Bangla Serial Update: নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি জাগৃতি ও অনিরুদ্ধ, পাশে দাঁড়াল কনস্টেবল মঞ্জু
Daily Serial:আগামী ২৫ মে, সন্ধ্যা ৮টা থেকে ৯টা বুঁদ হয়ে থাকবেন টিভির পর্দায়। দ্বিতীয় বসন্ত' এবং 'কনস্টেবল মঞ্জু' ধারাবাহিক দুটি নিয়ে এবার সান বাংলার মহাসঙ্গম পর্ব।
কলকাতা: বাঙালি দর্শকের অন্যতম প্রিয় চ্যানেল সান বাংলায় (Sun Bangla) আরও এক মহাসঙ্গম পর্ব (Mahasangam Episode)। এবার একে অপরের পাশে এসে দাঁড়াতে দেখা যাবে 'দ্বিতীয় বসন্ত' (Dwitiyo Basanta) ও 'কনস্টেবল মঞ্জু' (Constable Manju) ধারাবাহিক দু'টির মূল চরিত্রদের।
সান বাংলায় ফের ২ ধারাবাহিকের মহাসঙ্গম পর্ব
'দ্বিতীয় বসন্ত' এবং 'কনস্টেবল মঞ্জু' ধারাবাহিক দুটি নিয়ে এবার সান বাংলার মহাসঙ্গম পর্ব। আগামী ২৫ মে, সন্ধ্যা ৮টা থেকে ৯টা বুঁদ হয়ে থাকবেন টিভির পর্দায়। তবে কীভাবে মিলিত হবে দুই ধারাবাহিকের গল্প?
এবার নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি জাগৃতি আর অনিরুদ্ধ। তাদের পাশে এসে দাঁড়াবে কনস্টেবল মঞ্জু। মুনিয়ার চিকিৎসা করতে যাওয়ার পথে মঞ্জু ও অর্জুনের সঙ্গে দেখা হয় জাগৃতি ও অনিরুদ্ধ। তারা ডাক্তার অমিয় সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করে। এই শুনে তড়িঘড়ি তদন্তে নেমে পড়ে মঞ্জু। অর্জুনের অনিচ্ছা সত্ত্বেও মঞ্জু মানসীর মেয়ে শ্রাবণীর নামে নিখোঁজ ডায়েরি করে।
ডাক্তার অমিয়র অফিসে তদন্তকারী দল ভুয়ো ওষুধের খোঁজ পায়। এমনকী পাচারচক্রের প্রমাণও মেলে। ডাক্তার অমিয়কে পাকড়াও করে অর্জুন ও অনিরুদ্ধ। কিন্তু মেয়েটির হদিশ প্রকাশ করার আগেই নন্দিনী তার দিকে গুলি চালিয়ে দেয়। নন্দিনীর লোকজনের কবল থেকে বাচ্চাদের বাঁচায় মঞ্জু। মেয়েদের হদিশ জেনে নেয়। তাদের উদ্ধার করে মঞ্জু এবং শ্রাবণীকে তার মায়ের কোলে ফিরিয়ে দেয়। মঞ্জুকে খুশি হয় নতুন চশমা উপহার দেয় জাগৃতি। অন্যদিকে মঞ্জুর বাড়ি বাঁচিয়ে তাঁর সুরক্ষা নিশ্চিত করে অর্জুন।
আরও পড়ুন: Shah Rukh Khan: কেমন আছেন শাহরুখ খান? ভক্তদের জানালেন ম্যানেজার পূজা দাদলানি
'কনস্টেবল মঞ্জু' ধারাবাহিকের গল্প
গ্রামের মেয়ে মঞ্জু। নিজের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের অভাব চূড়ান্ত তার, এবং প্রায়ই সকলের হাসির পাত্রী হয়ে ওঠে সে। মঞ্জু এমনিতে খুবই জ্ঞানী, অর্থাৎ একেবারে বোকা নয়। কিন্তু যখনই কোনও কাজ উদ্ধারের প্রসঙ্গ আসে তখন কোনও না কোনওভাবে বিপদ তৈরি করে ফেলে। সে থাকে তার কাকিমা, তুতো বোন এবং নিজের ভাইয়ের সঙ্গে। তার বাবা ছিলেন পেশায় কনস্টেবল এবং ডিউটি করতে গিয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। বাবা মারা যেতে সেই চাকরি পায় মেয়ে মঞ্জু। রসুলপুর পুলিশ স্টেশনের কনস্টেবল সে। কিন্তু কাজের ক্ষেত্রেও তার সঙ্গে খুব খারাপ আচরণ করা হয়। অথচ এরকম একাধিকবার হয়েছে যে রসুলপুর পুলিশ স্টেশন মঞ্জুর বুদ্ধি ও পরিকল্পনার ওপর নির্ভর করে একাধিক কেসের সমাধান করেছে। ফের একবার তার বাহাদুরি ও সাহসিকতা, উপস্থিত বুদ্ধির প্রমাণ পেল সকলে।
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটস অ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে।