় এগিয়ে বিজেপি। মেমারি ও বর্ধমান - এই দুটি পুরসভায় তৃণমূল এগিয়ে।
২০১৫-য় পুর নির্বাচনের সময় তৃণমূলের জেলা সভাপতি ছিলেন স্বপন দেবনাথ। এবার পুরভোটের আগে তাঁকে সরিয়ে নতুন জেলা সভাপতি করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়কে। ২০২২-এর পুর নির্বাচনে ৬টি পুরসভা ধরে রাখাই তাঁর কাছে চ্যালেঞ্জ। সেই কারণেই প্রার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়াকে ঢেলে সাজাতে চাইছেন জেলা সভাপতি।
পূর্ব বর্ধমানে জেলা তৃণমূলের সভাপতি রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন, প্রতিটি পুরসভার বুথ স্তরের কর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করে বুঝতে চাইছি কে জিততে পারেন। কোনও ওয়ার্ডে যদি দেখা যায় কর্মীদের ৯০ শতাংশ জেতা প্রার্থীকে চাইছে না, সেখানে জোর করে চাপানো হবে না। নতুন প্রার্থী আসবে। কারও সুপারিশ চলবে না।
যদিও এনিয়ে জেলার বিজেপি সভাপতি গোপাল চট্টোপাধ্যায় বলেন, তৃণমূলের পুরনো কাউন্সিলররা সব দুর্নীতিগ্রস্ত। মানুষ চিনে গেছে। এখন তৃণমূল নতুন মুখ এনে সাধু সাজতে চাইছে। এতে লাভ হবে না।
লোকসভা ও বিধানসভা ভোটের ফলাফলের কথা মাথায় রেখে পুরভোটে বিজেপিকে আটকাতে তৃণমূলের এই কৌশল কাজে লাগে কিনা, সেটাই এখন দেখার।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)