বিমানবাহী রণতরীতে যুদ্ধবিমানের অবতরণের সক্ষমতার প্রমাণ হিসেবে এই প্রক্রিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
2/11
এই বিমানের নৌ-সংস্করণের পরীক্ষা চলছে। গত শুক্রবার, গোয়ায় তেজস এর নৌ-সংস্করণের বিমান সফলভাবে ‘অ্যারেস্টেড ল্যান্ডিং’ প্রক্রিয়ার পরীক্ষা করে।
3/11
এর পাশাপাশি, গত বছর ৫০ হাজার কোটি টাকা মূল্যের আরও ৮৩টি তেজস বিমান কেনার প্রস্তাব হ্যালের কাছে পেশ করে বায়ুসেনা।
4/11
বায়ুসেনায় ইতিমধ্যেই তেজস-এর একটি ব্যাচকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। হ্যালের কাছে ৪০টি তেজস বিমানের বরাত দিয়েছে বায়ুসেনা।
5/11
দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি তেজসের নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত কর্মী এবং বায়ুসেনার যে সকল অফিসার এই বিমানটিকে নিয়ে ওড়েন, তাঁদের মনোবল বাড়াতেই এদিন রাজনাথ এই বিশেষ সর্টি করেন বলে জানিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রকের এক মুখপাত্র। তিনি বলেন, এর ফলে, বায়ুসেনার পাইলটদের মনোবল বৃদ্ধি পাবে।
6/11
অ্যারোনটিক্যাল ডেভেলপমেন্ট এজেন্সির অন্তর্গত ন্যাশনাল ফ্লাইট টেস্ট সেন্টারের প্রোজেক্ট ডিরেক্টর এয়ার ভাইস মার্শাল এন তিওয়ারি বলেন, তেজসের উড়ান ক্ষমতা নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন রাজনাথ। উড়ানে তেজস ‘মাক ১’-- অর্থাৎ শব্দের গতিতে উড়েছে।
7/11
রাজনাথ যোগ করেন, আমরা এমন একটা পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছি, যেখানে আমরা বিশ্বে যুদ্ধবিমান রফতানি করতে সক্ষম।
8/11
প্রায় ৩০-মিনিটের সর্টি করেন রাজনাথ। ফিরে এসে অভিজ্ঞতা ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, ‘ভীষণই মসৃণ ও আরামদায়ক ছিল। আমি উপভোগ করেছি। আমি হ্যাল, ডিআরডিও ও এই প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত সংস্থাগুলিকে সাধুবাদ জানাতে চাই।’
9/11
মাঝ-আকাশে আপৎকালীন পরিস্থিতি তৈরি হলে বিমানের রিয়ার ককপিটে (পাইলটের পিছনের আসন) বসে কী কী করণীয় আর কী নয়-- অর্থাৎ ‘ডু’জ অ্যান্ড ডোন্ট’স’, উড়ানের আগে ৬৮-বছরের প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে সেই সম্পর্কে অবগত করা হয়। একইসঙ্গে, পাইলটের সঙ্গে কী ভাবে যোগাযোগ করতে হয়, তাও শেখানো হয় রাজনাথকে।
10/11
বৃহস্পতিবার, বেঙ্গালুরুর হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড (হ্যাল) বিমানবন্দরে একটি বিশেষ সর্টি (উড়ান)-এর মাধ্যমে তেজস যুদ্ধবিমানের সঙ্গে অবগত হলেন রাজনাথ। বিমানের পাইলট ছিলেন এয়ার ভাইস মার্শাল এন তিওয়ারি।
11/11
নয়াদিল্লি: দেশের প্রথম প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি তেজস লাইট কমব্যাট এয়ারক্র্যাফট (এলসিএ) চড়ে আকাশে পাড়ি দিলেন রাজনাথ সিংহ।