বিদায়ী ভাষণে সনিয়া রাহুল সম্পর্কে বলেন, ছোটবেলা থেকেই পরিবারকে হিংসার শিকার হতে দেখেছে ও। কখনও ব্যক্তিগত ভাবে কাউকে ও আক্রমণ করেনি, কিন্তু নিজের রাজনৈতিক জীবনে ওকে আক্রমণের শিকার হতে হয়েছে। বিরোধীদের তিরের নিশানা ও। আঘাত সয়েই আরও শক্তিশালী, নির্ভীক নেতা হিসাবে ও পরিণত হয়েছে।
2/15
মায়ের কপালে চুম্বন ছেলের।
3/15
শতাব্দীপ্রাচীন কংগ্রেসের ইতিহাসে এআইসিসি দপ্তরে নেতৃত্বের ব্যাটন এক প্রজন্মের হাত থেকে আরেক প্রজন্মের হাতে যাওয়ার ক্ষণটিতে সাক্ষী হিসাবে রইলেন রাহুলের বোন প্রিয়ঙ্কা গাঁধী।
4/15
আমার আগে যাঁরা এখানে ছিলেন, তাঁদের সবার প্রতি শ্রদ্ধায় মাথা নীচু করছি।
5/15
অনুষ্ঠানে হাজির প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম ও রাজস্থান প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সচিন পায়লট।
6/15
রাহুল সভাপতি পদে বসার পর আনন্দে, খুশিতে মাতোয়ারা কংগ্রেস নেতা, কর্মীরা।
7/15
আপনাদের পরামর্শ, শিক্ষার জন্য ধন্যবাদ দিতে চাই।
8/15
সভাপতি হিসাবে প্রথম ভাষণে রাহুল দলের সিনিয়র নেতাদের ধন্যবাদ দেন তাঁকে এগিয়ে চলার পথ দেখানোর জন্য।
9/15
রয়েছেন তাঁর স্বামী রবার্ট বঢ়রাও।
10/15
সোমবারই গুজরাত, হিমাচল প্রদেশে বিধানসভা ভোটের ফল বেরচ্ছে। তার আগেই দলের ভার নিলেন তিনি। দলের প্রচারে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনিই।
11/15
৭১ বছরের সনিয়া দলের নতুন সভাপতি পদে ছেলের হাতে ব্যাটন তুলে দেওয়ার সময় এক আবেগঘন মূহূর্ত তৈরি হয়। রাহুলের বয়স ৪৭।
12/15
দিল্লিতে কংগ্রেস সদর দপ্তরের বাইরে তাঁদের উচ্ছ্বাসময় সেলিব্রেশন।
13/15
বলেন, গত ১৩ বছর ধরে রাজনীতিতে আছি। আপনাদের সবার কাছে শেখার সুযোগ পেয়েছি।
14/15
রাহুলের হাতে দলের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার সার্টিফিকেট তুলে দেওয়া হচ্ছে।
15/15
প্রায় দু দশক কংগ্রেসের হাল ধরে রাখার পর শনিবার আনুষ্ঠানিক ভাবে রাহুল গাঁধীর হাতে নেতৃত্ব তুলে দিলেন সনিয়া গাঁধী। শনিবার কংগ্রেস সভাপতি পদে আরোহন হল রাহুলের।