এক্সপ্লোর

Sandip Ray Exclusive: একই সিনেমায় ফেলুদা-প্রফেসর শঙ্কু! জোড়া চমকের ভাবনা সন্দীপের

গুপি-বাঘা, সোনার কেল্লার মত ছবি তৈরির সময় তিনি ছিলেন কিংবদন্তি পরিচালকের ছায়াসঙ্গী। সাদাকালো ছবির পিছনে লুকিয়ে কত রঙিন গল্প। সত্যজিৎ রায়ের জন্মবার্ষিকীর ১০০ বছর পূর্তিতে 'বাবু'র চোখে মানিক দর্শন।

কলকাতা: বিশাল বড় বৈঠকখানার মাঝখানে একটা পুরনো দিনের সোফা আর চেয়ার। পাখার হাওয়া আর সারি দিয়ে রাখা পুরনো বইয়ের গন্ধে ভরে। বিশপ লেফ্রয় রোডের এই ঠিকানাতেই রয়েছে বাংলা চলচ্চিত্রের একটা যুগের গল্প। মিনিট খানেক অপেক্ষা করার পরেই এক মুখ হাসি নিয়ে ঘরে ঢুকলেন তিনি। সন্দীপ রায়। বিকেলের আলো কমে আসছে বাইরে। সত্যজিৎ রায়ের ঠিকানায় বসে শুরু হল সত্যজিতের গপ্পো।

 

প্রশ্ন: লকডাউনে প্রায় ২ বছর হল সবাই ঘরে বন্দি। ফেলুদা কেমন আছে?

সন্দীপ রায়: ফেলুদা খারাপ থাকবে কেন! অবশ্যই ভালো আছে। ভ্যাকসিনেশনও হয়ে গিয়েছে। আর ফেলুদাকে আবার পর্দায় আনার পরিকল্পনা চলছে। তবে যতক্ষণ না পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে কিছুই বলা যাচ্ছে না। ফেলুদার তো একটা ঘোরাঘুরির ব্য়াপার রয়েছে। আমরা যেভাবে শ্যুটিং করি সেটা এই পরিস্থিতিতে খুব কঠিন। তাই উপযোগী গল্প খুঁজতে হবে। আমি শেষ ফেলুদা করেছি ২০১৬ সালে। ৫ বছর হয়ে গেল। আমরা প্রথমে বাবার জন্মদিনে একটা জোড়া চমকের পরিকল্পনা করেছিলাম। ভেবেছিলাম ইন্টারভ্যালের আগে একটা শঙ্কু হবে আর পরে একটা ফেলুদা। দেখা যাক সেই ভাবনাটাকে কতটা বাস্তবায়িত করা যায়।

 

প্রশ্ন: সিনেমার কাজ হোক বা নিছক ভ্রমণ, ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়িয়েছেন। এই প্রথম এতটা দীর্ঘ সময় বাড়িতে বসে। কেমন কাটল সময়টা?

সন্দীপ রায়: চারদিক থেকে এত খারাপ খবর, এত প্রিয়জনেরা চলে গেলেন.. সময়টা খুব কঠিন। আর, বন্ধুবান্ধবরা আসতে পারছেন না, বাবার গুণমুগ্ধরা আসতে পারছেন না, কথার আদান-প্রদান হচ্ছে না। এটা আমার কাছে একটা খুব বড় ক্ষতি। তবে আমার একটা অদ্ভুত অভিজ্ঞতা হল। লকডাউনের সময় আমি বাবার ঘরটা গোছাব বলে ঠিক করেছিলাম। মনে হয়েছিল এটাই আদর্শ সময়। সেই কাজটা করতে গিয়ে এতরকম জিনিস পাওয়া গিয়েছে.. সেটা আমার কাছে অনেক বড় পাওনা। অনেকেই জানতে চেয়েছেন, কিছু লেখা পেলাম কি না। বাবা যা লিখতেন সব ফরমায়েশি লেখা। নিজের জন্য কখনও কিছু লিখতেন না। সময়ও পেতেন না অবশ্য। তবে অনেক নেগেটিভ, আঁকা, চিঠি, ডায়েরি পেয়েছি। লকডাউনের অদ্ভুত পরিস্থিতিতে ওইগুলো আমায় শান্তি দিয়েছিল যেন। সেইগুলো সন্দেশে প্রকাশ করার পরিকল্পনা রয়েছে। ১৯৯৪-এ বাবার ছবিগুলোকে বাঁচানোর জন্য আমরা রায় সোশ্যাইটি করেছিলাম। এখন বলতে পারি, বাবার সমস্ত ছবিগুলোকে বাঁচানো গিয়েছে। আর সমস্ত পেপার হেরিটেজের ডিজিটালাইজেশন করার কাজ চলছে। চেষ্টা করছি সবাই যাতে একটা জায়গায় গিয়ে আঁকা, লেখা ইত্যাদি সমস্ত কাজ দেখতে পায়।

 

প্রশ্ন: সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে একাধিক ছবিতে, বিভিন্ন ভূমিকায় কাজ করেছেন। সেই কাজের শুরুটা কেমন করে হয়েছিল?

সন্দীপ রায়: আমায় প্রথমে একটা বিষয় খুব টানত, সেটা এডিটিং। ছোটবেলা থেকেই পোস্ট প্রোডাকশনের কাজটা খুব আকর্ষণীয় বলে মনে হত। তারপর 'প্রতিদ্বন্দ্বী' থেকে ছবি তুলতে শুরু করলাম। 'সীমাবদ্ধ' থেকে বাবাকে বলি, আমি ছবি তুলব। সেই ছবিতে প্রথম স্থির চিত্রগ্রাহক হিসাবে নিমাই ঘোষের সঙ্গে আমার নাম গেল। সেটা খুব বড় একটা পাওনা ছিল। এরপর বালা সরস্বতীর ওপর একটি তথ্যচিত্রের কাজ করছিলেন উনি। আমায় হঠাৎ বললেন, 'তুমি যেমন ছবি তুলছো তোলো। সেই সঙ্গে সহকারী পরিচালকের কাজটাও করো আমার সঙ্গে।' তখন খুব অবাক হয়েছিলাম। মনে হয়েছিল, বেশ তো ছিলাম নেপথ্যে। আবার এইসব কেন! কিন্তু কাজটা করতে গিয়ে খুব জড়িয়ে পড়লাম। ছবি তৈরির প্রত্যেকটা ধাপে আমি নিজেকে ঢেলে দিতে থাকলাম। সেই থেকেই শুরু।

 

প্রশ্ন: যখন 'গুপি গাইন বাঘা বাইন' বা 'হীরক রাজার দেশে'-র শ্যুটিং হয়, তখনও পদ্ধতিগত দিক থেকে শ্যুটিংয়ের এতটা উন্নতি হয়নি। বিভিন্ন স্পেশাল এফেক্টেসের কাজগুলো কীভাবে হত?

সন্দীপ রায়: গুপি গাইনের সময় ভিএফএক্স বা স্পেশাল এফেক্টের খুব দরকার ছিল। হীরক রাজার দেশেতেও কিছুটা প্রয়োজন ছিল। তবে গুপি গায়েন বাঘা বায়েন করার সময় ওঁকে যতটা খাটতে দেখেছি, ততটা জীবনে দেখিনি। প্রত্যেকটা জিনিস পরিকল্পনা করে, লিখে, ভেবে দৃশ্যগুলো পরিকল্পনা করেছেন। তখন সবটাই ক্যামেরায় করতে হত। তবে মুম্বইতে রাওকো বলে একটা সংস্থা ছিল সেইসময়। তাঁদের কাজ দেখে বাবার খুব পছন্দ হয়। 'গুপি গাইন বাঘা বাইন'-এ ভূতের নাচের কিছুটা অংশের এডিটিং-এর কিছুটা এফেক্টের কাজ ওই সংস্থাটা করেছিল। বাকি সবকিছুই ক্যামেরার ভেলকি। হাততালি দেওয়া, উড়ে যাওয়া, মিষ্টির হাঁড়ি পড়া আকাশ থেকে, সমস্তটা ক্যামেরায় শ্যুট করা হয়েছিল। কাজ করার সময় পরিকল্পনা ব্যর্থও হয়েছে বহুবার। এমনও হয়েছে যে শ্যুটিং হয়েছে, ওয়াশ করে আসার পর দেখা গিয়েছে, ছবিটা ঠিক আসেনি। সেই অংশটা আবার নতুন করে শ্যুট করে হয়েছে।

 

প্রশ্ন: প্রফেসর শঙ্কুকে পর্দায় এনেছিলেন আপনি। এর আগে শঙ্কু আমাদের কাছে কেবল সত্যজিতের হাতে আঁকা ছবি। পর্দায় শঙ্কুকে আনার পিছনের গল্পটা কী?

সন্দীপ রায়: বাবা ভীষণভাবে শঙ্কু করতে চেয়েছিলেন। তখন পারেননি কারণ সেই প্রযুক্তি ছিল না। 'এলিয়েন' নামের একটি ছবি করার কথা হয়েছিল বাবার আমেরিকার এক প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গে। হলিউডেও গিয়েছিলেন উনি। কিন্তু সেখানে ওনার একটা ভীষণ তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়। হলিউডের সঙ্গে কাজ করাটা ওঁর ঠিক পোষালো না। এলিয়েন হল না। পরবর্তীকালে উনি বলেছিলেন, 'শঙ্কু হলে খুব ভালো হত, কিন্তু তাহলে তো আবার সেই বাইরের সাহায্য নিতে হবে। আমি দুবার এই অভিজ্ঞতা অর্জন করতে চাই না।' এলিয়েন বাবার খুব সাধের একটা প্রোজেক্ট ছিল। যদি এলিয়েন হত, তাহলে অবশ্যই শঙ্কু হত। অনেকদিন ধরেই আমার কাছে শঙ্কুকে নিয়ে কাজ করার আবেদন আসত। কিন্তু শঙ্কুকে রুপোলি পর্দায় আনতে গেলে প্রযুক্তির প্রয়োজন। আমি এল ডোরাডো বাছলাম, যেটার প্রযুক্তি আমার তুলনামূলকভাবে সোজা বলে মনে হয়েছিল। আর আমার নকুড়বাবুকেও বেজায় পছন্দ। শঙ্কু করতে গেলে ইংরাজি সংলাপ থাকবে। তবে একটা পুরোপুরি ইংরাজি ছবি বানানোর ইচ্ছা আমার ছিল না। এল ডোরাডো গল্পটায় নকুড়বাবু শঙ্কুর সঙ্গে গোটা সফরটায় রয়েছেন। তাই একটা বাংলা যোগ পাওয়া যায় ক্রমাগত। সেই জন্যই ওই গল্পটা বাছলাম। তবে হ্যাঁ, একটা জিনিস আমি বুক ফুলিয়ে বলতে পারি, শ্যুটিং বাদে গোটা কাজটাই হয়েছে কলকাতায়। এক পাও বাইরে যেতে হয়নি।

 

প্রশ্ন:  সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় থেকে শুরু করে স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত, করোনাকালে বিনোদন জগতের অনেক কিংবদন্তি চলে গেলেন। আপনাকে এই ক্ষতি কতটা ধাক্কা দিয়েছে?

সন্দীপ রায়: গত এক বছরে কত চেনাশোনা মানুষ যে চলে গেলেন.. বাবার ইউনিটের প্রচুর লোক চলে গেলেন। নিমাই ঘোষ, রমেশ সেন.. আমাদের কাছের লোকেরা চলে যাচ্ছেন। ময়দান আস্তে আস্তে ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে। ওইরকম কাজ আর হবে না। দেড় দু'বছরে আমরা প্রায় কানা হয়ে গেলাম। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বাবার রসায়নটা তো অদ্ভুত ছিল। ওঁরা সবাই তো আমাদের পরিবারেরই একজন। এত মানুষের মৃত্যুতে খুব দিশেহারা লাগে। এখন যদি আবার শ্যুটিং করতে নামি, বিষয়টা এক হবে না। এক একজন স্তম্ভ চলে গেলেন যেন।

 

প্রশ্ন: বাবার থেকে পাওয়া সেরা প্রশংসার কী?

সন্দীপ রায়: ফটিকচাঁদের সময় কিন্তু সেরা কমপ্লিমেন্টটা পাইনি। ফটিকচাঁদের ফার্স্ট কাট দেখে বাবা বললেন, 'আমার চিত্রনাট্য অনুযায়ী এই ছবি তো পৌনে ২ ঘণ্টার বেশি হওয়া উচিত নয়। তোমার ছবি ২ ঘণ্টা ২০ মিনিট হয়ে গিয়েছে। এর থেকে বেশি আমি আর কিছু বলব না। তোমার ছবি, তুমি সামলাও।' তারপর ছবিটা আরও ছোট করলাম। শেষ করে দেখলাম বিস্ময়কর ব্যপার। সত্যি সেটা পৌনে ২ ঘণ্টা হয়েছে। তবে আমার কাছে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং ছিল গুপি বাঘা ফিরে এল-র কাজটা। তাঁর আগে বাবা দুটো জবরদস্ত ছবি বানিয়ে ফেলেছেন। বাবা একদিনও রাশ দেখেননি। আমি নিজের মত শ্যুটিং করলাম, এডিট করলাম। তারপর বাবাকে ছবিটা দেখার কথা বললাম। বাবা ছবি দেখছেন আর আমরা তো পিছনের সিটে বসে নখ কাটছি উদ্বেগে। ছবিটা দেখানোর মধ্যে আমি একটা বিরতি রেখেছিলাম। পরিকল্পনা মত ইন্টারভ্যাল হল, আলো জ্বলে উঠল। বাবা চমকে উঠে বললেন, কী হল? আমি কথা বলতে এগিয়ে যেতেই বাবা বললেন, না না বাকিটা দেখাও। তখনই আমি বুঝলাম। তাহলে বোধহয় ছবিটা একটু একটু মনে ধরেছে। ছবি দেখা শেষ করে বাবা কিচ্ছু বললেন না। খালি বললেন, 'ছবির লেংথ দাও, মিউজিক করব'। কিছু না বলাটাই আমার কাছে বড় রকমের প্রশংসা। কিছু যখন বললেন না, তাহলে হয়ত ছবিটা উতরেছে। এতদিন বাবার সঙ্গে কাজ করেছি, উনি কখনও মুখ ফুটে কিছু বলেননি। কিছু না বলা মানেই ধরে নাও এটা প্রশংসা। অনেক কথা তো না বলা থেকে যায়।'

 

আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement

সেরা শিরোনাম

Kolkata Air Pollution: এবার দিল্লির সঙ্গে পাল্লা কলকাতার, শহরে দূষণের মাত্রা নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
এবার দিল্লির সঙ্গে পাল্লা কলকাতার, শহরে দূষণের মাত্রা নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
Sera Bangali 2024 :কোনও পার্টিই নারী-নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পারেনি, মানুষ বিকল্প চাইছে, বললেন 'সেরার সেরা বাঙালি' রিমঝিম সিনহা
কোনও পার্টিই নারী-নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পারেনি, মানুষ বিকল্প চাইছে, বললেন 'সেরার সেরা বাঙালি' রিমঝিম সিনহা
Mamata Banerjee: শিরোনামে মন্দারমনির হোটেল, কোন নির্দেশে স্তম্ভিত মুখ্যমন্ত্রী
শিরোনামে মন্দারমনির হোটেল, কোন নির্দেশে স্তম্ভিত মুখ্যমন্ত্রী
Weather Update :    ১৫ ডিগ্রির নিচে পারদ ৪ জেলায়, কলকাতায় এবার ভয়ঙ্কর শীতের কামড়? বড় খবর দিল আবহাওয়া দফতর
১৫ ডিগ্রির নিচে পারদ ৪ জেলায়, কলকাতায় এবার ভয়ঙ্কর শীতের কামড়? বড় খবর দিল আবহাওয়া দফতর
Advertisement
ABP Premium

ভিডিও

Mamata Banerjee : কোনও বুলডোজার চলবে না মন্দারমণিতে, ১৪০ টি হোটেল ভাঙার নির্দেশের স্থগিতাদেশSera Bangali 2024: বিশ্বে বন্দিত তাঁর অভিনয়, সেরা বাঙালি হয়ে কী জানালেন অনসূয়া সেনগুপ্ত?Saugata Roy: 'আমি নিরাপত্তারক্ষীদের দিয়ে বাজার করাই না', মদনকে পাল্টা জবাব সৌগতরSare Sattai Saradin: অভিষেক আমাদের সন্তান, ঠিক সময় আসবে', হুমায়ুন কবীরের এই মন্তব্যের জবাব ফিরহাদের

ফটো গ্যালারি

ব্যক্তিগত কর্নার

সেরা প্রতিবেদন
সেরা রিল
Kolkata Air Pollution: এবার দিল্লির সঙ্গে পাল্লা কলকাতার, শহরে দূষণের মাত্রা নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
এবার দিল্লির সঙ্গে পাল্লা কলকাতার, শহরে দূষণের মাত্রা নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
Sera Bangali 2024 :কোনও পার্টিই নারী-নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পারেনি, মানুষ বিকল্প চাইছে, বললেন 'সেরার সেরা বাঙালি' রিমঝিম সিনহা
কোনও পার্টিই নারী-নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পারেনি, মানুষ বিকল্প চাইছে, বললেন 'সেরার সেরা বাঙালি' রিমঝিম সিনহা
Mamata Banerjee: শিরোনামে মন্দারমনির হোটেল, কোন নির্দেশে স্তম্ভিত মুখ্যমন্ত্রী
শিরোনামে মন্দারমনির হোটেল, কোন নির্দেশে স্তম্ভিত মুখ্যমন্ত্রী
Weather Update :    ১৫ ডিগ্রির নিচে পারদ ৪ জেলায়, কলকাতায় এবার ভয়ঙ্কর শীতের কামড়? বড় খবর দিল আবহাওয়া দফতর
১৫ ডিগ্রির নিচে পারদ ৪ জেলায়, কলকাতায় এবার ভয়ঙ্কর শীতের কামড়? বড় খবর দিল আবহাওয়া দফতর
Kalyan Banerjee :  থ্রেট কালচারে অভিযুক্তদের পাশে দাঁড়িয়ে TMCP প্রেসিডেন্টকে বেলাগাম আক্রমণ কল্যাণের
থ্রেট কালচারে অভিযুক্তদের পাশে দাঁড়িয়ে TMCP প্রেসিডেন্টকে বেলাগাম আক্রমণ কল্যাণের
Hooghly News: হুগলি-চুঁচুড়া পুরসভায় ফের অচলাবস্থা, বকেয়া বেতনের দাবিতে আন্দোলন
হুগলি-চুঁচুড়া পুরসভায় ফের অচলাবস্থা, বকেয়া বেতনের দাবিতে আন্দোলন
West Bengal News Live : অপরিণত ভ্রুণ হাসপাতালের শৌচাগার থেকে তুলে নিয়ে গেল কুকুর!
অপরিণত ভ্রুণ হাসপাতালের শৌচাগার থেকে তুলে নিয়ে গেল কুকুর!
Aishwarya-Abhishek Marriage: অমিতাভের জন্মদিনেও ব্রাত্য ঐশ্বর্যা? বাদ গেলেন জামাতাও, বচ্চন পরিবারের সমীকরণ নিয়ে বাড়ল জল্পনা
অমিতাভের জন্মদিনেও ব্রাত্য ঐশ্বর্যা? বাদ গেলেন জামাতাও, বচ্চন পরিবারের সমীকরণ নিয়ে বাড়ল জল্পনা
Embed widget