প্রজ্ঞা ও ২ নেতাকে ১০ দিন সময় দিয়ে ব্যাখ্যা চাইলেন গডসে-বন্দনায় ক্ষুব্ধ অমিত শাহ
প্রজ্ঞা ছাড়াও গডসে সম্পর্কে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনন্তকুমার হেগড়ে ও কর্নাটকের বিজেপি এমপি নলিন কাতিল। তিনজনের মন্তব্যকেই গভীর গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে মুখ খুলেছেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ। তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, তিনজনের বক্তব্যই বিজেপির আদর্শের পরিপন্থী। এ ব্যাপারে আরও পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য দলের শৃঙ্খলা রক্ষা সংক্রান্ত কমিটিকে তিনজনের ব্যাখ্যা চেয়ে ১০ দিনের মধ্যে রিপোর্ট চেয়েছেন তিনি।
विगत 2 दिनों में श्री अनंतकुमार हेगड़े, साध्वी प्रज्ञा सिंह ठाकुर और श्री नलीन कटील के जो बयान आये हैं वो उनके निजी बयान हैं, उन बयानों से भारतीय जनता पार्टी का कोई संबंध नहीं है।
— Chowkidar Amit Shah (@AmitShah) May 17, 2019
इन लोगों ने अपने बयान वापिस लिए हैं और माफ़ी भी मांगी है। फिर भी सार्वजनिक जीवन तथा भारतीय जनता पार्टी की गरिमा और विचारधारा के विपरीत इन बयानों को पार्टी ने गंभीरता से लेकर तीनों बयानों को अनुशासन समिति को भेजने का निर्णय किया है।
— Chowkidar Amit Shah (@AmitShah) May 17, 2019
अनुशासन समिति तीनों नेताओं से जवाब मांगकर उसकी एक रिपोर्ट 10 दिन के अंदर पार्टी को दे, इस तरह की सूचना दी गयी है।
— Chowkidar Amit Shah (@AmitShah) May 17, 2019
প্রজ্ঞা ছাড়াও গডসে সম্পর্কে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়িয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনন্তকুমার হেগড়ে ও কর্নাটকের বিজেপি এমপি নলিন কাতিল। হেগড়ে ট্যুইট করে গডসেকে নিয়ে বিতর্কে তিনি ‘খুশি’ বলে মন্তব্য করেন, লেখেন, সাত দশক বাদে আজকের প্রজন্ম পরিবর্তিত ধারণা, পরিবেশে বিতর্ক করছে, নিন্দিত মানুষটিকেও শোনার ভাল সুযোগ তৈরি হয়েছে দেখে আমি খুশি। যদিও পরে তাঁর অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা হয়েছে বলে দাবি করে ট্যুইটটি মুছে দেন হেগড়ে। কাতিল আবার প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গাঁধীকে টেনে আনেন গডসের পাশে, তুলনা করেন দুজনের। তিনি ট্যুইট করেন, গডসেকে একজনকে মেরেছেন, কসাব মেরেছে ৭২ জনকে, রাজীব গাঁধী ১৭০০০ লোককে। কে বেশি নিষ্ঠুর, আপনারাই বিচার করুন? ট্যুইটটি প্রত্যাহার করে নেন তিনিও।
My account was hacked since yesterday. There is no question of justifying Gandhi ji's murder. There can be no sympathy or justification of Gandhi ji's murder. We all have full respect for Gandhi ji's contribution to the nation.
— Chowkidar Anantkumar Hegde (@AnantkumarH) May 17, 2019
বিজেপি সব মিলিয়ে অস্বস্তিতে পড়ায় অমিত শাহ দফায় দফায় ট্যুইট করে জানান, এইসব মন্তব্যের সঙ্গে বিজেপির কোনও সম্পর্ক নেই, এগুলি ওঁদের নিজস্ব মতামত। ওঁরা ওঁদের মতামত প্রত্যাহার করেছেন, ক্ষমাও চেয়েছেন। কিন্তু ওঁদের মন্তব্য জনজীবনের নীতি-নৈতিকতা ও বিজেপির পরিপন্থী, দলের আদর্শেরও বিপরীত। সেগুলি গভীর গুরুত্ব সহকারে মাথায় রেখে দল শৃঙ্খলারক্ষা কমিটিতে পাঠিয়েছে।