West Midnapore: সোশ্যাল মিডিয়ায় জয়েন্ট বিডিওর নামে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে প্রতারণা
West Midnapore Fake Account : জয়েন্ট বিডিওর (BDO) অভিযোগ, তাঁর নামে কেউ ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে লোকের কাছে টাকা চাইছে। বিষয়টি জানার পর তিনি কেশিয়াড়ি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অমিত জানা, বিশ্বজিৎ দাস, পশ্চিম মেদিনীপুর: সোশাল মিডিয়ায় জয়েন্ট বিডিওর নামে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট(acount) খুলে প্রতারণার চেষ্টার অভিযোগ। ঘটনা ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুরের (west midnapore) কেশিয়াড়িতে। জয়েন্ট বিডিওর (BDO) অভিযোগ, তাঁর নামে কেউ ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে লোকের কাছে টাকা চাইছে। বিষয়টি জানার পর তিনি কেশিয়াড়ি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগ, একই ঘটনা ঘটেছে খড়গপুর টাউন থানার আইসি বিশ্বরঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেও। তাঁর নামেও সোশাল মিডিয়ায় ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলে টাকা চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। পশ্চিম মেদিনীপুরের সাইবার ক্রাইম বিভাগে এ বিষয়ে অভিযোগ জানিয়েছেন খড়গপুর টাউন থানার আইসি।
এদিকে অন্য একটি বিক্ষিপ্ত খবরে, ভালুকের (Bear) ভয়ে মঙ্গলবার থেকে বন্ধ জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) ডেঙ্গুয়াঝাড় চা-বাগানের (Tea Garden) ২০ নম্বর সেকশনের কাজ। রোজই তল্লাশি চালাচ্ছেন বনকর্মীরা। রাতে ডাক শোনা গেলেও এখনও খোঁজ পাওয়া যায়নি ভালুকের (Bear)। আতঙ্কিত বাসিন্দারা।
সোমবার (Monday) সন্ধেয় দেখা গিয়েছিল ভালুকের মতো একটা কিছু। ভালুক খুঁজতে মঙ্গলবার ওড়নো হয়েছিল ড্রোন (Drone)। কিন্তু এখনও তার খোঁজ মেলেনি। চা বাগানের (Tea Garden) শ্রমিকদের একাংশের দাবি, বুধবার রাতে শোনা গিয়েছে তার ডাক। সব মিলিয়ে এলাকায় জাঁকিয়ে বসেছে আতঙ্ক। মঙ্গলবার থেকে বন্ধ জলপাইগুড়ির ডেঙ্গুয়াঝাড় চা-বাগানের ২০ নম্বর সেকশনের কাজ।
২০ নম্বর সেকশনে সোমবার সন্ধেয় ভালুক দেখার পর থেকেই আতঙ্ক। সেকশন বন্ধ একাধিক পায়ের ছাপ দেখা যাচ্ছে। বন দফতর (Forest Department) ঘিরে রেখেছে। ডেঙ্গুয়াঝাড় চা-বাগানের শ্রমিক শঙ্কর খড়িয়া বলেন, “সোমবার রাতের দিকে দেখতে পাই। বনকর্মীরা এসে কিছু পাইনি। খাঁচা পাতলে ভাল হয় বাগানে। গতকাল রাতে ভালুকের গলার আওয়াজ পাই। একাধিক পায়ের ছাপ পাওয়ায়। আতঙ্কে। বাগান খুলুক।’’ ডেঙ্গুয়াঝাড় চা-বাগান ম্যানেজার জীবন পাণ্ডে বলেন, “সোমবার সন্ধেয় রিপোর্ট আসে এখানে ভালুক আসছে। সকলে আতঙ্কে। শ্রমিকরা ভীত। আমাদের বাগানের টিম রাতে টহল দিচ্ছে। বন দফতরকে জানানো আছে। ড্রোন উড়িয়ে সার্চিং। পাওয়া যায়নি কিছু। ২০ নম্বর সেকশন বন্ধ। ক্ষতি।’’