![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Department of School Education: ছাত্রের অভাবে ধুঁকছে কত স্কুল, রিপোর্ট চাইল রাজ্য
Bratya Basu: স্কুলে নিয়োগ নিয়ে একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায়, জোরাল ধাক্কা খেয়েছে রাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থার ভাবমূর্তি।
![Department of School Education: ছাত্রের অভাবে ধুঁকছে কত স্কুল, রিপোর্ট চাইল রাজ্য Department of School Education asks for report regarding schools having less students Department of School Education: ছাত্রের অভাবে ধুঁকছে কত স্কুল, রিপোর্ট চাইল রাজ্য](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/09/21/341c97b2f5292dd660d915b5ac61b04a1663724721234338_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
আশাবুল হোসেন, দীপক ঘোষ, কৃষ্ণেন্দু অধিকারী, কলকাতা: করোনায় স্কুলছুটের সংখ্য়া বেড়েছে বলে ইতিমধ্যেই উদ্বেগ দেখা দিয়েছে (School)। সেই পরিস্থিতিতে বিশেষ উদ্য়োগ রাজ্য শিক্ষা দফতরের (West Bengal Department of Education)। ছাত্রের অভাবে ধুঁকছে রাজ্যের কত স্কুল, তা জানতে সমীক্ষা শুরু করেছে রাজ্যের শিক্ষা দফতর। রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে জেলাশাসকদের। বিধানসভায় তা জানালেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু (Bratya Basu)।
সমীক্ষা শুরু করল রাজ্য সরকার
স্কুলে নিয়োগ নিয়ে একের পর এক দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায়, জোরাল ধাক্কা খেয়েছে রাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থার ভাবমূর্তি। গ্রেফতার হয়েছেন খোদ প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। এমন এক পরিস্থিতিতে আরও একটি বিষয় রাজ্য সরকারের কাছে মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পর্যাপ্ত শিক্ষক থাকলেও, পড়ুয়াদের অভাবে ধুঁকছে বহু সরকারি ও সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুল।
সূত্রের খবর, পরিস্থিতি এতটাই খারাপ যে, বন্ধ হওয়ার মুখে বেশ কয়েকটি স্কুল। তবে সেই খারাপ দিন যাতে না আসে, তার জন্য তৎপর হয়েছে শিক্ষা দফতর। মঙ্গলবার বিধানসভায় শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানান, গোটা রাজ্যে কত স্কুল পড়ুয়াদের অভাবে ধুঁকছে, তা জানতে সমীক্ষা শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: WB Government: কলকাতা-লন্ডন সরাসরি বিমান, দুই জেলা থেকেও উড়ান শীঘ্রই, রাজ্যকে আশ্বাস কেন্দ্রের
স্কুলগুলির তথ্য-সহ জেলাশাসকদের রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য। সেই রিপোর্ট যাবে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে। ব্রাত্য বলেন, "আগেও বলেছি। একটা সমীক্ষা করছি। পদক্ষেপ করা হবে।"
স্কুল ড্রেসের রং-বদলের সিদ্ধান্ত নিয়ে সম্প্রতি বিতর্ক শুরু হয়েছে। স্কুলের ইউনিফর্ম নীল-সাদা করার নির্দেশিকা নিয়ে, সম্প্রতি বিতর্ক চরমে পৌঁছেছে। কোথাও কোথাও প্রতিবাদেও সরব হয়েছে পড়ুয়ারা। বিধানসভায় বিষয়টি উঠলে, তা নিয়েও মুখ খোলেন ব্রাত্য।
বিধানসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বে জানালেন ব্রাত্য
প্রশ্নোত্তর পর্বে, বিজেপির তরফ থেকে জানতে চাওয়া হয়, স্কুলের পোশাক নীল-সাদা করার সিদ্ধান্ত কি চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে? জবাব দিতে গিয়ে বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির উদাহরণ টেনে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, "অসম, গুজরাতে বিজ্ঞপ্তি জারি করে স্কুলের পোশাক নির্দিষ্ট করা হয়েছে। আপনারা জানান কোন স্কুলের, কোন ছাত্র পোশাক পড়তে চাইছে না? রাজ্য সরকার যথাযথ ভাবে মনে করেছে পোশাক বদল সমীচীন৷ তবে ঐতিহ্যবাহী স্কুলের ক্ষেত্রে এমন কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি৷"
Education Loan Information:
Calculate Education Loan EMI
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)