বলে দেওয়া যাক, শেহনাজের পরিবারের বিভিন্ন সদস্য সরপঞ্চ থেকে শুরু করে গ্রাম প্রধান, বিধায়ক ও মন্ত্রীও হয়েছেন। তাঁর ঠাকুর্দা প্রায় ৫৫ বছর কামাং পঞ্চায়েতের সরপঞ্চ ছিলেন। শেহনাজের বাবা গ্রাম প্রধান এবং মা বিধায়ক থেকে শুরু করে মন্ত্রী এবং সংসদীয় সচিব পদেও থেকেছেন।
2/6
রাজস্থানে সরপঞ্চ নির্বাচনে লড়ার জন্য ন্যূনতম দশম ঊত্তীর্ণ হওয়া আবশ্যক। অভিযোগ, গত নির্বাচনের সময় শেহনাজের ঠাকুর্দা জাল দশম শ্রেণির শংসাপত্র দেখিয়েছিলেন। যে কারণে, তাঁর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে আদালত।
3/6
প্রসঙ্গত, শেহনাজের ঠাকুর্দাও একটা সময়ে এই পঞ্চায়েতের সরপঞ্চ ছিলেন। কিন্তু, গত বছর আদালতের নির্দেশে ইচ্ছা থাকা সত্বেও পুনরায় সরপঞ্চ হতে পারেননি তিনি।
4/6
সরপঞ্চ হওয়ার পর তিনি বলেন, নিজের লোকের সেবা করার সুযোগ পেয়ে আমি খুশি। প্রাথমিকভাবে আমি মেয়েদের শিক্ষা ও স্বচ্ছতার ওপর জোর দেব। আমি মেয়েদের কাছে একটি উদাহরণ হতে চাই। তাদের শিক্ষার জন্য আমি সব ধরনের সাহায্য করতে রাজি।
5/6
বর্তমানে উত্তরপ্রদেশের মোরাদাবাদ শহরের তীর্থঙ্কর মহাবীর মেডিক্যাল কলেজ থেকে পড়াশোনা করছেন শেহনাজ। এমবিবিএস-এর ফাইনাল বর্ষে রয়েছেন শেহনাজ। তিনি গুরুগ্রাম ও দিল্লি থেকে যথাক্রমে দশম ও দ্বাদশ শ্রেণি পরীক্ষা দেন।
6/6
রাজস্থানের ভরতপুর জেলার বাসিন্দা ২৪ বছরের শেহনাজ খান সবচেয়ে কম বয়সে সরপঞ্চ হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। খবরে প্রকাশ, ১৯৫ ভোটে জিতে কামাং পঞ্চায়েতের সরপঞ্চ নিযুক্ত হয়েছেন পেশায় চিকিৎসক শেহনাজ।