এক্সপ্লোর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
লুকিয়ে-চুরিয়ে কাকে পোড়ালো? আমার মেয়ে না অন্য কেউ? প্রশ্ন তুললেন হাথরসের নির্যাতিতার মা
করোনায় মারা গেলে সাহায্য পেতেন? বাড়িতে এসে ভয় দেখিয়েছিলেন ডিএম। ছাদ-উঠোন, সর্বত্র ছিল পুলিশ। ঘরে খাবার না থাকলেও বেরোতে দেওয়া হয়নি, অভিযোগ পরিবারের।
![লুকিয়ে-চুরিয়ে কাকে পোড়ালো? আমার মেয়ে না অন্য কেউ? প্রশ্ন তুললেন হাথরসের নির্যাতিতার মা HATHRAS ABP ANANDA Impact: 'Doubt It Was Our Daughter Who Was Cremated, Cops Thrashed Us' said victims mother লুকিয়ে-চুরিয়ে কাকে পোড়ালো? আমার মেয়ে না অন্য কেউ? প্রশ্ন তুললেন হাথরসের নির্যাতিতার মা](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2020/10/03172946/web-hathras-abp-news-with-victim-family-still-031020.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
হাথরস: ২৭ ঘণ্টা পার হয়ে গিয়েছিল। ক্রমাগত এবিপি আনন্দকে বাধা দিয়ে গেছে যোগী সরকার। হাথরসে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করার অনুমতি মেলেনি এবিপি আনন্দের প্রতিনিধিদের। নির্যাতিতার পরিবার কথা বলতে চেয়েছিল এবিপি আনন্দর সঙ্গে। কিন্তু বাধা দেয় পুলিশ। নির্যাতিতার বাড়ি ঘিরে ফেলে তারা। কোনও আইনি আদেশ ছাড়াই আটকানো হয় আমাদের প্রতিনিধিদের। ২৭ ঘণ্টা লাইভ সম্প্রচার। অবশেষে এবিপি আনন্দর প্রতিনিধিদের জেদের কাছে হার মানে যোগীর পুলিশ। হাথরসে এবিপি আনন্দকে ঢুকতে দেয় প্রশাসন। নির্যাতিতার পরিবারের কাছে পৌঁছায় পরিবার। ভয় পাচ্ছি পুলিশকে, ক্যামেরায় অভিযোগ পরিবারের। এছাড়াও একের পর এক বিস্ফোরক দাবি করেন তাঁরা।
জেলাশাসকের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করে নির্যাতিতার দাদা বলেন, জেলাশাসক তাঁদের বলেছিলেন, মেয়ে করোনায় মারা গেলে কী করতেন ? , করোনায় মারা গেলে কিন্তু আর্থিক সাহায্য পেতেন না।
সবার মোবাইল ফোনে চলছে নজরদারি। আড়ি পাতা হচ্ছে ফোনে। এমনটাই দাবি করেন নির্যাতিতার দাদা।
কিছুতেই বাড়ির বাইরে বের হতে দেওয়া হচ্ছিল না। কারও সঙ্গে কথাও বলতে দেওয়া হচ্ছিল না। দাবি পরিবারের। মেয়েকে শেষবারের মতো দেখার সুযোগও হয়নি। বলতে বলতে ডুকরে কেঁদে উঠলেন মৃতার মা। বললেন,‘মেয়ের মৃতদেহ একবার দেখারও সুযোগ পাইনি, দাবিহীন দেহের মতো জ্বালিয়ে দিল শরীরটা’। তাহলে অস্থি আনতে গেলেন না কেন?
কেন যাব বলুন! প্রশ্ন নির্যাতিতার পরিবারের। ‘যাকে জ্বালিয়ে দিল সে আমাদের মেয়ে কীনা কী করে জানব ? কেন আমরা তার অস্থি নিতে যাব ? ’
শুধু তাই নয়, চলছে পদে পদে নজরদারি। বললেন মৃতার ভাই। বাচ্চাদের জন্য দুধ আনতে গেলেও প্রশ্ন করছে পুলিশ। দাবি পরিবারের।
জিভ কেটে দেওয়া হয়েছিল। যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিল মেয়ে। তার মধ্যেই মাকে বলেছিল, বাড়ি নিয়ে চল। তার কথা রাখতে পারেনি পরিবার। ‘হাসপাতালে বারবার ও বলছিল বাড়ি নিয়ে যেতে, বললাম এই অবস্থায় কী করে বাড়ি যাবে? ’, হাহাকার করে উঠলেন নির্যাতিতার মা।
‘প্রশাসনের তরফে কেউ পাশে দাঁড়ানোর কথা বলেনি, জেলাশাসক বলেছিলেন টাকা অন্য অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দিতে । সত্য উদ্ঘাটনের ভয়েই সংবাদ মাধ্যমকে বাধা
দাবি পরিবারের সদস্যদের।
হাসপাতালে নির্যাতিতার চিকিৎসাও ঠিকঠাক হয়নি। দাবি পরিবারের। স্যালাইনের বোতল খালি ছিল বলে অভিযোগ।
![লুকিয়ে-চুরিয়ে কাকে পোড়ালো? আমার মেয়ে না অন্য কেউ? প্রশ্ন তুললেন হাথরসের নির্যাতিতার মা](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2020/10/03173146/web-hathras-victim-house-entry-still-031020-3-300x169.jpg)
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
ক্রিকেট
জেলার খবর
ক্রিকেট
জেলার খবর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)