RG Kar Case: আদালত থেকে বেরোচ্ছেন সন্দীপ-অভিজিৎ, বাইরে জুতো হাতে অপেক্ষায় শ'য়ে শ'য়ে মানুষ !
RG Kar Protest: আরজি করের ধর্ষণ ও খুনের মামলায় তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে
![RG Kar Case: আদালত থেকে বেরোচ্ছেন সন্দীপ-অভিজিৎ, বাইরে জুতো হাতে অপেক্ষায় শ'য়ে শ'য়ে মানুষ ! RG Kar News Huge number of people gather at Sealdah court complex to show agitation against Sandip Ghosh and Abhijit Mondal RG Kar Case: আদালত থেকে বেরোচ্ছেন সন্দীপ-অভিজিৎ, বাইরে জুতো হাতে অপেক্ষায় শ'য়ে শ'য়ে মানুষ !](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/09/17/85882947d156c56902a4a032dd2c55951726582912232170_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
আবির দত্ত, কলকাতা : কার্যত জনরোষ। আরজি কর কাণ্ডের পর বারবার প্রশ্নের মুখে পড়েছে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের ভূমিকা। কম চর্চা হয়নি টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের ভূমিকা নিয়েও। আরজি করের ধর্ষণ ও খুনের মামলায় তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে। ওই ঘটনায় তাঁদের ভূমিকা নিয়ে যে মানুষের কতটা ক্ষোভ রয়েছে, তা এদিন ধরা পড়ল শিয়ালদা আদালতের বাইরে। এদিন শুনানির জন্য তাঁদের আদালতে পেশ ও বের করার সময় দুই দফাতেই তাঁদের লক্ষ্য করে তীব্র বিক্ষোভ দেখাল সাধারণ মানুষ। শুধু বিক্ষোভই নয়, আদালত থেকে তাঁদের বের করার সময় কার্যত জুতো হাতে ধরে রেখেছিলেন সাধারণ মানুষ। উঠল একের পর এক স্লোগানও। তরুণী চিকিৎসক-ধর্ষণ খুনের মামলা এদিন তাঁদের ৩ দিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ হয়েছে।
RG Kar মামলার শুনানি-
RG Kar-এ তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ, না গণধর্ষণ করা হয়েছে ? প্রথম থেকে এই প্রশ্ন উঠছে। যা নিয়ে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছেন তদন্তকারীরা। এবার আদালতে এখনও পর্যন্ত কী তথ্য তাদের হাতে এসেছে তা জানাল সিবিআই। আর জি কর-কাণ্ডে এখনও পর্যন্ত গণধর্ষণের প্রমাণ মেলেনি বলে শিয়ালদা কোর্টে জানাল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
আজ শুনানির সময় সিবিআইয়ের আইনজীবীকে প্রশ্ন করেন বিচারক, আপনার কাছে এমন কোনও তথ্যপ্রমাণ রয়েছে যাতে বলা যাবে যে এই দুই জন যাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে অর্থাৎ, টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল ও আরজি কর মেডিক্যালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ...তাঁরা খুন ও ধর্ষণের সঙ্গে যুক্ত ? তখন সিবিআইয়ের আইনজীবী উত্তর দেন, এখন পর্যন্ত সেটা পাওয়া যায়নি। কিন্তু, তাঁরা ষড়যন্ত্র করেছেন। আজ শুনানি চলাকালীন সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, এখনও পর্যন্ত একজনকে পাওয়া গিয়েছে যে ধর্ষণ করেছে, কিন্তু গণধর্ষণের কোনও তথ্য বা প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এদিন বারবার সিবিআইয়ের আইনজীবীকে বিচারক প্রশ্ন করেন, কেন অভিজিৎ মণ্ডল ও সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করা হয়েছে ? এই দুই জনের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অভিযোগ কী ? বিচারক নির্দিষ্টভাবে প্রশ্ন করেন, তাহলে কি খুন ও ধর্ষণের সঙ্গে এদের কোনও যোগাযোগ পাওয়া যাচ্ছে ? তখন সিবিআইয়ের আইনজীবী আদালতকে জানান, এখন পর্যন্ত সরাসরি কোনও যোগ পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু, এই ঘটনার পর তাঁরা ষড়যন্ত্র করেছেন। তথ্যপ্রমাণ লোপাট করেছেন। এফআইআরে দেরি করা হয়েছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)