World Mental Health Day: শরীরের সঙ্গে মনেরও অসুখ হয়, মানসিক স্বাস্থ্য দিবসে জানুন অজানা তথ্য
World Mental Health Day: ১৯৯২ সালে প্রথমবার এই দিনটি পালন করা হয়েছিল। সেই থেকে প্রতি বছরই এই ১০ অক্টোবর দিনটিকে মানসিক স্বাস্থ্য দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
কলকাতা: শরীরের যেমন একটা মন হয়, তেমনই মনেরও একটি শরীর রয়েছে। সেই শরীরেরও রোগ হয়, অসুখ হয়। তাই মানসিক স্বাস্থ্যের সুরক্ষা আমাদের প্রত্যেকের জীবনে ভীষণ দরকার। কিন্তু ১০ অক্টোবর মানসিক স্বাস্থ্য দিবস। বিশ্বের সব মানুষের কাছেই স্বাস্থ্য শিক্ষা সচেতনতার দিন এদিন। ১৯৯২ সালে প্রথমবার এই দিনটি পালন করা হয়েছিল। সেই থেকে প্রতি বছরই এই ১০ অক্টোবর দিনটিকে মানসিক স্বাস্থ্য দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
শরীর এবং মন এ দুই নিয়ে হচ্ছে মানুষ। শরীরবিহীন যেমন মানুষের অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না, তেমনি মনবিহীন মানুষও অসম্ভব। সুস্থ-সুন্দরভাবে জীবনযাপন করতে গেলে সুস্থ শরীর এবং সুস্থ মন সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী বিশ্বে সব দেশগুলোর মধ্যে ভারতই সবচেয়ে অবসাদগ্রস্ত দেশ। এই দেশে প্রতি সাতজনের মধ্যে একজন মানসিক অসুখের শিকার। আমাদের দেশের মানসিক অসুখ নিয়ে সমাজে ট্যাবু থাকায় এই রোগ গোপন করে রাখার প্রবণতা রয়েছে। এরই সঙ্গে করোনা অতিমারী ও লকডাউনের প্রভাবে মনের ওপর চাপও বেড়েছে।
কোভিড পরিস্থিতিতে প্রচুর মানুষের চাকরি গিয়েছে। যার ফলে হতাশা বেশি করে গ্রাস করে সবাইকে। এই অবস্থায় নিজেদের মন ভাল রাখার জন্য একে অন্যের পাশে থাকার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা বিশেষজ্ঞরা। কেউ মনের রোগে ভুগলে তাঁর প্রতি সংবেদনশীল হন। অন্যান্য আর পাঁচটা রোগের মতই এই রোগ। ডাক্তাররা আরও পরামর্শ দিচ্ছেন যে অন্যান্য রোগের মতো মনের রোগ নিরাময়ও ওয়ার্ক আউট খুব জরুরি। এছাড়াও পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো খুব জরুরি, এমনটাই জানিয়েছে বিশেষজ্ঞরা।
বিভিন্ন জনসচেতনতামূলক বার্তায় এমনটাও বলা হয়েছে যে, অন্যান্য রোগের মতো মানসিক রোগেরও আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসা রয়েছে। ঝাড়ফুঁক বা অবৈজ্ঞানিক চিকিৎসা পদ্ধতির দ্বারস্থ যাতে সাধারণ মানুষ না হন, সেই ইস্যুতে জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে।
আরও পড়ুন: রান্নাঘরে থাকা উপকরণ দিয়েই সারবে দাঁতের ব্যথা
Check out below Health Tools-
Calculate Your Body Mass Index ( BMI )