Rampurhat Violence: ‘মারা গেছে তৃণমূলের উপপ্রধান, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ছিল পুলিশ’, রামপুরহাটকাণ্ডে সুর চড়ালেন সুকান্ত
Sukanta Majumdar on Rampurhat Violence: ফের রাজ্য সরকার এবং রাজ্যের পুলিশমন্ত্রীর দিকেই নিশানা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
কলকাতা: রামপুরহাট (Rampurhat) হত্যাকাণ্ড নিয়ে এবার ফের রাজ্য সরকার এবং রাজ্যের পুলিশমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) দিকেই নিশানা করলেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি সাফ বলেন, ‘মারা গেছে তৃণমূলের উপপ্রধান, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ছিল পুলিশ’।
আর কী কী বলেছেন সুকান্ত?
- ‘রামপুরহাটে বিজেপি আসছে কোথা থেকে ?’
- ‘রামপুরহাটকাণ্ড কীভাবে বিরোধীদের চক্রান্ত ?’
- ‘নরহরি মাহাতোর চশমা ভেঙে দেওয়া হয়েছে’
- ‘মনোজ টিগ্গা হাসপাতালে ভর্তি’
- ‘বিধানসভার ভিতরে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে তৃণমূল’
- ‘এপ্রিল মাসে প্রয়োজনে নবান্ন ঘেরাও’
- ‘এক বছরের জন্য বিজেপির পাঁচ বিধায়ককে সাসপেন্ড করা হয়েছে’
বীরভূমের রামপুরহাটের বগটুইয়ে পুড়িয়ে মারার ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা আগেই প্রশ্নের মুখে পড়েছে। এবার রহস্য তৈরি হল দমকলের ভূমিকা নিয়েও। এই ঘটনায় রামপুরহাট থানার সাব ইন্সপেক্টর ধ্রুবজ্যোতি দত্তর স্বতঃপ্রণোদিত অভিযোগের ভিত্তিতে FIR করা হয়। তার ভিত্তিতেই এখন তদন্ত করছে CBI। এই ঘটনা নিয়েই এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দুষলেন সুকান্ত মজুমদার।
আরও পড়ুন, "ভোটের সময় ভাল পায়ে ব্যান্ডেজ লাগিয়ে আপনি লেংচে লেংচে গোটা রাজ্য ঘুরেছেন", মমতাকে জবাব শুভেন্দুর
এদিকে, তদন্ত যত এগোচ্ছে, ততই উঠে আসছে একের পর এক কাহিনী। বালি-পাথরের খাদান নিয়ে দ্বন্দ্ব, রেষারেষি, তোলাবাজি, উঠে আসছে নানা অভিযোগ। তাতে বগটুইকাণ্ড নিয়ে লাগাতার অস্বস্তি বেড়ে চলেছে শাসকদল তৃণমূলের (TMC)। লাগাতার তাদের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়ে চলেছে বিরোধীরা। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) কথায়, “দু’-এক জন দুষ্টু গরু সব জায়গাতেই থাকে। সবাইকে বলব, কোনও গন্ডগোলে জড়াবেন না।”
রবিবার শিলিগুড়ি থেকে বীরভূমের (Birbhum Violence) রামপুরহাটের (Rampurhat Fire) বগটুই অগ্নিকাণ্ড নিয়ে মুখ খোলেন মমতা। সেখানে তিনি বলেন, “বাংলা সবচেয়ে শান্তির জায়গা। সেখানে এখন দিল্লি থেকে মিডিয়া চলে এসেছে। বাংলা খুব খারাপ, এমন দেখানোই উদ্দেশ্য তাদের। কারণ ওরা জানে, বিজেপি-র বিরুদ্ধে মমতাই লড়তে পারে। তাই তাকে আঘাত কর।“