এক্সপ্লোর
Advertisement
এবার হচ্ছে না পুজো, ১১ দিন ধরে চলবে রক্ত ও প্লাজমা দানের শিবির, ঘোষণা মুম্বইয়ের লালবাগচা রাজা গণেশোৎসব মণ্ডলের
১৯৩৪ সালে লালবাগের রাজা প্রতিষ্ঠিত হয়। তারপর থেকেই এখানে ধুমধাম করে গণেশোৎসব পালন করা হচ্ছে। গত বছর এখানে হাজির হন ১.২৫ কোটি দর্শনার্থী। তাঁরা গণেশের উদ্দেশে অর্পণ করেন প্রায় ৯ কোটি টাকা।
মুম্বই: করোনা ভাইরাস সংক্রমণের জের, এই প্রথম মুম্বইয়ের বিখ্যাত লালবাগচা রাজা গণেশোৎসব মণ্ডলে হবে না পুজো। তার বদলে ১১ দিন ধরে চলবে রক্ত ও প্লাজমা দানের শিবির। মুম্বই সহ মহারাষ্ট্রের বর্তমান পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন লালবাগচা রাজা গণেশোৎসব মণ্ডলের কোষাধ্যক্ষ মঙ্গেশ দালভি।
১৯৩৪ সালে লালবাগের রাজা প্রতিষ্ঠিত হয়। তারপর থেকেই এখানে ধুমধাম করে গণেশোৎসব পালন করা হচ্ছে। গত বছর এখানে হাজির হন ১.২৫ কোটি দর্শনার্থী। তাঁরা গণেশের উদ্দেশে অর্পণ করেন প্রায় ৯ কোটি টাকা। প্রতি বছর লালবাগের রাজার ১৪ ফুট উচ্চতার মূর্তি তৈরি করা হয়। সেটাই মুম্বইয়ের গণেশ উৎসবের অন্যতম আকর্ষণ। এই উৎসবের শেষ দিন বিসর্জনে যোগ দেন কয়েক লক্ষ পুণ্যার্থী। তাঁরা লালবাগ থেকে গিরগাম চৌপট্টি পর্যন্ত যান। সেই কারণেই এবার লালবাগচায় গণেশ মূর্তি না রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
মুম্বইয়ের সবচেয়ে বিখ্যাত সর্বজনীন গণেশ পুজো হল লালবাগচা রাজা। এখানে ১১ দিন ধরে থাকে গণেশ মূর্তি। তারপর অনন্ত চতুর্দশীতে আরব সাগরে বিসর্জন দেওয়া হয়। আট দশক ধরে লালবাগচায় গণেশ মূর্তি তৈরি করে আসছেন কাম্বলি পরিবারের সদস্যরা। যেখানে পুজো প্যান্ডেল হয়, তার কাছেই কাম্বলি পরিবারের ওয়ার্কশপ।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
ক্রিকেট
ব্যবসা-বাণিজ্যের
Advertisement