এক্সপ্লোর
Advertisement
(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
আমার সম্মানে উঠে দাঁড়িয়ে ৫ মিনিট হাততালি না দিয়ে বরং একটা গরিব পরিবারের দায়িত্ব নিন, ট্যুইট মোদির
সোস্যাল মিডিয়ায় তাঁকে ধন্য ধন্য করে সম্মান প্রদর্শনের ঢল দেখে তিনি বিরক্ত।
নয়াদিল্লি: তাঁকে উঠে দাঁড়িয়ে সম্মান জানাক লোকে, চান না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি পরিবর্তে করোনাভাইরাস সংক্রমণজনিত পরিস্থিতিতে গরিব পরিবারের দায়িত্ব গ্রহণের আবেদন করেছেন শুভানুধ্যায়ীদের। সেটাই তাঁর কাছে বড় সম্মানের ব্যাপার বলে ট্যুইট করে অভিমত জানালেন তিনি।
সোস্যাল মিডিয়ায় তাঁকে ধন্য ধন্য করে সম্মান প্রদর্শনের ঢল দেখে তিনি বিরক্ত। প্রধানমন্ত্রী তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ লোকজনের উদ্দেশ্য ট্যুইট করেছেন, আপনারা সত্যিই মোদিকে ভালবেসে থাকলে, সম্মান জানাতে চাইলে বরং করোনাভাইরাস সংক্রমণের সময় একটা গরিব পরিবারের দায়িত্ব নিন। এর চেয়ে আমার কাছে বড় সম্মান আর কিছু হবে না। তিনি জানান, তাঁর গোচরে এটা আনা হয়েছে যে, কিছু লোক ৫ মিনিট উঠে দাঁড়িয়ে আমাকে শ্রদ্ধা, সম্মান জানানোর জন্য প্রচার করছে। তিনি শুভানুধ্যায়ীদের এ থেকে বিরত থাকতে বলেছেন। তিনি ট্যুইট করেছেন, প্রথম শুনলেই মনে হয়, এর পিছনে মোদির নাম বিতর্কে জড়ানোর দুষ্টবুদ্ধি আছে।
हो सकता है कि यह किसी की सदिच्छा हो, तो भी मेरा आग्रह है कि यदि सचमुच में आपके मन में इतना प्यार है और मोदी को सम्मानित ही करना है तो एक गरीब परिवार की जिम्मेदारी कम से कम तब तक उठाइए, जब तक कोरोना वायरस का संकट है। मेरे लिए इससे बड़ा सम्मान कोई हो ही नहीं सकता।
— Narendra Modi (@narendramodi) April 8, 2020
প্রসঙ্গত, আগামী ১২ এপ্রিল বিকাল ৫টায় উঠে দাঁড়িয়ে ৫ মিনিট হাততালি দিয়ে মোদিকে সম্মান প্রদর্শনের ডাক দিয়ে গুচ্ছ গুচ্ছ ট্যুইট করা হচ্ছে। আজ করোনাভাইরাস সংক্রমণে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের পর এ নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া দেন তিনি। বলেন, আমাকে ভালবেসে, শুভেচ্ছা জানিয়ে যদি এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়ে থাকে, তবে বলব, এটা না করে বরং করোনা সঙ্কট চলা পর্যন্ত একটি করে দরিদ্র পরিবারের ভার নিন।
मेरे ध्यान में लाया गया है कि कुछ लोग यह मुहिम चला रहे हैं कि 5 मिनट खड़े रहकर मोदी को सम्मानित किया जाए। पहली नजर में तो यह मोदी को विवादों में घसीटने की कोई खुराफात लगती है।
— Narendra Modi (@narendramodi) April 8, 2020
প্রসঙ্গত, করোনাভাইরাস সংক্রমণ রুখতে দেশে চালু হওয়া ২১ দিনের লকডাউন পর্বে বিরাট ধাক্কা খেয়েছেন অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকরা, সমাজের প্রান্তিক অংশের মানুষজন। লকডাউনে কারখানা আচমকা বন্ধ হওয়ায় দলে দলে তাঁরা ঘরের দিকে পায়ে হেঁটে যাত্রা শুরু করেন। গ্রামমুখী এই বিপুল বাহিনীর মাধ্যমে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কার মুখে সরকার ত্রাণ শিবির খোলে, তাদের খাওয়ার দাওয়া, থাকার আয়োজন করা হয়। মঙ্গলবার কেন্দ্র সুপ্রিম কোর্টে জানায়, লকডাউন শুরু হওয়া থেকে এপর্যন্ত ৫৪ লক্ষ মানুষের খাবারের বন্দোবস্ত হয়েছে। আরও ৩০ লক্ষকে খাওয়ানোর দায়িত্ব নিয়েছে একাধিক এনজিও।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
জেলার
Advertisement