Sonu Sood in Coronavirus: শুধু ১৫ অগাস্ট নয়, দেশভক্তি দেখানোর এটাই সঠিক সময়: সোনু সুদ
সালটা ২০২০। করোনার প্রথম ঢেউ সামলাতে যখন হিমসিম খাচ্ছে গোটা দেশ, তখন তিনি তারকা তকমা ঝেড়ে ফেলে রাস্তায় নেমেছিলেন তিনি। পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরাতে নিজের সমস্ত ক্ষমতা দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। তিনি সোনু সুদ। রুপোলি পর্দার ছেদী সিং। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়েও যথারীতি সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন তিনি। তবে তিনি নিজেও করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। আপাতত সুস্থ তিনি। কিন্তু আক্রান্ত হয়েও কমতি ছিল না মানুষকে সাহায্য করার। তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া ওয়াল ভরে আছে করোনা পরিস্থিতিতে বিভিন্ন মানুষের আবেদন ও তার সমাধানে। কখনও কখনও রয়েছে সোনুর বার্তাও। এবার নিজের ট্যুইটারে দেশ ভক্তি নিয়ে সরব হলেন সোনু সুদ।
মুম্বই: সালটা ২০২০। করোনার প্রথম ঢেউ সামলাতে যখন হিমসিম খাচ্ছে গোটা দেশ, তখন তিনি তারকা তকমা ঝেড়ে ফেলে রাস্তায় নেমেছিলেন তিনি। পরিযায়ী শ্রমিকদের বাড়ি ফেরাতে নিজের সমস্ত ক্ষমতা দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। তিনি সোনু সুদ। রুপোলি পর্দার ছেদী সিং। করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়েও যথারীতি সাহায্যের হাত বাড়িয়েছেন তিনি। তবে তিনি নিজেও করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। আপাতত সুস্থ তিনি। কিন্তু আক্রান্ত হয়েও কমতি ছিল না মানুষকে সাহায্য করার। তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া ওয়াল ভরে আছে করোনা পরিস্থিতিতে বিভিন্ন মানুষের আবেদন ও তার সমাধানে। কখনও কখনও রয়েছে সোনুর বার্তাও। এবার নিজের ট্যুইটারে দেশ ভক্তি নিয়ে সরব হলেন সোনু সুদ।
আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় সোনু সুদ লেখেন, '১৫ অগাস্ট যাঁরা দেশ ভক্তি দেখান, তাঁদের জন্য বার্তা, দেশের জন্য কিছু করার বা দেশভক্তি দেখানোর এর থেকে ভালো সময় আর আসবে না।' অভিনেতার বার্তায় স্পষ্ট, দেশের এই কঠিন সময়েই তো এগিয়ে আসা উচিত সাধারণ মানুষের। এই প্রথম নয়, এর আগেও বিভিন্ন ধর্মীয় আচারকে সাধারণ মানুষের ভালোর জন্য ব্যবহার করার বার্তা দিয়েছেন সোনু। এর আগে শিবরাত্রির সময় তিনি লেখেন, "দয়া করে ভগবান শিবের ছবি ফরোয়ার্ড করবেন না। বরং মহা শিবরাত্রি পালন করতে চাইলে জন্য এমন কাউকে সাহায্য় করুন যাঁর সাহায্যের প্রয়োজন। ওম নম শিবায়।"
গোটা দেশ জুড়ে হাহাকার অক্সিজেনের জন্য। করোনা পরিস্থিতিতে হাসপাতালে হাসপাতালে বাড়ন্ত অক্সিজেন। একই অবস্থা বেডেরও। অসুস্থ মানুষকে বেড ও অক্সিজেনের ব্যবস্থা করে দিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন সোনু। তবে কিছুদিন আগেই একটি ভয় ধরানো ট্যুইট করেছিলেন তিনি। নিজের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে একটি হিসেব দিয়েছিলেন সোনু। সেখানে লেখা ছিল, 'আজকে হাসপাতালের বেডের প্রয়োজন ছিল ৫৭০টা। আমি মাত্র ১১২টি বেডের ব্যবস্থা করতে পেরেছি। আজ ১৪৭৭ রেমডেসিভির প্রয়োজন ছিল। আমি মাত্র ১৮টা জোগাড় করে দিতে পেরেছি। হ্যাঁ, আমরা হেরে গিয়েছি। আর আমাদের স্বাস্থ্যব্যবস্থাও।'
আজ অবশ্য অপর একটি ট্যুইট করে আশ্বাসের কথাই লিখেছেন সোনু। তিনি লিখেছেন, 'অক্সিজেন, রেমডিসিভির আর বেড। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ব্যবস্থা চলছে। কখনও আমি জিতি, কখনও হেরে যাই। আমি আমার সর্বস্ব দিয়ে চেষ্টা করছি। সবসময় পাশে রয়েছি।'