C voter Exit Poll 2023: হুগলি ও পশ্চিম বর্ধমানে এগিয়ে TMC, বলছে সি-ভোটার সমীক্ষা
C voter Exit Poll 2023: হুগলি এবং পশ্চিম বর্ধমানে বাম-বিজেপি-কংগ্রেস এবং শাসকদলের সম্ভাব্য অবস্থান কী হতে পারে ? কী বলছে সি ভোটারের সমীক্ষা ?
কলকাতা: রাজ্যে দিনভর হিংসা, অশান্তি, ছাপ্পা ভোটের অভিযোগের মধ্যেই চলল পঞ্চায়েত ভোট ২০২৩ (Panchayat Election 2023)। হুগলি এবং পশ্চিম বর্ধমানে বাম-বিজেপি-কংগ্রেস এবং শাসকদলের সম্ভাব্য অবস্থান কী হতে পারে ? সম্ভাব্য সেই আসনেরই সি ভোটারের সমীক্ষা অনুযায়ী রিপোর্ট এবার সামনে এসেছে।
২০১৮ সাল অনুযায়ী হুগলিতে মোট আসন ছিল ৫০ টি। সেবার বাম-বিজেপি-কংগ্রেসকে হারিয়ে দিয়ে, ৫০ টি আসনেই জয়ী হয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। আর এবার পঞ্চায়েত ভোট ২০২৩ সালে সি ভোটারের সমীক্ষা অনুযায়ী, মোট আসন ৫৩ টির মধ্যে তৃণমূলের সম্ভাব্য আসন ৩৬ থেকে ৪৬ টি, বিজেপির সম্ভাব্য আসন ৭ থেকে ১৩ টি, বাম এবং কংগ্রেসের সম্ভাব্য আসন শূন্য থেকে ৪ টি।
অপরদিকে, ২০১৮ সাল অনুযায়ী পশ্চিম বর্ধমানে মোট আসন ছিল ১৭ টি। বাম-বিজেপি-কংগ্রেসকে হারিয়ে দিয়ে, সবকটি আসনেই জয় এনেছিল শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। তবে এবার কেমন হতে পারে ফলাফল ? সি ভোটারের সমীক্ষা রিপোর্ট বলছে, এবার পশ্চিম বর্ধমানে মোট ১৮ টি আসনের মধ্যে তৃণমূলের সম্ভাব্য আসন ১১ থেকে ১৫ টি। বিজেপি ২ থেকে ৬ টি সম্ভাব্য আসন। শূন্য থেকে ১ টি আসন পেতে পারে বাম ও কংগ্রেস।
আরও পড়ুন, সাঁতারে কী কী রোগ থেকে মুক্তি ? কী বলছেন চিকিৎসক ?
আরও পড়ুন, জানেন কি রান্নাঘরের এই মশলা জীবন বদলে দিতে পারে ?
জনমত সমীক্ষা হোক কিংবা বুথ ফেরত সমীক্ষা...কোনওটাই শেষ কথা নয়! গণতন্ত্রে শেষ কথা হল মানুষ ব্য়ালট বক্সে কিংবা ভোটযন্ত্রে কী রায় দিয়েছে।...সেটা একমাত্র তিনিই জানেন। সমপূর্ণভাবে যা গোপনীয়। আর তাই বাক্স কিংবা যন্ত্র খুললে তবেই বোঝা যায়, মানুষ কী চেয়েছে। তাই কখনও সমীক্ষা সম্পূর্ণ রূপে সঠিক প্রমাণিত হয়, কখনও আংশিক আবার কখনও আসল ফলের ঠিক উল্টোটাও হয়। কারণ বহুক্ষেত্রেই ভয়-ভীতি কিংবা অন্য়ান্য় নানা কারণে মানুষ সমীক্ষকদের সামনে মনের কথা প্রকাশ করে না। তাই পঞ্চায়েতে ভোটের ফলাফলে আসলে কী হবে, তা জানাও যেমন এই সমীক্ষার মধ্য়ে দিয়ে সম্ভব নয়, তেমনই কাউকে প্রভাবিত করার কোনও চেষ্টাও সমীক্ষক সংস্থা করে না। আর তারা যে পরিসংখ্য়ান দেয়, তা হবহু আপনাদের সামনে আমরা তুলে ধরি মাত্র। দায়িত্বশীল সংবাদমাধ্য়ম হিসাবে আমাদের আসল অপেক্ষা ১১ জুলাই অবধি। সেদিনই জানা যাবে গ্রাম বাংলা গেল কার দখলে।