(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Sohag Chand: চাঁদের কাছে এল সোহাগের মৃত্যু সংবাদ! নায়িকার প্রয়াণে কোন নয়া মোড় ধারাবাহিকে?
Daily Serial Update: 'সোহাগ চাঁদ' ধারাবাহিকে এখন এক হাড়হিম করা অধ্য়ায়। পরিস্থিতির ফেরে হদিশ পাওয়া যাচ্ছে না সোহাগের। কোনও চিহ্নই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তার। চাঁদের সন্দেহ পড়ে দুর্জয়ের ওপর? কিন্তু...
কলকাতা: কালার্স বাংলার (Colors Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক 'সোহাগ চাঁদ'-এ (Sohag Chand) চাঞ্চল্যকর মোড়। সোহাগ নাকি মৃত্যু শয্যায়! সে কি সত্যিই মৃত? চাঁদের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছে এই খবর শুনে। ঠিক কী ঘটনা ঘটছে সেই ধারাবাহিকে? (Daily Serial Update)
'সোহাগ চাঁদ' ধারাবাহিকে চাঞ্চল্যকর মোড়
'সোহাগ চাঁদ' ধারাবাহিকে এখন এক হাড়হিম করা অধ্য়ায়। পরিস্থিতির ফেরে হদিশ পাওয়া যাচ্ছে না সোহাগের। কোনও চিহ্নই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না তার। সন্দেহ আরও বাড়তে থাকে, আর চাঁদ দোষ দেয় দুর্জয়কে। ননী যখন দুর্জয়ের ষড়যন্ত্রের কথা ফাঁস করে, তখন সেই শুনে চাঁদের দাবি, দুর্জয়ই অপহরণ করিয়েছে সোহাগকে। কিন্তু দুর্জয় প্রবলভাবে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার চেষ্টা করে চলে। তার দাবি, এই কাজের সঙ্গে সে কোনওভাবেই জড়িত নয়। ফলে গোটা পরিস্থিতি আরও অনিশ্চয়তার অন্ধকারের দিকে এগিয়ে যেতে থাকে।
ঠিক যে সময় আশার আলো নিভতে শুরু করেছে, সেই মুহূর্তে এক নতুন কথা জানা যায়। শোনা যায়, দুর্জয়ের লোকজন, ভুল মানুষকে অপহরণ করেছে। কিন্তু এই কথা যদি সত্যি হয়, তাহলে সোহাগ কোথায়? একটি ভুতুড়ে ফোন এরপর চাঁদের হৃদয়ে ছুরির মতো আঘাত করে যখন সে সোহাগের মৃত্যুর মর্মান্তিক দুঃসংবাদ পায়। সোহাগ কি সত্যিই মৃত? নাকি এ কোনও মরীচিকা? চাঁদের পায়ের তলার মাটি সরতে থাকে, সবকিছু ঝাপসা হয়ে যেতে থাকে! সোহাগ আর নেই, কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারে না সে। দুঃস্বপ্নের মতো লাগতে থাকে সবকিছু তার। তাদের সবেমাত্র শুরু হতে চলা প্রেমকাহিনির অঙ্কুরেই বিনাশ হবে? ভাগ্যের এই নির্মম পরিহাসে সোহাগ ও চাঁদ কি হেরে গেল? নাকি লুকিয়ে আছে অন্য কোনও সত্য?
এক ছিলেন 'মছলি বাবা', প্রকট হন 'কাঁটা বাবা'!
'সোহাগ চাঁদ' ধারাবাহিকে কিছুদিন আগেই হাজির হয়েছিলেন 'কাঁটা বাবা'! শিবরাত্রির প্রাক্কালে নয়া মোড় আসে ধারাবাহিকের গল্পে। সোহাগ আর চাঁদের বুদ্ধির কাছে হেরে গিয়ে দুর্যোধনের হাত থেকে বেরিয়ে যায় উত্তমের বাড়ি। এদিকে দুর্যোধন একেবারেই সেই অপমান হজম করার লোক নয়। সে পাল্টা পরিকল্পনা করে কীভাবে উত্তমকে বিপদে ফেলা যায়। দুর্যোধনের পরিকল্পনা অনুযায়ী রেশন ডিলার মদন, উত্তমের গোডাউনে ২৫ বস্তা চাল রেখে আসে রাতারাতি। সেখানে পরদিন পুলিশ তল্লাশি চালায় এবং উত্তমকে চাল চুরির কেসে গ্রেফতার করে ।
উত্তমকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য সোহাগ তার তীক্ষ্ণ বুদ্ধি প্রয়োগ করে, যার ফলস্বরূপ চাঁদকে 'কাঁটা বাবা' নামে এক সাধুর বেশ ধারণ করতে হয়। যাতে মদনকে শায়েস্তা করে তার মুখ থেকে স্বীকার করানো যেতে পারে, যে আসলে কে উত্তমকে এই কাজে ফাঁসিয়েছে! তবে এবার চাঁদ বোঝার অপেক্ষায়, সোহাগ কি আদৌ বেঁচে আছে?
আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটস অ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটস অ্যাপ চ্যানেলে।