Excessive Stress Side Effects: অতিরিক্ত স্ট্রেস কীভাবে প্রভাব ফেলে হৃদযন্ত্রে? কতটা বাড়ায় হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি?
Heart Health Tips: হার্ট ভাল রাখতে চাইলে যেভাবেই হোক স্ট্রেসের মাত্রা কমাতেই হবে আপনাকে। এর জন্য কী কী করণীয়, দেখে নেওয়া যাক।

Excessive Stress Side Effects: আজকাল প্রায় সকলের জীবনেই রয়েছে প্রচুর স্ট্রেস। আর এই অতিরিক্ত স্ট্রেসের কারণে ক্রমশ খারাপ হতে থাকে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য। স্ট্রেসের কারণেই বাড়তে পারে হার্ট অ্যাটাকের প্রবণতা। তাই স্ট্রেস কমানো জরুরি। প্রয়োজনে চিকিৎসকের সাহায্য নেওয়া উচিত। মাত্রাতিরিক্ত স্ট্রেস কখনই আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়। শুধু হৃদযন্ত্র নয়, আরও অনেক ভাবেই এই অতিরিক্ত স্ট্রেস আপনার শরীরে প্রভাব ফেলতে পারে। অতএব সময় থাকতেই সতর্ক হয়ে যাওয়া জরুরি।
অতিরিক্ত স্ট্রেসের কারণে কীভাবে প্রভাব পড়তে পারে আপনার হৃদযন্ত্রে
- অতিরিক্ত স্ট্রেসের কারণে বাড়বে রক্তচাপের সমস্যা। আর হাই ব্লাড প্রেশার সরাসরি প্রভাব ফেলবে আপনার হৃদযন্ত্রের উপর।
- কোলেস্টেরলের মাত্রাও অনেকটা বেড়ে যেতে পারে অতিরিক্ত স্ট্রেসের কারণে। সেক্ষেত্রেও খারাপ হবে হার্ট হেলথ।
- অনেকসময়েই স্ট্রেসের কারণে আমরা অসময়ে ভুলভাবে খাবার বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলি, যা আমাদের হার্টের স্বাস্থ্য খারাপ হওয়ার জন্য যথেষ্ট।
- অতিরিক্ত স্ট্রেসের কারণে শরীরে ইনফ্লেমেশনের সমস্যা বেড়ে যেতে পারে। তার ফলে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকের প্রবণতা বেড়ে যায়।
- স্ট্রেসের মাত্রা বেশি থাকলে রাতে ভালভাবে ঘুম হবে না। আর এই সরাসরি প্রভাব পড়বে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য। হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
অতএব হার্ট ভাল রাখতে চাইলে যেভাবেই হোক স্ট্রেসের মাত্রা কমাতেই হবে আপনাকে। এর জন্য কী কী করণীয়, দেখে নেওয়া যাক
- স্ট্রেস কমানোর ক্ষেত্রে মেডিটেশন খুব ভালভাবে সাহায্য করে। দিনের শুরুতে অন্তত ১৫ মিনিট মেডিটেশন করতে পারলে ভাল।
- যদি বুঝতে পারেন অতিরিক্ত স্ট্রেস হচ্ছে, তাহলে অবহেলা না করে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
- স্ট্রেস বেশি থাকলে সারাক্ষণ মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকবে আপনার। তাই স্ট্রেস কমানোর জন্য রোজ যোগাসন অভ্যাস করুন।
এমনিতেও হার্ট ভাল রাখতে চাইলে নিয়মিত শরীরচর্চা করা জরুরি। এছাড়াও তেলমশলা যুক্ত খাবার কম খেতে হবে। বাদ দিতে হবে নিয়মিত মদ্যপান, ধূমপানের অভ্যাস। অনেক রাত করে খাওয়া, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস- এগুলি হার্টের সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। এর সঙ্গে যদি ব্লাড সুগার এবং ব্লাড প্রেশারের মাত্রা বেশি থাকে, তাহলে সেটাও প্রভাব ফেলতে পারে আপনার হৃদযন্ত্রের উপর। অতএব নিজের শরীরের যত্ন নিন। অবহেলা না করাই শ্রেয়।
ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
Check out below Health Tools-
Calculate Your Body Mass Index ( BMI )






















