![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Nadia News:চিকিৎসায় গাফিলতিতে মৃত্যুর অভিযোগে প্রতিবাদ, আঙুল কেটে রক্ত দিয়ে পোস্টার মৃতার বোনের
Death Due To Medical Negligence:চিকিৎসায় গাফিলতিতে মৃত্যুর অভিযোগে আঙুল কেটে রক্ত দিয়ে পোস্টার-বিরোধিতা মৃতার বোনের। রবিবার সকালে নদিয়ার কৃষ্ণনগর জেলা শক্তিনগর হাসপাতালে ঘটনাটি ঘটে।
![Nadia News:চিকিৎসায় গাফিলতিতে মৃত্যুর অভিযোগে প্রতিবাদ, আঙুল কেটে রক্ত দিয়ে পোস্টার মৃতার বোনের Sister Alleges Death Due To Medical Negligence At Nadia Hospital Resort To Protest By Cutting Finger Nadia News:চিকিৎসায় গাফিলতিতে মৃত্যুর অভিযোগে প্রতিবাদ, আঙুল কেটে রক্ত দিয়ে পোস্টার মৃতার বোনের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/10/02/06f80a784699f07317b1091230cc3c271696250729274482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
প্রদ্যোৎ সরকার, নদিয়া: চিকিৎসায় গাফিলতিতে (Medical Negligence) মৃত্যুর অভিযোগে আঙুল কেটে রক্ত দিয়ে পোস্টার-বিরোধিতা মৃতার বোনের। রবিবার সকালে নদিয়ার (Nadia Hospital death) কৃষ্ণনগর জেলা শক্তিনগর হাসপাতালে ঘটনাটি ঘটে। চিকিৎসায় গাফিলতিতে মৃত্যুর প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় গোটা হাসপাতাল ঘোরেন মৃতার বোন।
কী ঘটেছিল?
মৃতার নাম পূজা সরকার। বয়স ২৬ বছরের কাছাকাছি। বাড়ি কৃষ্ণনগরের হাতারপাড়া এলাকায়। পূজার পরিবারের অভিযোগ, রবিবার পেটে ব্যাথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু তার পরও ঠিকমতো চিকিৎসা হয়নি। পরের দিকে অবস্থার অবনতি হলে কর্তব্যরত নার্সরা ইনজেকশন দেন, জানাচ্ছে পরিবার। আর তার পরে মারা যান পূজা। এর পরই শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে তুমুল বিক্ষোভ দেখান মৃতার পরিজনেরা। চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ তুলে কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে হাসপাতালেই একটি লিখিত অভিযোগ করা হয়। পাশাপাশি, স্থানীয় থানাতেও অভিযোগ জানিয়ে দোষীদের উপযুক্ত শাস্তির দাবি করা হয়। তার মধ্যেই পূজার বোনের এই প্রতিবাদ। আঙুল কেটে সেই রক্ত দিয়ে পোস্টার লেখেন তিনি। পোস্টারে লেখা, ' আমার দিদিকে মেরে ফেলেছে ডাক্তার।' সেই পোস্টার নিয়ে গোটা হাসপাতালে ঘুরে প্রতিবাদও করেন তিনি, এমনও শোনা যাচ্ছে। পূজার পরিবারের অভিযোগ পেয়ে তদন্ত শুরু করেছে কৃষ্ণনগর কোতোয়ালি থানার পুলিশ। চিকিৎসায় গাফিলতিতে মৃত্যুর অভিযোগ এই রাজ্যে একেবারে অপরিচিত কিছু নয়। গত মাসেই যেমন মালদার চাঁচলে সদ্যোজাতর মৃত্যু ঘিরে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ ওঠে। তাতে সংশ্লিষ্ট নার্সিংহোমে ভাঙচুরও চালান আত্মীয়-পরিজনেরা। নার্সিংহোমের কর্মীদের সঙ্গে হাতাহাতি হয় তাঁদের।
বার বার অভিযোগ...
স্টার নার্সিংহোম নামে ওই নার্সিংহোমে ভর্তি হয়েছিলেন চাঁচলেরই বাসিন্দা এক মহিলা। অস্ত্রোপচার করে কন্যাসন্তান হয়। ঠিক তার পর দিন, সেই সদ্যোজাতের শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। তার পর দিন, চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় শিশুকে। তার পর একদিনও কাটেনি। পর দিন সকালে মারা যায় শিশুটি। এরপরই চিকিৎসার গাফিলতির অভিযোগ তুলে নার্সিংহোমে চড়াও হয় মৃত শিশুর আত্মীয়রা। চেয়ার-টেবিল উল্টে, চিকিৎসার সরঞ্জাম ভাঙচুর করে উত্তেজিত জনতা। নার্সিংহোমের কর্মীরা বাধা দিলে মৃত শিশুর আত্মীয়দের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। চাঁচল থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। সেই ঘটনার কয়েকদিন আগে আবার নদিয়ার রানাঘাটের এক নার্সিংহোম চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগেই ভাঙচুর চালান রোগীর আত্মীয়-পরিজনেরা। আক্রান্ত হন নার্সিংহোমের এক চিকিৎসকও।
আরও পড়ুন:দিল্লিতে তৃণমূলের ধর্না ঘিরে ধুন্ধুমার, জুতো হারালেন সুজিত ! ফোন হারালেন শান্তনু
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)