![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Viral News: পায়রাদের বিষ্ঠাবাণে নাজেহাল এই শহর, রেহাই পেতে চরম সিদ্ধান্ত নাগরিকদের
Pegion Culling In Germany: বিষ্ঠা দিয়ে পায়রাদের অকথ্য অত্যাচার। দিনের পর দিন নয়, বছরের পর বছর তা সহ্য করতে হচ্ছে। আর কী পারা যায় ?
![Viral News: পায়রাদের বিষ্ঠাবাণে নাজেহাল এই শহর, রেহাই পেতে চরম সিদ্ধান্ত নাগরিকদের Viral News German Town Limburg an der Lahn Decided To Kill Pegion Which Created a Tension Viral News: পায়রাদের বিষ্ঠাবাণে নাজেহাল এই শহর, রেহাই পেতে চরম সিদ্ধান্ত নাগরিকদের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/06/24/ef34f0facfc571deb04d181482d5d9b21719249068109928_original.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
Pegion Culling In Germany: এমনিতে বেশ অত্যাধুনিক দেশের অত্যাধুনিক শহর। দেখলে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু একটাই সমস্যা। সেই সমস্যা তোলপাড় করে দিচ্ছে জীবনটা। আর সেই সমস্যার গোড়া হল পায়রার দল। সারা শহর জুড়ে দাদাগিরি চালাচ্ছে পায়রার দল। যখন তখন যেখানে সেখানে বিষ্ঠা ত্যাগ করছে। অতিষ্ঠ করে তুলছে দোকানদার, গাড়িচালক, ফলবিক্রেতা, সবজিবিক্রেতা, পথচারী এমনকি নেতামন্ত্রীদেরও! এই অবস্থায় সুন্দর আধুনিক শহরটি পায়রাদের শত্রু ভাববে, এটাই তো স্বাভাবিক। হয়েছেও তেমনটাই। চরম শত্রুর বিরুদ্ধে একরকম যুদ্ধ ঘোষণা করে দিয়েছে শহরবাসীরা। তবে সভ্য জগতে যুদ্ধ সরাসরি হয় না। হয় ভোটযুদ্ধ। ভোটাভুটিতে মতামত চাওয়া হয়েছিল — পায়রাগুলিকে কী করা উচিত ? সেই ভোটে অধিকাংশ শহরবাসীর মতামত চমকে দিয়েছে বিশ্বকে। শহরবাসীর উত্তর ছিল — গণনিধন চাই ওইসব পায়রাদের!
শহরবাসীর আজব সিদ্ধান্ত
জার্মানির লিমবুর্গ আন দের লন শহরের বর্তমান পরিস্থিতি খুব উত্তপ্ত। কারণ এই শহরে স্পষ্টত দুটো দল দেখা যাচ্ছে। একদল পাখিপ্রেমী। তাঁরা পায়রাদের বাঁচাতে চান। একাধিক সংবাদমাধ্যমে অবশ্য তাঁদের পরিচয় অ্যানিমাল রাইট অ্যাক্টিভিস্ট। অন্য় প্রান্তে রয়েছে গোটা শহরবাসী। তাদের দাবি একটাই — মেরে ফেলা হোক এইসব বেয়াদব পায়রাদের। একেবারে গণহত্যার দাবি তুলেছে তারা।
সরকারের কাছে শহরবাসীদের অভিযোগ
পায়রাদের দৌরাত্ম্য এতটাই বেড়েছে যে সরকারের কাছে শহরবাসীরা লিখিত অভিযোগ জানিয়েছেন। জীবনজীবিকা নির্ধারণ রীতিমতো দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে অভিযোগ জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের একাংশও। রেঁস্তরা থেকে বাজার, ঘরবাড়ি থেকে শপিং মল, কোনও কিছুই রেহাই পাচ্ছে না পায়রাদের বিষ্ঠাবাণের থেকে।
দুই পক্ষের ‘হাতাহাতি’
এই অবস্থায় পায়রা ভালবাসেন এমন মানুষদের সঙ্গে শহরবাসীদের মারমার-কাটকাট লেগে গিয়েছে। কারণ এক পক্ষ কিছুতেই পায়রা মারতে দেবে না। আরেকপক্ষ পায়রাদের মেরে ফেলতে চায়।
কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন ?
প্রশাসনের কথায়, ২০ জুন ভোটের ফল তাদের কাছে কিছুটা অপ্রত্যাশিত। তাই এখনই তারা সিদ্ধান্ত নিচ্ছে না বলেই জানিয়েছে। পায়রাদের গণহত্যার ব্যাপারটি তারা আরেকটু সময় নিয়ে ভাবতে চায়। প্রসঙ্গত, সারা শহরে বর্তমানে পায়রার সংখ্যা ৭১০টি। এবার গণহত্যা করতে হলে তাদের প্রথমে ধরে খাঁচায় পুরতে হবে। যা প্রশাসনের পক্ষে বেশ কষ্টসাধ্য কাজ বলেই মত ওয়াকিবহালমহলের ! তবে বছরের পর বছর এই বিষ্ঠা-অত্যাচার আর সহ্য হচ্ছে না। এই কথা স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছে শহরবাসীরা।
আরও পড়ুন - এক মাসে কত কেজি মেদ ঝরানো স্বাস্থ্যকর, এর বেশি হলে ক্ষতি কী ?
আপনার পছন্দের খবর এবার হোয়াটসঅ্যাপেও। যুক্ত হোন ABP Ananda হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)