এক্সপ্লোর
Advertisement
Live Updates: উদ্বাস্তুদের নিয়ে ভুল বোঝাচ্ছে বিজেপি, মধ্যমগ্রামের জনসভায় দাবি মমতার
LIVE
Background
নামক্কাল লোকসভা আসনে ১৭ তম লোকসভা নির্বাচনে ভোটাররা বিপুল উদ্দীপনায় ভোট দিয়েছিলেন। নামক্কাল ২০১৪ লোকসভা নির্বাচন
২০১৪-র লোকসভা নির্বাচনে এখানে 26 প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন, যাঁদের মধ্যে 24জনের জামানত জব্দ হয়েছিল। ২০১৪-র নির্বাচনে নামক্কাল লোকসভা আসনের ভোটাররা ADMK -র Sundaram P.R -র প্রতিই আস্থা রেখেছিলেন, যিনি DMK র Gandhiselvan.S কে 294374 ভোটে হারিয়ে দিয়েছিলেন।
নামক্কাল লোকসভা আসনের ইতিবৃত্ত
- ২০০৯ লোকসভা নির্বাচন - ১৫ তম লোকসভা নির্বাচনে দ্রাবিড় মুন্নেত্রা কাঝাগ্রাম -র প্রার্থী অল ইন্ডিয়া আন্না মুন্নেত্রা কাঝাগ্রাম 102431 ভোট পেয়েছিলেন।
- ১৯৬২ লোকসভা নির্বাচন - তৃতীয় লোকসভা নির্বাচনে নামক্কালআসনে ভারতের জাতীয় কংগ্রেস 8951 ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছিল।
- ১৯৫৭ লোকসভা নির্বাচন - দ্বিতীয় লোকসভা নির্বাচনে নামক্কাল আসনে নির্দল ने 8951 ভোটে জয়ী হয়েছিল।
15:06 PM (IST) • 09 Jan 2020
উদ্বাস্তুদের ভুল বোঝাচ্ছে বিজেপি, সিএএ বিরোধী সমাবেশে দাবি মমতার
উদ্বাস্তুদের নিয়ে ভুল বোঝাচ্ছে বিজেপি। এই রাজ্য সরকার উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব দিয়েছে, মতুয়াদের নাগরিকত্ব দেওয়ার নামে মিথ্যে কথা বলা হচ্ছে। মধ্যমগ্রামের জনসভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এ কথা বললেন। তাঁর দাবি, মতুয়ারা ভারতেরই নাগরিক, নতুন করে কে তাঁদের নাগরিকত্ব দেবে? নাগরিক হতে গেলে ৫ বছরের জন্য বিদেশি হতে হবে, নতুন নাগরিকত্ব আইনে সংস্থান রেখেছে মোদী সরকার। কেন্দ্র গরিব মানুষকে লাইনে দাঁড় করাচ্ছে আর মানুষের মধ্যে বিভেদ করছে। যাঁরা নির্বাচনে ভোট দেন, সবাই দেশের নাগরিক বলে মন্তব্য করেন তিনি। তৃণমূলনেত্রীর কথায়, এনপিআর-এ নতুন ৬টি তথ্য দিতে হবে, মায়ের জন্মতারিখ উল্লেখ করতে হবে এনপিআর-এ। এটা সকলের ক্ষেত্রে কীভাবে করা সম্ভব? তবে কেউ কেউ আন্দোলনের নামে জলঘোলা করার চেষ্টা করছে, আন্দোলন চলুক কিন্তু শান্তিপূর্ণভাবে। সবাইকে নিয়ে আন্দোলন করতে হবে, ভাগাভাগির আন্দোলন নয়। মমতার দাবি, অনলাইনে নাগরিকত্ব কখনও সম্ভব নয়, রাজ্যে এনআরসি, এনপিআর হবে না, করতে দেব না বলে ফের মন্তব্য করেন তিনি। একই সঙ্গে বলেন, রাজ্য থেকে একজন মানুষকেও তাড়াতে দেব না।
উদ্বাস্তুদের নিয়ে ভুল বোঝাচ্ছে বিজেপি। এই রাজ্য সরকার উদ্বাস্তুদের নাগরিকত্ব দিয়েছে, মতুয়াদের নাগরিকত্ব দেওয়ার নামে মিথ্যে কথা বলা হচ্ছে। মধ্যমগ্রামের জনসভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এ কথা বললেন। তাঁর দাবি, মতুয়ারা ভারতেরই নাগরিক, নতুন করে কে তাঁদের নাগরিকত্ব দেবে? নাগরিক হতে গেলে ৫ বছরের জন্য বিদেশি হতে হবে, নতুন নাগরিকত্ব আইনে সংস্থান রেখেছে মোদী সরকার। কেন্দ্র গরিব মানুষকে লাইনে দাঁড় করাচ্ছে আর মানুষের মধ্যে বিভেদ করছে। যাঁরা নির্বাচনে ভোট দেন, সবাই দেশের নাগরিক বলে মন্তব্য করেন তিনি। তৃণমূলনেত্রীর কথায়, এনপিআর-এ নতুন ৬টি তথ্য দিতে হবে, মায়ের জন্মতারিখ উল্লেখ করতে হবে এনপিআর-এ। এটা সকলের ক্ষেত্রে কীভাবে করা সম্ভব? তবে কেউ কেউ আন্দোলনের নামে জলঘোলা করার চেষ্টা করছে, আন্দোলন চলুক কিন্তু শান্তিপূর্ণভাবে। সবাইকে নিয়ে আন্দোলন করতে হবে, ভাগাভাগির আন্দোলন নয়। মমতার দাবি, অনলাইনে নাগরিকত্ব কখনও সম্ভব নয়, রাজ্যে এনআরসি, এনপিআর হবে না, করতে দেব না বলে ফের মন্তব্য করেন তিনি। একই সঙ্গে বলেন, রাজ্য থেকে একজন মানুষকেও তাড়াতে দেব না।
13:23 PM (IST) • 09 Jan 2020
কং-বামকে তোপ দেগে মমতার ঘোষণা, ১৩-ই সনিয়ার ডাকা বৈঠকে যাচ্ছেন না
তিনি একাই সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) ও জাতীয় নাগরিকপঞ্জী (এনআরসি) বিরোধী আন্দোলন করবেন বলে জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিল্লিতে ১৩ জানুয়ারি বিরোধীদের ডাকা বৈঠকে তিনি যাচ্ছেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি নিশানা করেছেন কংগ্রেস, বামেদের। মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ, ওরা পশ্চিমবঙ্গে নোংরা রাজনীতি করছে। গতকালের একাধিক ট্রেড ইউনিয়নের ডাকা সর্বভারতীয় ধর্মঘটের কর্মসূচিতে পশ্চিমবঙ্গের নানা জায়গায়, বিশেষ করে মালদহে ব্যাপক হিংসা, অশান্তির প্রেক্ষাপটে তিনি কংগ্রেস, সিপিএমকে তীব্র আক্রমণ করেন। ধর্মঘটের নামে গুন্ডামি বরদাস্ত নয় বলেও জানান। এপ্রসঙ্গেই তিনি রাজ্য বিধানসভায় আজ ঘোষণা করেন, বুধবারের কংগ্রেস-বাম গুন্ডাবাজির প্রতিবাদেই ১৩ জানুয়ারি কংগ্রেসের অন্তর্বর্তী সভানেত্রী সনিয়া গাঁধীর ডাকা বৈঠকে থাকছেন না। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, সিএএ, এনআরসি, এনপিআরের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাব, কিন্তু ধর্মঘট, হিংসাশ্রয়ী প্রতিবাদ, বিক্ষোভ কখনও সমর্থন করব না।
তিনি একাই সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (সিএএ) ও জাতীয় নাগরিকপঞ্জী (এনআরসি) বিরোধী আন্দোলন করবেন বলে জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিল্লিতে ১৩ জানুয়ারি বিরোধীদের ডাকা বৈঠকে তিনি যাচ্ছেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি নিশানা করেছেন কংগ্রেস, বামেদের। মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ, ওরা পশ্চিমবঙ্গে নোংরা রাজনীতি করছে। গতকালের একাধিক ট্রেড ইউনিয়নের ডাকা সর্বভারতীয় ধর্মঘটের কর্মসূচিতে পশ্চিমবঙ্গের নানা জায়গায়, বিশেষ করে মালদহে ব্যাপক হিংসা, অশান্তির প্রেক্ষাপটে তিনি কংগ্রেস, সিপিএমকে তীব্র আক্রমণ করেন। ধর্মঘটের নামে গুন্ডামি বরদাস্ত নয় বলেও জানান। এপ্রসঙ্গেই তিনি রাজ্য বিধানসভায় আজ ঘোষণা করেন, বুধবারের কংগ্রেস-বাম গুন্ডাবাজির প্রতিবাদেই ১৩ জানুয়ারি কংগ্রেসের অন্তর্বর্তী সভানেত্রী সনিয়া গাঁধীর ডাকা বৈঠকে থাকছেন না। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, সিএএ, এনআরসি, এনপিআরের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাব, কিন্তু ধর্মঘট, হিংসাশ্রয়ী প্রতিবাদ, বিক্ষোভ কখনও সমর্থন করব না।
Load More
বাংলার সব ব্রেকিং খবর সবার আগে দেখুন এবিপি আনন্দে। বিনোদন, খেলা, করোনা ভ্য়াকসিন সহ অন্যান্য পছন্দের খবরের আপডেট পেতে পড়ুন বাংলার নির্ভরযোগ্য খবরের ওয়েবসাইট, এবিপি আনন্দ। অন্যান্য সম্পর্কিত খবরের জন্য ফলো করুন : এবিপি আনন্দ
New Update
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
খবর
ব্যবসা-বাণিজ্যের
জেলার
Advertisement