Talk To Mayor: 'ভোট দেওয়া ভুল হয়েছিল', টক টু মেয়রে ফোন করে অভিযোগ শিলিগুড়ির বাসিন্দার
Siliguri Talk To Mayor Complain: শিলিগুড়িতে টক টু মেয়র, তাল কাটল বাসিন্দার ফোনে। ভোট দেওয়া ভুল হয়েছিল বলে শিলিগুড়ির মেয়রকে ফোন।
শিলিগুড়ি: শিলিগুড়িতে টক টু মেয়র (Talk to Mayor), তাল কাটল বাসিন্দার ফোনে। ভোট দেওয়া ভুল হয়েছিল বলে শিলিগুড়ির মেয়রকে ফোন। কথা দিয়েও কথা না রাখার অভিযোগে শিলিগুড়ি টক টু মেয়রে ফোন।
'ভোট দিয়ে লাভ হয়নি'
ভোট দিয়ে লাভ হয়নি বলে সটান মেয়রকে ফোন ভোটারের। বেহাল রাস্তা থেকে পানীয় জলের দাবিতে মেয়রের কাছে নালিশ। সাংসদ, বিধায়ককেও জানান, শিলিগুড়ির বাসিন্দাকে পাল্টা দাওয়াই মেয়রের। শিলিগুড়ির টক টু মেয়রে ফোনে শোরগোল, পরে সমস্যা খতিয়ে দেখার আশ্বাস। প্রসঙ্গত, রাজ্যে ইতিমধ্যেই চালু হয়েছে একাধিক হেল্পলাইন, কন্ট্রোল রুম। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'সরাসারি মুখ্যমন্ত্রী' পরিষেবার পাশাপাশি, পঞ্চায়েত ভোট ঘিরে অভিযোগ জানানোর জন্য কন্ট্রোল রুম খুলেছিল রাজভবন। আর সেখানেই অভিযোগের পাহাড়।
ক্ষোভের আগুন
ঠিক তেমনইভাবেই জেলাতেও টক টু মেয়র পরিষেবাও হিট। তবে সেই পরিষেবার মাধ্যমেই এবার মধ্য়মণি খোদ মেয়রকে ফোন করেই 'ভোট দিয়ে লাভ হয়নি', বলে জানানো হল অভিযোগ। চাপা ক্ষোভ এখনও আর চায়ের দোকান অবধি থেমে নেই। বারবার জেলায় জেলায় প্রকাশ্যে বেরিয়ে আসছে। আর এবার টক টু মেয়রে প্রকাশ পেল ক্ষোভের আগুন।
টক টু মেয়রের অন্য এক ছবি শহর কলকাতায়
টক টু মেয়রের অন্য এক ছবি শহর কলকাতায়। বেআইনি নির্মাণের অভিযোগে 'টক টু মেয়র'এ ফোন করেছিলেন। এই রোষে ঢাকুরিয়ায় ক্যারাটেকা ও তাঁর বাবাকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে এক তৃণমূল কর্মীর বিরুদ্ধে। মারধর-শ্লীলতাহানির অভিযোগে মামলা রুজু করেছে পুলিশ। পাল্টা অভিযোগ তোলা হয়েছে অভিযুক্তের তরফ থেকেও। ঘটনায় গ্রেফতার উভয়পক্ষের ৩।
আরও পড়ুন, 'মমতা নির্মমতার প্রতীক', মালদাকাণ্ডের পর বিস্ফোরক অনুরাগ ঠাকুর
ক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন খোদ শতাব্দী রায়ও
প্রসঙ্গত, নাগরিক পরিষেবায় বিচ্যুতি ঘটায়,ভোট প্রচারে গিয়ে একাধিকবার ক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন খোদ শতাব্দী রায়ও। বীরভূমে নিজের কেন্দ্রে ফের গ্রামবাসীদের ক্ষোভের মুখে পড়েছিলেন তৃণমূল সাংসদ। ভোট প্রচারে গ্রামবাসীদের ক্ষোভের মুখে শতাব্দী। সরকারি প্রকল্পের সুবিধা না পাওয়া নিয়ে নালিশ গ্রামবাসীদের। ক্ষোভের মুখে পড়ে মেজাজ হারিয়েছিলেন শতাব্দী।সিউড়িতে ভোট প্রচারে গিয়ে ক্ষোভের মুখে তৃণমূল সাংসদ। পানীয় জল ও আবাস যোজনায় ঘর না পাওয়ার অভিযোগে গ্রামবাসীর ক্ষোভের মুখে শতাব্দী।তিনি বলেছিলেন, 'বাড়ি-ত্রিপল পায়নি বলছে। আর নদীর ব্রিজ বলছে। ওটা আমাকে জানতে হবে কী টাকা। যে টাকা সেটা আমার কাছে আছে কি না জানতে হবে। আমি বলে যাব, হ্যাঁ করে দেব। আমি ওরকম কথা বলি না। সুতরাং, আমাকে একটা এস্টিমেট দিক। সেটা যদি আমার কাছে থাকে, আমি করে দেব। '