![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Tirumala Tirupati Devasthanam: তিরুমালায় প্রয়াত ভিক্ষুকের বাড়ি থেকে উদ্ধার ১০ লক্ষ টাকা!
তিরুমালার কাছে সেশাচলম নামে একটি এলাকায় শ্রীনিবাসাচারীকে একটি ঘর বরাদ্দ করা হয়েছিল। হতদরিদ্র, একাকী মানুষ। ২০০৭ থেকে এই বাড়িতেই থাকতেন তিনি। ভিক্ষে আর টুকিটাকি জিনিসপত্র বিক্রি করেই দিন চলত তাঁর। আর সেইফাঁকেই উপার্জনের অর্থ তিল তিল করে জমিয়েছিলেন তিনি।
![Tirumala Tirupati Devasthanam: তিরুমালায় প্রয়াত ভিক্ষুকের বাড়ি থেকে উদ্ধার ১০ লক্ষ টাকা! Rs 10L Recovered From Deceased Beggar’s Home In Temple Town Tirumala Tirumala Tirupati Devasthanam: তিরুমালায় প্রয়াত ভিক্ষুকের বাড়ি থেকে উদ্ধার ১০ লক্ষ টাকা!](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/03/31/b12c98b6d6ec66f06be95d83c0337ec6_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: তিল তিল করে জমানো অর্থ। সঞ্চয়ের পরিমাণ প্রায় ১০ লক্ষ টাকা! ট্যাঙ্ক-বন্দি হয়ে পড়ে ছোট্ট একটি ঘরে। এই ঘরে থাকতেন এক ভিক্ষুক। মারা গিয়েছেন গত বছর আগেই। কিন্তু সবার অজান্তে তাঁর ঘরে ট্যাঙ্কে ভরা গোছা গোছা নোটের তাড়া। দেখে তো চক্ষু চড়কগাছ তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানম (টিটিডি)-র ভিজিল্যান্স বিভাগের আধিকারিকদের।
ওই ব্যক্তির নাম শ্রীনিবাসাচারি। ভিক্ষে আর ছোটখাটো ব্যবসায় দিন গুজরান করতেন তিনি। তাঁর বাড়ি থেকেই বিভিন্ন নোটে প্রায় ১০ লক্ষ টাকা উদ্ধার করলেন ভিজিল্যান্স বিভাগের আধিকারিকরা।
তিরুমালার কাছে সেশাচলম নামে একটি এলাকায় শ্রীনিবাসাচারীকে একটি ঘর বরাদ্দ করা হয়েছিল। হতদরিদ্র, একাকী মানুষ। ২০০৭ থেকে এই বাড়িতেই থাকতেন তিনি। ভিক্ষে আর টুকিটাকি জিনিসপত্র বিক্রি করেই দিন চলত তাঁর। আর সেইফাঁকেই উপার্জনের অর্থ তিল তিল করে জমিয়েছিলেন তিনি। গত বছর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। সেই অসুস্থতা আর কাটিয়ে উঠতে পারেননি। মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।
শ্রীনিবাসাচারীর পরিবার-পরিজন বলতে কেউ নেই। তাঁর মৃত্যুর পর থেকেই বন্ধ বাড়ির দরজা। এক বছর বাড়িতে বন্ধ থাকার পর বাড়িটি পুণর্দখলের সিদ্ধান্ত নেয় টিটিডি। সেই মতো টিটিডি ও রেভিনিউ বিভাগিরে আধিকারিকরা ওই বাড়িতে যান। বাড়িতে তাঁরা কী কী রয়েছে, তা জানতে তল্লাশি শুরু করেন। আর একটা ট্যাঙ্ক খুলতেই বিস্ময়ে চোখ কপালে ওঠে আধিকারিকদের। দেখেন, থরে থরে সাজানো নোট। পাশের একটা ট্যাঙ্ক খুলেও দেখেন সেটিতেও রয়েছে নোট। দুটি ট্যাঙ্কে যে নোটগুলি ছিল, সেগুলির মধ্যে রয়েছে বাতিল হয়ে যাওয়া ১০০০ টাকার নোটও। সবমিলিয়ে দুটি ট্যাঙ্কে ছিল ১০ লক্ষ টাকা। জীবিত থাকাকালে ওই অর্থের ব্যবহার করতে পারেননি শ্রীনিবাসাচারী। টিটিডি আধিকারিকরা ওই অর্থ বাজেয়াপ্ত করেছে এবং তা টিটিডি-র কোষাগারে জমা করেছে।
পাহাড়ের ওপরে তিরুমানার ভগমান ভেঙ্কটেশ্বরের মন্দির বিশ্বের সবচেয়ে ধনী মন্দির। করোনা-পূর্ব সময়ে এখানে প্রতিদিন আসতেন হাজার হাজার দর্শনার্থী।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)