এক্সপ্লোর

শো-এ আসতে কপিলের সময়ের সঙ্গে অ্যাডজাস্ট করেন শাহরুখরা

সার্চ ইঞ্জিনে আগে আসে তাঁর নাম। তার পর কপিল দেবের। একটা সময় ফোনের বুথে কাজ করতেন। আর আজ শাহরুখ-রণবীর-ঐশ্বর্যারা সাগ্রহে আসেন তাঁর শো-য়ে। কপিল শর্মা। এই প্রথম কোনও বাংলা কাগজে সাক্ষাৎকার দিলেন। ইন্দ্রনীল রায় সামনে।

মুম্বইয়ের ফিল্ম সিটির ভিতরে রিলায়্যান্সের স্টুডিয়োর সামনে তখন এগারোটা ভ্যানিটি ভ্যান দাঁড়িয়ে। দেখে বাইরের কোনও লোক যদি ভুল করে ভাবেন সিনেমার শ্যুটিং চলছে তাঁকে সত্যিই দোষ দেওয়া যায় না। রাত ন’টা থেকে শ্যুটিং শুরু করেছেন। শেষ করলেন ভোর তিনটেয়। ইউনিটের সবাইকে ‘গুডনাইট’ বলে শুরু হল আড্ডা...
অনেক ইন্টারভিউ করেছি। কিন্তু রাত তিনটের সময় কারও ইন্টারভিউ করিনি। (হাসি) কী করব বলুন? আমি তো আবার রাত ছাড়া শ্যুটিং করি না। এটাই চলছে প্রথম দিন থেকে। আগে আমার সঙ্গে যারা কাজ করত, তাদের অসুবিধা হতো। এখন এটাই হ্যাবিট হয়ে গেছে ওদের। মানে, এই যে শাহরুখ-রণবীর-ঐশ্বর্যারা আসেন আপনার শো-য়ে, তাঁদেরও আপনার সময়ের সঙ্গে অ্যাডজাস্ট করতে হয়? হ্যাঁ, এটা ওঁদের গ্রেটনেস যে ওঁরা আমার সঙ্গে টাইম অ্যাডজাস্ট করেন। গ্রেটনেস, না পিওর বিজনেস সেন্স? আজকে ভারতীয় টেলিভিশনে আপনার শো এক নম্বর। সেখানে মুখ দেখালে যে প্রচারটা পাওয়া যাবে সেটা তো অন্য শো-য়ে তাঁরা পাবেন না। (হাসি) দেখুন, সেটা একটা অ্যাসপেক্ট। কিন্তু শুধু সেটার জন্যই যে ওঁরা আসেন তা নয়। কোথাও ওঁরা জানেন, আমার ‘শো’তে এলে আমি নিশ্চয়ই ওঁদের এমন কমফর্টেবল ফিল করাব যেটা অন্য ‘শো’য়ে তাঁরা পাবেন না। একজন স্টারকে হোস্ট করাটা কিন্তু চাট্টিখানি কথা নয়। সেখানে আমাকে শুধু স্টারকে হোস্ট করলেই হয় না, আই হ্যাভ টু এনশিওর আমার ‘শো’য়ের বাকি মজার এলিমেন্টগুলো যেন ঠিক থাকে। হয়তো দেখে মনে হয় খুব সহজ, কিন্তু বিশ্বাস করুন, কপিল শর্মার থেকে হার্ড ওয়ার্কিং হোস্ট খুব কম আছে মুম্বইতে। তাই বোধহয় ‘দ্য কপিল শর্মা শো’য়ে ঢুকে বুঝতে পারছিলাম না এটা সিনেমার শ্যুটিং না টেলিভিশনের। পাশে সঞ্জয় লীলা বনশালির ‘পদ্মাবতী’র সেট সুনসান। আর আপনার সেটে সিকিওরিটি গার্ড, ভ্যানিটি ভ্যান, খাবার, ক্রাউড... কেন এ সব বলে নজর দিচ্ছেন (হাসি)। ধন্দা চল রহা হ্যায়, চলনে দিজিয়ে প্লিজ। image1 এটা কোনও বাংলা কাগজে আপনার প্রথম ইন্টারভিউ। আপনার সেটে অপেক্ষা করতে করতেই গুগল করছিলাম। দেখলাম সার্চ ইঞ্জিনে কপিল লিখলে আগে আসে কপিল শর্মা। তার পর কপিল দেব। (খুব লজ্জা পেয়ে) কী বলব বলুন? গুগল কোম্পানিতে আপনার কোনও চেনাশোনা আছে? না, কপিল। ইসস্, থাকলে বলতাম এটা চেঞ্জ করে দাও। তবে একটা কথা বলছি যেটা খুব কম লোক জানে। আমার নাম বাবা ‘কপিল’ রেখেছিলেন কারণ উনি কপিল দেবের ফ্যান ছিলেন। আই ওয়াজ নেমড আফটার কপিল পাজি। তবে আপনি যেটা গুগলে সার্চ করে দেখলেন সেটা যদি বাবাকে দেখাতে পারতাম, তা হলে বাবা যে কী পরিমাণ খুশি হতেন... এখান থেকেই আমি ইন্টারভিউটা একটু অন্য রকম করতে চাই। সবাই জানে আপনি লোককে হাসান। কিন্তু বাবার মৃত্যুর পর আপনি নাকি ডিপ্রেশনে চলে গিয়েছিলেন? ইয়েস, ম্যায় টুট চুকা থা। আগে আমি বাবার সঙ্গে বেশি সময় কাটাতাম না। যেমন ওই বয়সের বেশির ভাগ ছেলে-মেয়েই করে। কিন্তু ক্যানসার ধরা পড়ার পরে আর বাবাকে ছেড়ে কোথাও যেতে ইচ্ছে করত না। রাগ হতো বাবার ওপর। মনে হতো অন্য সবার বাবা ঠিক আছে, শুধু আমার বাবারই ক্যানসার হল। image তখন অমৃতসরে থাকতেন? হ্যাঁ, তখন অমৃতসরে। পরে বাবাকে দিল্লির এইমসে নিয়ে এসেছিলাম। বাবা কিছু দেখে যেতে পারল না। উনি তো পঞ্জাব পুলিশের কন্সটেবল ছিলেন? হ্যাঁ, হেড কন্সটেবল ছিলেন। আজকে বাবা থাকলে সব কিছু দিতাম বাবাকে। আর তা ছাড়া কপিল দেবের সঙ্গে তো একবার দেখা করাতামই। আগর কপিল দেব সে মিলা পতা তো পাপা খুশি সে শায়দ মর যাতে… আপনার সঙ্গে তো কপিল দেবের দেখা হয়? হ্যাঁ, এখন তো প্রায়ই দেখা হয়। গল্প হয়। মতলব অব তো কপিল পাজিকে সাথ ঘর ওয়ালি বাত হ্যায়। কপিল, বাবার কথা যখন বলছিলেন, আপনার চোখে জল ছিল কিন্তু। হ্যাঁ, জানি। ওই একটা ব্যাপারে আমি আজও খুব ইমোশনাল। আজ যখন ভগবানের কৃপায় সব ঠিক চলছে, যখন ভাল টাকা কামাচ্ছি... ৫০০-তে কামাচ্ছেন না ১০০০য়ে? (হাসি) চেক মে ভাই। মোদীজির স্বচ্ছ ভারত অভিযান আসলে এটাই। কী বলছিলাম... যখন ভাল টাকা কামাচ্ছেন... হ্যাঁ, যখন ভাল সময় যাচ্ছে তখন মনে হয় এটাই যেন চলে সারা জীবন ধরে... ‘গুড টাইমস’ দেখলে তো অনেকের ভয় হয়। আপনার ভয় হয়? না, ভয় হয় না। আমি যা খারাপ সময় দেখে ফেলেছি তার থেকে খারাপ কিছু হতে পারে না। বলছি না, আমি খুব অভাবের মধ্যে বড় হয়েছি। ১৫ বছর বয়স থেকে কোনও না কোনও কাজ করে বাড়িতে টাকার ব্যবস্থা করেছি। কী করতেন? কাপড়ের মিলে কাজ করেছি লেবর হিসেবে। পেপসির ফ্যাক্টরিতে কাজ করেছি। একটা সময় পিসিও-তে বসতাম। লোকেরা এসটিডি করত আর আমি কাচের ঘরের বাইরে বসে তাদের দেখতাম। কত রকমের মানুষ, কথা রকমের কথা বলার ধরন। সেগুলো আজকে টিভি শোতে ব্যবহার করি। তার পর দেখলাম পিসিও-তে কাজ করা বোরিং। তাই অমৃতসরে থিয়েটারের একটা গ্রুপ জয়েন করলাম। মোট কথা, তখনও টাইম ওয়েস্ট করতাম না, আজকেও  টাইম ওয়েস্ট করাটা পছন্দ করি না। আপনার মায়ের সঙ্গে আলাপ হল একটু আগে। ভাল লাগল দেখে যে, আপনি আপনার শোয়ে নিয়মিত মাকে নিয়ে আসেন। মা গ্রামের মহিলা। শহরের চালচলন এখনও বুঝে উঠতে পারেন না। সন্ধেবেলা বাড়ি থেকে করবেনই বা কী? সেটা দেখেই মাকে বলতাম, চলো আমার ‘শো’য়ে গিয়ে বসো। সেই থেকেই মা রেগুলারলি আসেন। আমারও ভাল লাগে। মনে হয়, আমার ‘শো’য়ে যখন আমার মা বসে আছে, তার মানে পুরো ইন্ডিয়া তাদের পরিবারের সঙ্গে বসে আমার শো দেখতে পারবে। কিন্তু একটা সময়ের পর দেখেছি অনেক সেলিব্রিটি তাঁদের পরিবার এমনকী মা-বাবাকেও নিজের কাজের জগতে নিয়ে যেতে লজ্জা পায়। যারা পায় তাদের জন্য আমার খারাপ লাগে। আরে, তুমি যত বড়ই হও, তোমার বাবা-মায়ের থেকে তো বড় হয়ে যাওনি। আমি বুঝেছি আপনি কী বলছেন। আমিও দেখেছি অনেকে রাস্তার দোকানে মা-বাবাকে গোলগাপ্পা খাওয়ায়, কিন্তু ফাইভ স্টারে নিয়ে যেতে চায় না। ভগবান ওদের মঙ্গল করুন (হাসি)। তবে মা আমাকে ঝামেলাতেও ফেলেছে কয়েক বার... কী রকম? সে বার মাকে নিয়ে লন্ডন গেছি। ওখানে একটা ব্যাঙ্কোয়েটে প্রোগ্রামের পর আমাদের পার্টি চলছে। দেখি সচিন তেন্ডুলকর। সচিন পাজির খুব বড় ফ্যান আমার মা। আমি সচিনকে গিয়ে বললাম, একটা ছবি তুলবে প্লিজ আমার মায়ের সঙ্গে। সঙ্গে সঙ্গে মায়ের পাশে দাঁড়িয়ে সচিন ছবি তুলল। মাকে প্রণাম করল। দেখলাম মা খুব খুশি। ঠিক তার দু’-এক মিনিট পর দেখি আমার পাশ দিয়ে ধোনি যাচ্ছে। আমি বললাম, মা ইয়ে হ্যায় মহেন্দ্র সিংহ ধোনি, ইন্ডিয়ার ক্যাপ্টেন। দেখি মা ধোনিকে দেখে বলছে, ক্যয়া নাম বোলা বেটা? ধোনি ধীরে ধীরে বলল, ‘মহেন্দ্র সিংহ ধোনি মা-জি’। দেখি মা বলছে, ‘আচ্ছা আচ্ছা মহেন্দর? আও আও।’ আমি পরে মাকে বললাম, তুমি কি পাগল! তুমি ধোনিকে চিনতে পারলে না? তখন মা বলছেন, আমি সচিন ছাড়া কাউকে চিনি না। কে তোদের ধোনি-টোনি (হাসি)!  এই এখানে সোনি চ্যানেলের কর্তাদের সঙ্গে কথা হচ্ছিল। কালার্সের লোকেরাও বলছিল, লাস্ট দশ বছরে দু’জনের জীবন মুম্বইতে এসে পুরোপুরি বদলে গেছে। একজন অর্ণব গোস্বামী, অন্যজন কপিল। (ভুরু কুঁচকে) আমার সঙ্গে অর্ণবের নাম নেওয়া হচ্ছে কেন বলুন তো (হাসি)! হা হা হা... ওঁদের বক্তব্য, দু’জনেই আপনারা কোনও গডফাদার ছাড়া নিজেদের এস্টাব্লিশ করেছেন এই শহরে, এবং জীবনের সেরা ফর্মে আছেন। এই সেরা ফর্ম-টর্ম নিয়ে আমি ভাবতে চাই না। আমি তো ভাই প্রতিদিন আমার পঞ্জাবের দিনগুলো, আমার স্ট্রাগলের কথা মনে করি। ওটা না ভেবে যদি আপনার কথা শুনে ১১টা ভ্যানিটি ভ্যান নিয়ে ভাবি, তা হলে খুব শিগগিরই আমার টাইম আপ হয়ে যাবে। (অন্যমনস্ক হয়ে) এগারোটা ভ্যানিটি ভ্যানই দেখলেন, যদি আপনাকে আমার মীরা রোডের ফ্ল্যাটটা দেখাতে পারতাম... কোন সময় থাকতেন মীরা রোডে? ২০০৬ নাগাদ। তার আগে ২০০১-য়ে প্রথম বার ট্রেনে করে মুম্বই এসেছিলাম। সেই সময় শুনেছিলাম জুহুতে ফিল্মস্টারেরা থাকে, তাই জুহু বিচে রোজ যেতাম। ভাবখানা এমন ছিল যেন জুহু বিচ থেকেই ডিরেক্টর কী অ্যাক্টরদের স্টুডিয়োতে নিয়ে যাওয়া হয় (হাসি)। তখন তো আর জানতাম না সব প্রোডাকশন হাউস আন্ধেরিতে। সেই সব দিনগুলো ভুলি না। মুঝে জমিন পর রাখতা হ্যায় ও সব দিন। কপিল, আপনার মধ্যে কিন্তু মেঠো, পঞ্জাবের গ্রামের সরল ছেলেটা আজও আছে... দুয়া করুন ওই ছেলেটাই যেন থাকে। হ্যাঁ, আজকে আমার পৃথিবীটা বদলে গেছে। মেরা দুনিয়া বদল গয়া হ্যায়। তাই সব সময় সরল থাকা আমার পক্ষেও সম্ভব হয় না। কিন্তু দিল সে ম্যায় আজ ভি অমৃতসর কা লেড়কা হুঁ। এবং আজকে আমি অমিতাভ বচ্চন কী শাহরুখ খানদের সঙ্গে মিশেও দেখেছি, তারাও কিন্তু বেসিক জায়গায় ভীষণ সাধারণ। ওটা না থাকলে এই গ্ল্যামার আপনাকে অন্ধ করে দেবে। ইয়ে গ্ল্যামার আপকো অন্ধা কর দেগা। আপনার শো-তে আর একটা জিনিস দেখলাম। আপনার পেট ল্যাব্রাডর ঘুরছে পুরো সেট জুড়ে। হ্যাঁ, ঠিকই দেখেছেন। ওর নাম ‘জঞ্জির’। আমার এক কাপল বন্ধু আমাকে গিফট করেছে। আমি প্রথমে নিতে চাইছিলাম না। আমার নিজেরই ঠিক নেই, সেখানে আমি ওর দায়িত্ব কী ভাবে নেব। তার পর শুনলাম ‘জঞ্জির’ নাকি পুলিশের ডগ স্কোয়াডের কুকুর। সে দিন শ্যুটিং করে বাড়ি ফিরছি, হঠাৎ গাড়িতে বসে মনে হল আমার বাবা ছিলেন পুলিশে, এটা পুলিশের কুকুর। তা হলে আমাকে কি বাবা কিছু বলতে চাইছেন ওপর থেকে? এ রকম নানা চিন্তা আসে আমার মাথায়। পরের দিন সকালেই ফোন করে আমার বন্ধুদের বললাম, আমি মন ঠিক করে নিয়েছি। ‘জঞ্জির’ ওর বাকি জীবনটা আমার সঙ্গেই থাকবে। তাড়াতাড়ি তোমরা ওকে আমার বাড়িতে পাঠিয়ে দাও। তার পর তো আজকে ও আমার ফ্যামিলির অংশ। শুনলাম আপনি নাকি একটা ওল্ড এজ প্লাস পেট কেয়ার হোম খুলতে চান । ইয়েস। বৃদ্ধ-বৃদ্ধারা থাকবেন আর তাদের সঙ্গে থাকবে রাস্তার কুকুররা। এমনিতেই বৃদ্ধাশ্রমে দেখেছি সন্ধেবেলাগুলো সবাই কী রকম চুপচাপ থাকেন। গেলে আপনার কান্না পাবে। সেখানে যদি কুকুর কি অন্য পেট থাকে, তা হলে ওই মানুষগুলোরও টাইম পাস হবে। দু’জনেই দু’জনকে দেখবে। বাহ, নাইস থট... (কাঁধ ঝাঁকিয়ে) ব্যস, এ সব ভাবি ফ্রি টাইম পেলে। আপনার কাজ সংক্রান্ত একটা প্রশ্ন করছি। শুনছিলাম, ‘কালার্স’ চ্যানেলের সঙ্গে ‘কমেডি নাইটস উইথ কপিল’ নিয়ে আপনার বিস্তর ঝামেলা হয়েছিল। তাই জন্যই নতুন মোড়কে সোনিতে ‘দ্য কপিল শর্মা শো’ শুরু করলেন? হ্যাঁ। ঠিকই শুনেছেন। তবে টেলিভিশনে এ রকম মুভমেন্ট হয়েই থাকে। আর ‘কালার্স’-য়ের সঙ্গে যেটা নিয়ে আমার বিরোধ হয়, সেটা হল আমার সঙ্গে নেগোসিয়েশনের সময় হঠাৎ করে ওরা ইউটিউব থেকে আমার ‘শো’য়ের সব ক্লিপিংস তুলে দেয়। সেটা আমার খুব খারাপ লেগেছিল। এর মধ্যে তো বিতর্কেও জড়িয়েছিলেন। কিছু দিন আগে বিএমসি-র ইঞ্জিনিয়ার ঘুষ চাইছে বলে প্রধানমন্ত্রীকে টুইট করায় সোশ্যাল মিডিয়া উত্তাল হয়েছিল আপনাকে নিয়ে। হ্যাঁ। তবে কিছু করার নেই। সোশ্যাল মিডিয়ায় যদি আপনি থাকেন তা হলে আপনাকে এগুলো সহ্য করতেই হবে। সোশ্যাল মিডিয়া হল পাড়ার চায়ের দোকান, যেখানে সবার ওপিনিয়ন আছে। ওটা নিয়ে বেশি ভাবলেই প্রবলেম। প্রায় ভোর হয়ে গেল কপিল। লাস্ট প্রশ্ন। আপনার ‘শো’য়ের সবচেয়ে ইম্পর্ট্যান্ট লাইন হল ‘বাবাজি কা থুল্লু’...এটা কোথায় শুনেছিলেন? সত্যি বলছি কোথাও শুনিনি। এটা এমনি আমার তৈরি করা একটা ফ্রেজ। কেন জানি না বাচ্চাদের খুব পছন্দ হয়ে গিয়েছিল কথাটা। সেই থেকেই ‘বাবাজি কা থুল্লু’ এখন লোকেদের দৈনন্দিন কথোপকথনে ঢুকে গেছে। এই মুহূর্তে যদি ‘বাবাজি কা থুল্লু’ বলতে হয়, তা হলে কাকে বলবেন... (থামিয়ে দিয়ে) যাদের বাড়িতে কাঁড়ি কাঁড়ি পাঁচশো আর হাজার টাকার নোট আছে। তাদের...(হাসি)!
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement

সেরা শিরোনাম

Roopa Ganguly: জামিন পেলেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়, রাতভর ধর্নার পর গ্রেফতার হয়েছিলেন সকালেই
জামিন পেলেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়, রাতভর ধর্নার পর গ্রেফতার হয়েছিলেন সকালেই
Weather Today : তৈরি হচ্ছে নিম্নচাপ, পুজোর আগে তুমুল বৃষ্টির পূর্বাভাস, কোথায় কোথায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
তৈরি হচ্ছে নিম্নচাপ, পুজোর আগে তুমুল বৃষ্টির পূর্বাভাস, কোথায় কোথায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
RG Kar Protest : এই আন্দোলন যেন ৭০ দশকের ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলন না হয়ে যায়, বললেন ডা. কুণাল সরকার
'এই আন্দোলন যেন ৭০ দশকের ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলন না হয়ে যায়'
Bashdroni Student Death: ঘরে ছড়ানো বই-খাতা, বাঁশদ্রোণীতে পড়ুয়ার মৃত্যুতে শোকে বিহ্বল পরিবার
ঘরে ছড়ানো বই-খাতা, বাঁশদ্রোণীতে পড়ুয়ার মৃত্যুতে শোকে বিহ্বল পরিবার
Advertisement
ABP Premium

ভিডিও

Hoy Ma Noy Bouma: নতুন সিরিয়ালের সফরের মাঝেই একান্ত আড্ডায় মুখোমুখি হলেন অ্যানমেরি আর সিদ্ধার্থ।Jeet Ganguly: জিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সুরে মুক্তি পেল নতুন মিউজিক ভিডিওFilmstar: সঙ্গীত পরিচালক জিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সুরে মিউজিক ভিডিওটি মুক্তি পেল আজই।Ananda Sokal: পে লোডারে পিষ্ট হয়ে ছাত্রের মৃত্যুতে রণক্ষেত্র বাঁশদ্রোণী, দফায় দফায় উত্তেজনা।

ফটো গ্যালারি

ব্যক্তিগত কর্নার

সেরা প্রতিবেদন
সেরা রিল
Roopa Ganguly: জামিন পেলেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়, রাতভর ধর্নার পর গ্রেফতার হয়েছিলেন সকালেই
জামিন পেলেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়, রাতভর ধর্নার পর গ্রেফতার হয়েছিলেন সকালেই
Weather Today : তৈরি হচ্ছে নিম্নচাপ, পুজোর আগে তুমুল বৃষ্টির পূর্বাভাস, কোথায় কোথায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
তৈরি হচ্ছে নিম্নচাপ, পুজোর আগে তুমুল বৃষ্টির পূর্বাভাস, কোথায় কোথায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
RG Kar Protest : এই আন্দোলন যেন ৭০ দশকের ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলন না হয়ে যায়, বললেন ডা. কুণাল সরকার
'এই আন্দোলন যেন ৭০ দশকের ট্রেড ইউনিয়ন আন্দোলন না হয়ে যায়'
Bashdroni Student Death: ঘরে ছড়ানো বই-খাতা, বাঁশদ্রোণীতে পড়ুয়ার মৃত্যুতে শোকে বিহ্বল পরিবার
ঘরে ছড়ানো বই-খাতা, বাঁশদ্রোণীতে পড়ুয়ার মৃত্যুতে শোকে বিহ্বল পরিবার
Fruits: খালি পেটে এই ফলগুলি মোটেই খাওয়া চলবে না, সময় থাকতে সতর্ক হোন
খালি পেটে এই ফলগুলি মোটেই খাওয়া চলবে না, সময় থাকতে সতর্ক হোন
Asteroids Collision: আজ পৃথিবীর গা ঘেঁষে ছুটে যাবে দুই গ্রহাণু, প্রথমে বিকেলে, তার পর রাতে, সতর্কবার্তা দিল NASA
আজ পৃথিবীর গা ঘেঁষে ছুটে যাবে দুই গ্রহাণু, প্রথমে বিকেলে, তার পর রাতে, সতর্কবার্তা দিল NASA
Kangana Ranaut: গাঁধী জয়ন্তীতে বিতর্কিত পোস্ট, ফের বিপাকে কঙ্গনা, 'রাজনীতি ওঁর জন্য নয়', বলছে BJP-ই
গাঁধী জয়ন্তীতে বিতর্কিত পোস্ট, ফের বিপাকে কঙ্গনা, 'রাজনীতি ওঁর জন্য নয়', বলছে BJP-ই
Japan News: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার বোমা ফেটে বিপত্তি, বিমান চলাচল বন্ধ জাপানের বিমানবন্দরে
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার বোমা ফেটে বিপত্তি, বিমান চলাচল বন্ধ জাপানের বিমানবন্দরে
Embed widget